এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এলাচ এর অজানা সকল তথ্য সম্পর্কে জানুন
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি যদি জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। কারণ এলাচের উপকারিতার পাশাপাশি বেশ কিছু অপকারিতাও রয়েছে।
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি যদি আপনার জানা না থাকে। তাহলে হয়তো এলাচের জন্য বিভিন্ন অজানা কারণে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। তাই আজকের এই আর্টিকেল পোষ্টের মধ্যে এলাচের বিভিন্ন ক্ষতিকারক দিকগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। অতএব, আপনি যদি উপকৃত হতে চান তাহলে এই আর্টিকেল পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এলাচ এর অজানা সকল তথ্য সম্পর্কে জানুন
- এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয়
- এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
- দিনে কয়টি এলাচ খাওয়া উচিত
- এলাচের পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি
- হেঁচকির জন্য কিভাবে এলাচ খেতে হয়
- কাদের জন্য এলাচ খাওয়া নিষেধ
- এলাচ চিবিয়ে খেলে কি হয়
- রাতে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
- মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে এলাচ কিভাবে খাবেন
- আমার শেষ মতামত
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয়
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি হয়তো দৈনন্দিন জীবনে নানাভাবে এলাচ ব্যবহার করে থাকেন। খাবারের মসলা হিসেবে এলাচ এর প্রাধান্য অনেক বেশি। দেশে-বিদেশে, গ্রামাঞ্চলে, শহরাঞ্চলে, প্রত্যেকটি জায়গাতেই রান্নার কাজে এলাচ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। মিষ্টান্ন থেকে শুরু করে ঝাল বিশিষ্ট খাবারে এলাচের ব্যবহার হয়ে থাকে। খাবারের স্বাদ বাড়াতে এলাচ উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও এলাচের বেশ কিছু ঔষধি গুনাগুনও রয়েছে।
কিন্তু কখনো কখনো এই এলাচ হতে পারে ক্ষতির কারণ। আপনি হয়তো অবাক হচ্ছেন যে এলাচ এর এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও আবার কেন ক্ষতি হবে। কিন্তু অবাক হবার কিছুই নেই। আপনি যদি এলাচের ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক ধারণা না পেয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই এলাচ আপনার জন্য উপকারী হবে না। দেখা যাবে যে, উপকারিতা পেলেন না বরং আরো অনেক সমস্যা সৃষ্টি হল। চলুন তাহলে এবার জেনে নিন এলাচ এর ক্ষতিকারক দিকগুলো কি কি-
১। বদহজম
২। গ্যাস
৩। পেট খারাপ
৪। ডায়রিয়া
১। বদহজমঃ আপনি যদি অতিরিক্ত মাত্রায় এলাচ খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার এলাচের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিবে। যার জন্য আপনার পেটের বদ হজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই এলাচ পরিমাণ মতো খান অতিরিক্ত সেবন করবেন না।
২। গ্যাসঃ পেটে যখন বদহজম হয় অর্থাৎ খাবার সহজে হজম হয় না। আর হজমে গোলমাল সৃষ্টি হয়। তখনই তৈরি হয় পেটে একপ্রকার গ্যাস। এভাবে বদহজম থেকে গ্যাসের সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর এই গ্যাস আপনার জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সাবধান হওয়া উচিত।
৩। পেট খারাপঃ বদহজম ও গ্যাস থেকে আপনার পেটে এমন ক্ষতি করতে পারে। যা এতটাই তীব্র যে পেট খারাপের সম্ভাবনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। এই পেট খারাপের সম্ভাবনা থেকে বাঁচতে এলাচের সঠিক ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই।
৪। ডায়রিয়াঃ এলাচ অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহারে পেট খারাপ হয়ে থাকে। এবং আপনার ডায়রিয়ার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ ডায়রিয়া হলে খুব ঘনঘন পায়খানা হবে, আপনাকে ক্লান্ত করে দিবে, আপনার শরীরে পানি শূন্যতা বেড়ে যাবে। তাই ডায়রিয়া থেকে বাঁচতে এলাচ সঠিক ও পরিমান মত ব্যবহার করুন।
এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি এইটা জানা দরকার যে প্রতিদিন এলাচ খাওয়ার উপকারিতা। প্রত্যেকটা জিনিসেরই বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি আবার বেশ কিছু উপকারও পাওয়া যায়। ঠিক তেমনিভাবে এলাচের ও বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। এলাচ যদি নিয়মিত ভাবে পরিমাণ মতো সেবন করা যায়। তাহলে অবশ্যই উপকার পাওয়া যাবে। তাহলে চলুন জেনে নেই এলাচ খেলে কি ধরনের উপকার পাওয়া যাবে। যেমন -
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
- হার্টকে সুস্থ রাখে।
- শরীর বিষমুক্ত রাখে।
- সর্দি-কাশি ভালো হয়।
- ফুসফুসের সমস্যা দূর করে।
- রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে।
- উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
- রক্তনালীতে রক্ত জমা দূর করে।
