OrdinaryITPostAd

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা প্রত্যেকেরই দরকার। কারণ মানবদেহের কিডনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় অঙ্গ। এই অঙ্গ নষ্ট হওয়ার কারণে একজন মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। কিডনি রোগের লক্ষণ গুলো কি এবং এই রোগ কিভাবে প্রতিকার করা সম্ভব এই সকল বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জানতে এই আর্টিকেল পোস্ট সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন। আশা করছি, এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন।  

পোস্ট সূচিপত্রঃ কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে। কিডনি মানব শরীরের যেমন প্রয়োজনীয় একটি অঙ্গ। ঠিক তেমনিভাবে কিডনি অচল হয়ে গেলে মানব জীবন অচল হয়ে যায়। তাই কিডনি সুস্থ রাখা প্রয়োজনীয়। আর কিডনি সুস্থ রাখতে জানা দরকার যে কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার কি। চলুন তাহলে এবার জেনে নেয়া যাক কিডনি রোগের কারণগুলো কি কি-

কখনো কখনো কিডনি রোগের কারণ জানা গেলেও আবার কখনো কখনো কিডনি রোগের কারণ জানা যায় না। তবে কিডনি রোগের কারণ সাধারণভাবে যেগুলো জানা যায় সেগুলো হল-

১। ডায়াবেটিসের কারণে

২। অতিরিক্ত মাত্রায় এন্টিবায়োটিক সেবনের কারণে

৩। অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যথা নাশক ওষুধ খাওয়ার ফলে

৪। ভুল ঔষধ সেবনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে

৫। প্রস্রাবের ইনফেকশন থেকে

৬। পানি শূন্যতার কারণে

৭। ডায়রিয়া ও রক্তক্ষরণ থেকে

১। ডায়াবেটিসের কারণেঃ কিডনি রোগের জন্য ডায়াবেটিসের কারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে উল্লেখিত। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির অতি সহজে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তির কিডনি নষ্ট হওয়া বা বিকল হয়ে যাবার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেশি। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরী।     

২। অতিরিক্ত মাত্রায় এন্টিবায়োটিক সেবনের কারণেঃ কিডনি রোগের অন্যতম কারণ হিসেবে অতিরিক্ত মাত্রায় এন্টিবায়োটিক সেবন উল্লেখিত। একজন মানুষ যদি দীর্ঘদিন যাবত ধরে এন্টিবায়োটিক সেবন করে তাহলে তার কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বাড়িয়ে তোলে।   

৩। অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যথা নাশক ওষুধ খাওয়ার ফলেঃ অনেকে আছেন যারা শরীরে ব্যথা অনুভব করার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই যে কোন ফার্মেসি থেকে ব্যথা নাশক ওষুধ কিনে সেবন করে থাকে। এইরকমটা করা উচিত নয় কারণ অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যথা নাশক ঔষধ কিডনি রোগের কারণ হতে পারে। তাই প্রত্যেকেরই কিডনি সুস্থ রাখতে সতর্ক হওয়া উচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া এবং ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন না করাই উত্তম।   

৪। ভুল ওষুধ সেবনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণেঃ ভুল ওষুধ সেবনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মারাত্মক হতে পারে।কারণ আপনার যদি এক ধরনের অসুখ হয়ে থাকে। সেই অসুখের ওষুধ যদি না খাওয়া যায়। অন্য কোন ওষুধ সেবন করা হয়ে থাকে। তাহলে তো তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে খারাপ বা ক্ষতিকর কোন কিছুই আশা করা যায়। অতএব, বিশেষজ্ঞদের মতে এটা স্পষ্ট করে বলা যায় যে, ভুল ওষুধ সেবনে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে কিডনি রোগ হতে পারে।   

৫। প্রস্রাবের ইনফেকশন থেকেঃ অধিকাংশ মানুষেরই প্রস্রাবের ইনফেকশন থেকে কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থেকে থাকে। তাই কোন অবস্থাতে প্রস্রাবের সমস্যাকে অতি সামান্য কিছু ভেবে বসে না থেকে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবের রং পরিবর্তন ইত্যাদি হয়ে থাকলে অতি দ্রুত ডাক্তারের নিকট পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং পরীক্ষার মাধ্যমে প্রস্রাবে ইনফেকশন হয়েছে কিনা নিশ্চিন্ত হয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে। কেননা প্রস্রাবের ইনফেকশন থেকে কিডনি রোগ হতে পারে।   

৬। পানি শূন্যতার কারণেঃ পানি শূন্যতার কারণে শরীর নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে থাকে। তাই কোন প্রকারে পানি কম খাওয়া উচিত নয়। পানি কম খাওয়ার ফলে পানি শূন্যতা দেখা দেয় এবং এই থেকে কিডনি ঝুঁকিতে পড়ে যায়। কিডনি রোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এবং কিডনি বিকল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

