ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি টিপস সম্পর্কে জেনে নিন
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন অনেকেই। আপনিও যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি উপকারিতা পাওয়া যায় এই বিষয়টি জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি অনেকেই জানে না। আবার অনেকেই হয়তো ভিটামিন ই ক্যাপসুল চিনে কিন্তু এর ব্যবহারবিধি এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নেই। যদি আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর কার্যকারী দিকগুলো সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে নিবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করা যাবে কি
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে কি হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল কাদের খাওয়া উচিত নয়
- চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল
- ই ক্যাপসুল দিয়ে রূপচর্যা
- আমার শেষ মতামত
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এমন একটি ঔষধ যা বিভিন্ন রোগ উপশম করতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।এছাড়াও রূপচর্চার কাজেও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহৃত হয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর বেশ কিছু কার্যকরী ও প্রয়োজনীয় উপকারিতা রয়েছে। চলুন তাহলে এবার জেনে নি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার উপকারিতা কি। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার উপকারিতা গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
১। বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করে
২। বার্ধক্য জনিত সমস্যা দূর হয়
৩। ত্বক ও চুলের সমস্যা দূর করে
৪। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৫। হার্ট সুস্থ থাকে
৬। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
৭। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
৮। চোখে ছানি পড়া ঝুকি কমে
১। বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করেঃ অনেকের মধ্যে দেখা যায় যে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা হয়ে থাকে। দীর্ঘদিন যাবত বাচ্চা হতে চায় না। এরকম সমস্যা রোধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুবই কার্যকরী। আপনিও যদি বন্ধ্যাত্ত্বের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আজ থেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া শুরু করুন। তবে চেষ্টা করবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতটুকু এবং কি পরিমানে খাবেন সেটি নির্ধারণ করতে।
২। বার্ধক্য জনিত সমস্যা দূর হয়ঃ প্রত্যেকটি মানুষেরই বয়স বাড়তে থাকলে বার্ধক্যের সমস্যা শুরু হতে থাকে। বার্ধক্য জনিত সমস্যার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো বাত- ব্যথা এবং হাড়ের ক্ষয়। এছাড়াও ত্বক কুঁচকে যাওয়া, ত্বকের বিভিন্ন অংশে কালো ছোপ ছোপ দাগ পড়া এবং ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া সমস্যা দেখা যায়। এই ধরনের সমস্যা দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই বার্ধক্য জনিত সমস্যা দূর করতে আপনিও ই ক্যাপসুল সেবন করতে পারেন।
৩। ত্বক ও চুলের সমস্যা দূর করেঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবার জেনে নিন ত্বক ও চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। আবার আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর করে দাগ হীন উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। তাই ত্বক ও চুলের সমস্যা দূর করতে আপনি চাইলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন।
৪। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ পরিমাণ মতো ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সহজে কোন রোগ সংক্রমণ করতে পারে না। তাই সহজেই রোগ সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা উত্তম বলে মনে করা হয়ে থাকে।
৫। হার্ট সুস্থ থাকেঃ হার্ট সুস্থ রাখতে এবং হার্টের রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে স্ট্রোক এর ঝুঁকি কমায়।
৬। ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব। আপনি যদি ক্যান্সার সংক্রমণ থেকে বাঁচতে চান এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে চান তাহলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর বিকল্প আর কিছু হতে পারে না। তাই বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবনের জন্য বেছে নিতে পারেন।
৭। ডায়াবেটিসের ঝুকি কমায়ঃ বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিসের সমস্যা অধিকাংশ মানুষের মধ্যেই লক্ষ্য করা যায়। প্রায় প্রত্যেকটি মানুষই ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু এই ঝুঁকি এড়াতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার গুরুত্ব রয়েছে। খাবারের মাধ্যমে ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করা সম্ভব না হলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবার গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।
৮। চোখে ছানি পড়া ঝুঁকি কমেঃ চোখে ছানি পড়ার সমস্যা ছোট বড় মানে না। যে কোন বয়সের মানুষের মধ্যেই চোখের ছানি পড়া সমস্যা দেখা যাই। আর চোখে ছানি পড়া সমস্যা থেকে চোখ পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যেতে পারে। চোখ মানুষের অমূল্য সম্পদ। তাই এই অমূল্য সম্পদ রক্ষা করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের প্রয়োজন রয়েছে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হয় এই বিষয়টি অনেকে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। তাদের উদ্দেশ্যে প্রথমে আমি একটি কথা বলবো যে কোন ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয় সেটা যদি ই কাপসুলও হয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিন অথবা রাত যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে। তবে সব থেকে উত্তম রাত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া।
তবে মনে রাখতে হবে যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভরা পেটে খেতে হয়। যদি আপনি সন্ধ্যায় বা রাতের খাবারের পরে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খান তাহলে খাবারের অন্তত ২০ থেকে ২৫ মিনিট পর ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করবেন। কারণ ভিটামিন ই ক্যাপসুলের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে না জানলে উপকারিতা মিলবে না।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করা যাবে কি
ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করাই উত্তম বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করার ফলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যেতে পারে। যেমন ত্বকের প্রদাহ বেড়ে যেতে পারে। সেই সাথে তীব্র যন্ত্রণাও হতে পারে। তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করে প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত উপাদানের সাথে মিশ্রণ ঘটিয়ে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে এর উপকারিতা সঠিকভাবে মিলবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম রয়েছে- ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা ব্যক্তির উপর। ভিটামিন ই ক্যাপ সেবন করবে এমন ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে ওষুধের পরিমাণ কতটুকু হবে। আবার অসুখের উপর নির্ভর করে ঔষধের তারতম্য লক্ষ্য করা যায় যে, দিনে কয়টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া যাবে।এক্ষেত্রে স্পষ্ট যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল যদি ৪০০ আইইউ হয় তাহলে দিনে একটি বেশি সেবন করা উচিত নয়। আর যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ২০০ আইইউ হয়ে থাকে।
তাহলে কারো কারো ক্ষেত্রে কোন কোন সময় দুইটি সেবন করা যেতে পারে কিন্তু সবার ক্ষেত্রে নয়। তবে ভালো উপকার পেতে টানা একমাস নিয়মিতভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিনে একটি করে সেবন করতে হবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে। এবার আলোচনা করব ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়। একটা কথা না বললে নয় যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল যদি পরিমাণ মত সেবন করা যায় তাহলে বেশ ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। আর ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়। ত্বকের কালো ছোপ দাগগুলো দূর হয়। ফলে ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল হয়। ত্বকের ব্রণ ও ফুসকুড়ির মত সমস্যাও দূর হয়।
যার কারনে ত্বক হয় আরো সুন্দর। অতএব এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল ও ফর্সা হয়।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে কি হয়
অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। পরিমাণ মতো না খেয়ে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা হয়ে থাকে। তাহলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যেতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবন করার ফলে যে সকল ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
- রক্ত তরল হয়
- রক্ত জমাট বাঁধে
- এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে
- আমাশয় হয়
- ওজন বাড়তে পারে
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কাদের খাওয়া উচিত নয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুলের উপকারিতা অনেক। তবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুবই কম। ভিটামিন ই ক্যাপসুলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তখনই লক্ষ্য করা যায়। যখন অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও যাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে তারা যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করে থাকে। তাহলে তাদের উপকারিতার বদলে অপকারিতা বেশি হয়ে থাকবে। এক কথায় বলতে গেলে যাদের শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি নেই তাদের একেবারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া উচিত নয়।
চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি জেনে নেওয়া দরকার যে, চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল কিভাবে ব্যবহার করা হয় এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে ব্যবহার করার ফলে কি কি উপকারিতা পাওয়া যায়। চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার মাধ্যমে চুলের উপকারিতা পাওয়া যায়। আবার ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে বাহ্যিকভাবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারে চুলের যে সকল উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো হল-
- চুলের গোড়া মজবুত করে
- চুল পড়া বন্ধ হয়
- চুলের ডগা ফাটা সমস্যা দূর হয়
- চুল দ্রুত বৃদ্ধি পায়
- চুল মসৃণ হয়
- চুলের ক্ষয় রোধ করে
- চুল অকালে পাকা বন্ধ করে
- চুলের রুক্ষতা দূর করে
তবে এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে চুলে সঠিকভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল তেল ব্যবহারের নিয়ম জানতে হবে। চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল ব্যবহার করার জন্য মাথায় ব্যবহৃত যে কোন তেলের সঙ্গে মেশানো যেতে পারে। এছাড়াও চাইলে প্রয়োজনীয় আরো বেশ কিছু উপাদানের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলে লাগানো যায়। যেমন-টক দই ও অ্যালোভেরা জেল। এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ফুটো করে সরাসরি মাথার চুলের গোড়ায় লাগানো যেতে পারে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে রূপচর্চা
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মাথার চুলের গোড়ায় যেমন সরাসরি লাগানো যায় ঠিক তেমনিভাবে রূপচর্চার জন্য ত্বকে লাগানো উচিত নয়। কারণ যাদের ত্বকে এলার্জি রয়েছে তাদের সমস্যা হতে পারে। সরাসরি ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল লাগালে ত্বকে জ্বালাপোড়া করতে পারে। আপনি যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে রূপচর্চা করতে চান। তাহলে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের সাথে অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ফেসপ্যাক যদি আপনার ত্বকে লাগানো যায় তাহলে আপনার ত্বকের যে বয়সের ছাপ পড়ে সেটা দূর হয়ে যাবে। যেমন ত্বক কুঁচকে যাওয়া ও ত্বকে কালো দাগ পড়া। এছাড়াও ত্বকের ফুসকুড়ি ও ব্রণ দূর করবে। আপনার মুখে ও চোখের নিচে কালো দাগ থাকে তাহলে ই ক্যাপসুল এর মাধ্যমে সেটাও দূর করা যাবে। অতএব আপনি চাইলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উত্তম ব্যবহার করে রূপচর্চা করতে পারেন।
আমার শেষ মতামত
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোষ্টের আলোচনার মধ্যে। আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন। তাই এখন পর্যন্ত যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার পড়া না হয়ে থাকে। তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভাবে আপডেট তথ্য মূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে।
তাই এইরকম আরও আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিতভাবে ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো, আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং এতক্ষণ পর্যন্ত আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।
comment url