OrdinaryITPostAd

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় চমকে যাওয়ার মত বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন

আপনি যদি ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। নিজেকে সৌন্দর্যের সেরা হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে আজকের আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী।

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় না জানলেই নয় কারণ সুন্দর চেহারার অধিকারী হতে কে না চায়। আপনিও যদি সৌন্দর্যের অধিকারী হতে চান। তাহলে আপনাকে জানতে হবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো কি? কারণ ফর্সা সৌন্দর্যের একটি অংশ বিশেষ। স্বাস্থ্য যেমন একজন মানুষের অমূল্য সম্পদ। তেমনি ফর্সা চেহারা একজন মানুষের যৌবন ধরে রাখার একটি মাধ্যম।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় চমকে যাওয়ার মত বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন 

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় 

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে। এক মাসে ফর্সা হওয়া যায় এই কথাটি শুনে হয়তো অবাক হচ্ছেন। কিন্তু কথাটি শুনতে অবাক লাগলেও সত্য। কৃত্রিম উপায়ে তৈরি ক্রিম, ফেসওয়াশ ও নাইট ক্রিম ছাড়াও বেশ কিছু ঘরোয়া উপায়ে ত্বক ফর্সা করা যায়।  এবং খাবার খাওয়া এবং প্রয়োজনীয় পরিচর্যার মাধ্যমে এক মাসের মধ্যে ত্বক ফর্সা করা সম্ভব।

আপনি যদি এক মাসের মধ্যে ফর্সা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটির উদ্দেশ্য হল এক মাসের মধ্যে ফর্সা হওয়ার জন্য আপনাদেরকে সঠিক ধারণা দেওয়া। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়গুলো কি এবং নিজেকে সৌন্দর্য সম্পন্ন করবেন কিভাবে। এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

১। ঘরোয়া উপায়

২। কৃত্রিম উপায়

৩। সঠিক পরিচর্যা

ঘরোয়া উপায়ঃ আপনি যদি ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে এক মাসের মধ্যে ফর্সা হতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে ঘরোয়া উপাদান গুলি কি কি এবং সেই উপাদানগুলি সঠিক ব্যবহার। ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলির মধ্যে সব থেকে প্রয়োজনীয় কার্যকরী উপাদান হলো মধু। মধুর সঠিক ব্যবহারে হতে পারেন আপনি ফর্সা। ফর্সা হওয়ার জন্য মধুর বেশ কিছু ব্যবহার রয়েছে। মধু যেমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান।

ঠিক সেরকম আরো বেশ কিছু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যেগুলো মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে দ্রুত ফর্সা হওয়া যায়। এবার মধু ও তার সাথে মিশ্রিত প্রাকৃতিক উপাদান গুলির ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো-

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ১

মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করতে চাইলে সর্বপ্রথম যেটি করতে হবে সেটি হল ১ চা চামচ মধু নিতে হবে। এবং মধুর পাত্রের মধ্যে এক চা চামচ চিনি মেশাতে হবে। চিনি যতক্ষণ না মেশানো হবে ততক্ষণ পর্যন্ত মধু ও চিনি নাড়া দিতে থাকতে হবে। চিনি যখন সম্পূর্ণভাবে গলে যাবে তখন ওই চিনি ও মধুর মিশ্রণ দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বকের মরা কোষ ও কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। সেই সাথে ত্বক হবে ফর্সা।  

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ২

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ এর মধ্যে মধু খুবই পরিচিত একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এক চা চামচ মধুর সঙ্গে যদি আপনি এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নেন এবং সেই মিশ্রণটি মুখে ম্যাসাজ করেন।তাহলে দেখবেন আপনার ত্বকে ম্যাজিকের মত কাজ করেছে। ত্বকের সমস্ত ময়লা, কালো দাগ নিমিষে তুলে ফেলবে এবং আপনার ত্বক এক নিমিষেই হয়ে যাবে উজ্জ্বল ও ফর্সা। 

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ৩

আপনি চাইলে মধু দিয়ে আরও একটি ফেসপ্যাক বানিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য আপনাকে এক টেবিল চামচ মধু এবং তার সাথে কয়েক ফোটা গোলাপ জল ও সামান্য পরিমাণে হলুদের গুড়া একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে এবং এই তিনটি উপাদান একসঙ্গে মেশানো হয়ে গেলে এই মিশ্রণটি আপনার মুখে  লাগাতে হবে। এরপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।  