৭। ডায়রিয়া ও রক্তক্ষরণ থেকেঃ ডায়রিয়া ও রক্তক্ষরণ থেকেও হতে পারে কিডনি রোগ। তাই ডায়রিয়া এবং রক্তক্ষরণ হলে অবহেলা না করে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত এবং তদানুযায়ী ঔষধ সেবন করা জরুরী। 

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা আবশ্যক। এতক্ষণে নিশ্চয়ই ওপরে আলোচনার অংশ থেকে স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন যে, কিডনি রোগের কারণ গুলো কি কি এবার আলোচনা করব কিডনি রোগ হলে আপনি কি কি লক্ষণ দিয়ে বুঝবেন যে, আপনি কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এবার তাহলে জেনে নিন কিডনি রোগের লক্ষণ গুলো কি কি। কিডনি রোগের লক্ষণগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

কোমরের দুই পাশে ব্যথাঃ কিডনি রোগের প্রধান লক্ষণ হিসেবে উল্লেখিত হল কোমরের দুই পাশে ব্যথা করা। কোমরের দুই পাশে যে স্থানে কিডনি রয়েছে ঠিক সেইখানে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা করা। কখনো কখনো এই ব্যথা তলপেটেও হতে পারে। 

শরীর ফুলে যাওয়াঃ কিডনি রোগের আর একটি লক্ষণ হিসেবে উল্লেখিত হলো শরীর ফুলে যাওয়া। সারা শরীর ফুলে যেতে পারে। তবে এই ফোলা শুরু হবে সাধারণত মুখমণ্ডল থেকে। যার কিডনি রোগ হয়েছে সাধারণত তার সর্বপ্রথমে মুখমণ্ডল ফুলে যেতে পারে।  

রক্তশূন্যতাঃ রক্তশূন্যতা হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকলেও কিডনি রোগের লক্ষণ হিসেবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। কোমর ব্যথা, শরীর ফুলে যাওয়া এর পাশাপাশি যদি রক্তশূন্যতা দেখা দেয় তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। 

চুলকানিঃ চুলকানি এলার্জির কারণে হয়ে থাকলেও কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে চুলকানি হতে পারে। তবে এই চুলকানি সর্বসময় এবং সারা শরীরে হয়ে থাকে । 

ক্ষুধামন্দাঃ কিডনি রোগের লক্ষণ হিসেবে ক্ষুধা মন্দা উল্লেখিত। কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে ক্ষুধা-মন্দা দেখা দেয়, কোন খাবার খেতে ইচ্ছে করেনা, যাই খায় তাতে বমি বমি ভাব চলে আসে এবং খাবারের প্রতি অনীহার পাশাপাশি কোন কাজে আগ্রহ না থাকা উল্লেখিত।  

প্রস্রাব কমে যাওয়াঃ কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রস্রাব কমে যায়। কিন্তু আবার কখনো কখনো প্রস্রাব বেড়ে যেতে পারে। যেমন- ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে প্রস্রাব বেড়ে যেতে পারে।   

উচ্চ রক্তচাপঃ কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির লক্ষণে দেখা যায় উচ্চ রক্তচাপ। রক্তের পরিমাণ সঠিক না থেকে রক্তের চাপ অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যায়।

একজন মানুষের জন্য কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করা হয়ে থাকে। কারণ যদি কিডনি বিকল হয়ে যায়। তাহলে জীবন অচল ও অসার হয়ে পড়বে। তাই কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায় গুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

  • প্রস্রাবের ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
  • প্রস্রাব কালীন জটিলতা পরিহার করা উচিত
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
  • ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘদিন যাবত ব্যথা নাশক ও এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করা যাবে না
  • মূত্রনালীতে পাথর যেন ব্লক করতে না পারে সেজন্য ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে
  • সারা শরীর চুলকানি, ডায়রিয়া ও রক্তক্ষরণ হলে চিকিৎসকের নিকট যাওয়া জরুরি
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে

কিডনি ব্যথার লক্ষণ

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানার পাশাপাশি এবার জেনে নিন কিডনি ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি। কিডনি ব্যথার লক্ষণ জানা প্রয়োজনীয়। মানবদেহে কিডনি ব্যথার লক্ষণ হিসেবে যে প্রাথমিক উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে সেগুলো হল- ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া এবং প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যাওয়া, তলপেটে এবং পাঁজরে তীব্র ব্যথা, জ্বর, বমি এবং প্রস্রাবে রক্ত আসা। ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে বুঝে নিতে হবে কিডনি ব্যথার লক্ষণ। 