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ৪

এবার ত্বক ফর্সা করতে মধুর আরও একটি ব্যবহার সম্পর্কে বলবো। আপনার বাড়িতে থাকা অ্যালোভেরা জেল দিয়ে আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। আপনি যদি মধু ও অ্যালোভেরা মিশিয়ে মুখে ম্যাসাজ করেন। তাহলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল ফর্সা এবং ত্বকে থাকা আরও এলার্জিজনিত সমস্যা থাকলেও সেটাও দূর হয়ে যাবে। তবে মনে রাখবেন এলোভেরা ও মধুর মিশ্রণ ত্বকে লাগানোর পরে ১০থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর ধুয়ে ফেলতে হবে। 

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ৫

আপনি যদি চান তাহলে আপনার ত্বক ফর্সা করতে মধুর সঙ্গে কাঁচা হলুদ, পাকা কলা ও দুধ মিশাতে পারেন। মধু, পাকা কলা ও কাঁচা হলুদ এর একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে যা আপনার ত্বকে ফেসপ্যাক হিসেবে কাজ করবে এবং আপনি ফর্সা হয়ে যাবেন। 

মধুর ব্যবহার পদ্ধতি - ৬

একটি প্রাকৃতিক উপাদানের সঙ্গে যদি আরো একটি প্রাকৃতিক উপাদান যোগ করা হয় তাহলে ওই মিশ্রণ বা ফেসপ্যাক এর গুনাগুন আরো দ্বিগুণ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যদি মধু ও অ্যালোভেরার জেল দিয়ে ত্বকের যত্ন নিতে এবং ফর্সা হতে চান তাহলে মধু ও অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে সামান্য পরিমাণে টক দই মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক বানাতে পারেন। এবং এই ফেসপ্যাক ব্যবহারে আপনি হবেন দাগ মুক্ত ফর্সা ত্বকের অধিকারী। 

কৃত্রিম উপায়ঃ-

বাজারে বেশ কিছু প্রসাধনী পাওয়া যায়। যেগুলো কৃত্রিম উপায়ে তৈরি হয়। আর কৃত্রিম উপায়ে তৈরি প্রসাধনী ব্যবহারের মাধ্যমে অতি দ্রুত খুব সহজেই কিন্তু ফর্সা হওয়া যায়। কিন্তু ঐ সকল প্রসাধনী কেনা ব্যয়বহুল এবং কোন কোন সময় ক্ষতিকারকও হতে পারে। কারণ কৃত্রিম উপায়ে তৈরি প্রসাধনীর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই কৃত্রিম উপায়ে তৈরি প্রসাধনী ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে। যাতে কোনোভাবে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি না হয়। 

সঠিক পরিচর্যাঃ-

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহের মধ্যে পরিচর্যা প্রয়োজনীয়। অনেকদিন ধরে যদি একটি বাড়ি কিংবা ঘর পরিষ্কার করা না হয় তাহলে যেমন নোংরা হয়ে যায় এবং বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে ঠিক তেমনিভাবে ত্বকে যদি সঠিক পরিচর্যা বা যত্ন নেওয়া না হয় তাহলেও ত্বক কালো হয়ে যায়। এবং সবার কাছে হতে হয় অপছন্দনীয়। তাই ত্বক ফর্সা রাখতে ত্বকের সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন। সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন ও পরিচর্যা নিলে ত্বকের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা বজায় রাখা সম্ভব।  

ত্বক ফর্সা করতে পানি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা

ত্বক ফর্সা করতে পানি খাবার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিনা এই বিষয়টি হয়তো অনেকেই জানেনা। যদি আপনিও না জেনে থাকেন। তাহলে জেনে নিন যে, পানি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পানি ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ শরীরে পানির ঘাটতি হলে ত্বকে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। পানির ঘাটতিতে দেখা দিতে পারে ব্রণ ও আরো অনেক সমস্যা। অপরদিকে সুস্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের লাবণ্য ধরে রাখতে পানি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করুন।

শাকসবজি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়

ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে ও ত্বক ফর্সা করতে শাকসবজির প্রয়োজন রয়েছে। মানব শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নিজেকে সৌন্দর্যশালী ফর্সা ও লাবণ্যময় করে তুলতে প্রতিদিন খাবার তালিকায় শাকসবজি রাখা দরকার। বেশ কিছু শাকসবজি রয়েছে যেগুলো ত্বক ফর্সা করে যেমন- পালং শাক, টমেটো, শসা, পিয়াজ- কলি, ব্রকলি ইত্যাদি।  