কিডনি রোগ কি ভাল হয়

কিডনি রোগ ভালো হয় কিনা এই বিষয়টি জানার আগ্রহ অনেকে প্রকাশ করে থাকেন। কিডনি রোগ একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ। এই রোগ সহজে ভালো হবার নয়। কিডনি রোগের চিকিৎসার খরচ অনেক বেশি।কিডনি রোগের প্রকারভেদে কোন কোন সময় কিডনি রোগ সারাতে অনেক সময় লেগে যায়। আবার কখনো কখনো কিডনি রোগ ভালো হয় না। যেমন কিডনি যদি বিকল বা পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে এই কিডনি ভালো করা সম্ভব না। 

মানুষের শরীরে কিডনি রোগ মূলত কোন দূষক পদার্থের কারণে হয়

মানব শরীরের বেশ কিছু দূষিত পদার্থ বা খারাপ টক্সিন রয়েছে যেগুলো প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়। আবার কখনো কখনো শরীরে ঘামের মাধ্যমে সেই দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। কিন্তু পানির ঘাটতি থাকলে কিংবা মূত্রনালীতে পাথরের কারণে প্রস্রাব বন্ধ হয়ে গেলে এই খারাপ দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের হতে পারে না। তখন কিডনির উপর প্রভাব ফেলে এবং এই দূষিত পদার্থের কারণে মানব শরীরের কিডনি রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।

সুস্থ কিডনির লক্ষণ

সুস্থ কিডনির লক্ষণ বলতে  কিডনি পুরোপুরিভাবে ইনফেকশন ও  ব্যাথা থেকে মুক্ত থাকবে। সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকবে মানব শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াগুলো। মানব দেহে কোন প্রকারে ক্লান্তি থাকবে না।রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অরুচি ও বমিভাব থাকবে না। কোনভাবে মানবদেহের কার্যক্রম ব্যাহত হবে না। নিজের সুস্থতা নিজেই উপলব্ধি করা যাবে। মানব দেহে কোন অস্বস্তি ছাড়া আরামবোধ হবে।  

কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ

যদি কারো কিডনি ড্যামেজ হয়ে থাকে তাহলে সাধারণভাবে যে উপসর্গগুলো উপলব্ধি করা যাবে সেগুলো হল- মাথা ঘোরা থাকবে এবং অরুচি, অনিদ্রা, অমনোযোগী, প্রচন্ড চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, প্রস্রাবের রং পরিবর্তন, মুখমন্ডল সহ সমস্ত শরীর ফোলা, প্রস্রাবের সাথে রক্তক্ষরণ হওয়া ইত্যাদি। এই সমস্ত উপসর্গগুলি দেখা গেলে দেরি না করে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। 

কিডনি রোগীর কোন সবজি খাওয়া যাবে

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানার পাশাপাশি জানা দরকার যে, কিডনি রোগীর কোন সবজি খাওয়া যাবে। কিডনি যেহেতু একজন মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সেক্ষেত্রে কিডনিকে সুস্থ রাখতে এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমাতে সতর্ক থাকা জরুরী।  তাই প্রত্যেকের জন্য খাদ্য সচেতনতা বাড়ানো দরকার। কিডনি রোগীর জন্য ঝিঙ্গা, পটল, চালকুমড়া, ডাটা, লাউ, শসা, চিচিঙ্গা এই সকল সবজি খাওয়া উত্তম। 

কিডনি রোগীর কোন শাক খাওয়া যাবে

কিডনি রোগীর খাদ্য তালিকায় যে সকল শাক খাওয়া দরকার সেগুলো হল- কলমি শাক, লাল শাক, ডাঁটা শাক, লাউ শাক ইত্যাদি। এই সকল শাকগুলো পুষ্টি উপাদানের দিক থেকেও শ্রেষ্ঠ এবং এর উপকারিতাও অন্যতম। বিশেষ করে কিডনি রোগীর জন্য উপরে উল্লেখিত শাক গুলো খাদ্য তালিকায় রাখা জরুরী। তাই আপনি যদি কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার খাদ্য তালিকায় এই শাকগুলো রাখতে পারেন। 

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কোন ফল খাওয়া যাবে জানুন 

কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কোন ফল খাওয়া যাবে এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। মানবদেহের খাদ্য গ্রহণ জরুরী এবং অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর সেই খাদ্যে যদি থাকে বিভিন্ন ধরনের ফলমূল, তাহলে এটা জানাও প্রয়োজনীয় যে আপনি কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন এখন আপনার খাবার তালিকায় কোন ফল গুলো রাখা উচিত এবং কোন ফল গুলো রাখা উচিত নয়। কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ফল খাওয়ার জন্য কোন বাধ্যবাধকতা নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিন যে কোন এক প্রকারের ফল খাওয়া যেতে পারে।

আমার শেষ মতামত

এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমে কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে উপকৃত হবেন। আর যদি আজকের আর্টিকেল পোস্ট আপনার পড়া না হয়ে থাকে। তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিতভাবে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। 

তাই আপনি যদি এইরকম আরও আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে চান। তাহলে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং এতক্ষণ পর্যন্ত আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