কোন ভিটামিন খেলে ত্বক ফর্সা হয়

ত্বক ফর্সা করতে যে সকল ভিটামিন সাহায্য করে থাকে সেগুলো হলো ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই। এই ভিটামিন গুলো রয়েছে এমন খাদ্য গ্রহণ করলে যেমন ফর্সা হয়। ঠিক তেমনি ভাবে যদি এই ভিটামিন গুলো সরাসরি ওষুধ হিসেবে খাওয়া যায়। তাহলেও একই উপকারিতা পাওয়া যায়। অতএব এটাই স্পষ্ট করে বলা যায় যে, ভিটামিন এ, সি ও ই খেলে ত্বক ফর্সা হয়।

সারা শরীর ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি সারা শরীর ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে লেবু বেছে নিতে পারেন। কারণ লেবু দিয়ে সারা শরীর ফর্সা করার উত্তম উপায় হিসেবে গণ্য বলে বিবেচিত। সারা শরীর ফর্সা করার জন্য লেবু ও চিনির ক্রাব করা যেতে পারে। তবে লেবু ও চিনির সাথে পানি মেশানো উত্তম। এর জন্য এক টেবিল চামচ লেবুর রস তার সাথে এক টেবিল চামচ পানি নিতে হবে এবং এর মধ্যে তিন টেবিল চা চামচ চিনি মেশাতে হবে।

এবারে ওই মিশ্রণ সারা শরীরে মাসাজ করতে হবে। এতে শরীরের যাবতীয় অংশের লোম দূর হয়ে যাবে, কালো দাগ থাকবে না এবং ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে।  

খেজুর খেলে কি ফর্সা হওয়া যায় 

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি এবার আলোচনা করব খেজুর খেলে ফর্সা হওয়া যায় কিনা। খেজুর অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি ফল। যাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি রয়েছে। যা ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে, ত্বকের যাবতীয় সমস্যার দূর করে, ত্বকের সজীবতা রক্ষা করে এবং ত্বক ফর্সা ও কোমল হয়। তাই এটা বলা যায় যে, খেজুর খেলে ত্বক ফর্সা হয়।  

ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য ফল ও শাকসবজিতে কোন পুষ্টি উপাদান থাকা দরকার

ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য ফল ও শাকসবজিতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিংক, ভিটামিন এ , ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই পুষ্টি উপাদান রয়েছে এমন শাকসবজি ও ফল খাওয়া দরকার। এই সকল ভিটামিন মানব শরীরের খারাপ টক্সিন দূর করে এবং অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকে পরিষ্কার রাখে। যার ফলে ভেতর থেকে ত্বক ফর্সা হয়। এবং চেহারায় লাবণ্য ধরে রাখে। চেহারাকে সৌন্দর্য সমৃদ্ধশালী গড়ে তোলে।  

ফর্সা ত্বকের যত্ন কিভাবে নিতে হয়

ত্বকের যত্ন নেওয়া আবশ্যক। সেটি কালো হোক অথবা ফর্সা হোক। আপনার ত্বক যদি ফর্সাও হয়ে থাকে তবুও সেই ত্বকের যত্ন নিতে হবে। নইলে ফর্সা ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে। নিয়মিতভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে এবং এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে। সেই সাথে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এইরকম প্রসাধনী ব্যবহার করা যেতে পারে। এভাবে সঠিক যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে ত্বক লাবণ্যময় ও সৌন্দর্যে অধিক বলে বিবেচিত হবে।

ত্বক ফর্সা করার ক্রিম এর ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আপনি জানেন কি? ত্বক ফর্সা করার ক্রিমের ক্ষতিকারক দিক রয়েছে। কোন কোন সময় ত্বক ফর্সা করার ক্রিম বা যাবতীয় প্রসাধনির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। ফর্সা যদিও বা ক্ষণিক সময়ের জন্য হয় কিন্তু ক্ষতি দীর্ঘ সময়ের জন্য করে যায়। ত্বক ফর্সা করার ক্রিমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে ত্বক ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে। এবং ত্বকের লাবণ্যতা হারিয়ে যেতে পারে। আবার কোন কোন সময় ত্বক ফর্সা করা ক্রিম ব্যবহারের কারণে ব্রনের তীব্রতা বেড়ে যায়।

আমার শেষ মতামত

১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের আলোচনার মধ্যে। আপনি যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন। আর যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার পড়া না হয়ে থাকে তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। 

তাই এইরকম আরও আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং এতক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