- শ্বাসকষ্ট দূর করে।
- মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
- দাঁতের মাড়ির ইনফেকশন দূরীভূত করে।
- হজম শক্তি বাড়ায়।
- পেট ফাঁপা দূর করে।
- বুক জ্বালাপোড়া সারে।
- বমি বমি ভাব কেটে যায়।
- পেট ফাঁপে না।
- মাথা ব্যথা দূর করে।
- মানসিক উদ্যোগ কমে।
- বয়সের ছাপ দূর কর।
- হেঁচকির সমস্যা ভালো হয়।
দিনে কয়টি এলাচ খাওয়া উচিত
কোন জিনিস কতটুকু পরিমাণে খাওয়া উচিত এই বিষয়টি জানা আবশ্যক। প্রত্যেকের জানা দরকার যে দিনে কয়টি এলাচ খাওয়া দরকার এবং অতিরিক্ত এলাচ খেলে কি ক্ষতি হতে পারে এই বিষয়টি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তাই পরিমাণ মতো এলাচ সেবন করুন এবং উপযুক্ত উপকারিতা গুলো গ্রহণ করুন। তো প্রথমে আমি একটি কথা বলবো যে, যদি আপনি এলাচ চিবিয়ে খান তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন একটি করে এলাচ খাওয়ার চেষ্টা করুন এর অতিরিক্ত নয়।
আর আপনি যদি এলাচ অন্য কোন উপায়ে খেতে চান যেমন গরম ফুটন্ত পানির মধ্যে ফুটিয়ে ওই পানি চা হিসেবে পান করেন। তাহলে অবশ্যই ফুটন্ত পানির মধ্যে দুই থেকে তিনটি এলাচ দিবেন। এর বেশি নয়। এভাবে প্রতিদিন যদি আপনি এলাচ খান তাহলে এর উপকারিতা পাবেন। কিন্তু অতিরিক্ত এলাচ খেলে উপকারের বদলে আপনার ক্ষতি সাধিত হতে পারে। এছাড়াও এলাচ চা এবং এলাচের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
এলাচের পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি জেনেছেন নিশ্চয়ই। এবার তাহলে জেনে নিন এলাচ এর পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি। খাবারের মসলা হিসেবে এলাচের ব্যবহার সর্বোৎকৃষ্ট এবং খাবারের স্বাদ বাড়াতে এবং সুগন্ধ বাড়াতে এলাচ অন্যতম। তাই প্রায় সব রান্নাতে এলাচ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু এ রান্নার কাজ ছাড়াও এলাচের বিভিন্ন গুণাবলী রয়েছে। এলাচ এর মধ্যে বেশি কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যার গুনাবলীতে বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।
প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ সমৃদ্ধ একটি মসলা। এছাড়াও এলাচের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, থায়ামিন, ফাইবার। আবার এলাচ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় এবং এলাচ এ বিদ্যমান কোলেস্টেরলের পরিমাণও অনেক। এর পাশাপাশি এলাচ এ উপস্থিতিত রয়েছে জিংক ও নিয়াসিন। এর পাশাপাশি এলাচ এর মধ্যে বেশ কিছু ভিটামিন বিদ্যমান রয়েছে যেমন ভিটামিন এ ও সি ইত্যাদি।
হেঁচকির জন্য কিভাবে এলাচ খেতে হয়
অনেকেরই হেঁচকির সমস্যা হয়ে থাকে। আপনারা কি ঠিক একই সমস্যা। হেঁচকি সমস্যা খুবই বিরক্তকর এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য যদি হেঁচকি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেটি কষ্টসাধ্য হয়ে ওঠে। সাধারণত হেঁচকি ৩০ সেকেন্ড সময় থেকে শুরু করে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। তাই আপনারও যদি হেঁচকির সমস্যা হয়। আপনি হেঁচকি দূর করতে এলাচ চিবিয়ে খেতে পারেন। আবার এক কাপ গরম পানির মধ্যে এক চা চামচ এলাচ গুঁড়ো মিশইয়েও পান করতে পারেন।
কাদের জন্য এলাচ খাওয়া নিষেধ
এলাচ এর বিশেষ উপকারিতা থাকলেও কারো কারো জন্য বেশ ক্ষতির কারণ হতে পারে। আবার কিছু ব্যাক্তি রয়েছে যাদের জন্য এলাচ বিপদজনক। যেমন-
১। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েরা
২। আলসার রোগী
৩। এলার্জি রয়েছে এমন ব্যক্তি
৪। পিত্ত থলিতে পাথর থাকলে
১। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েরাঃ গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের এলাচ খাওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞ ও স্বাস্থ্যবিদ এর মতে গর্ভবতী ও স্তন দানকারী মায়েদের জন্য এলাচ ঝুঁকিপূর্ণ। এলাচের ভেতরে বেশ কিছু উপাদান রয়েছে যে উপাদান গুলোর কারণে গর্ভবতী মায়ের জরায়ু সংকোচন হতে পারে। যাতে করে গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে এবং গর্ভ অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করে গর্ভবতী মায়ের জন্য।
২। আলসার রোগীঃ যারা আলসার রোগে আক্রান্ত এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাই ভুগছেন তাদেরকে বিশেষভাবে সতর্ক হওয়া উচিত এলাচ খাওয়াতে। কারণ এলাচ খেলে গ্যাস্টিক ও আলসারের সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।
৩। এলার্জি রয়েছে এমন ব্যক্তিঃ প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই এলার্জি রয়েছে। কারো কারো খাবারে এলার্জি, কারো কারো ধুলোবালি এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এলার্জি বিরাজ করে থাকে। তো সেরকমই এলাচ এলার্জিরও কারণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে এলাচ খাওয়ার কারণে ফুসকুড়ি, চুলকানি এবং শরীরে বিভিন্ন স্থানে ফুলে যাওয়া আরো বেড়ে যেতে পারে।
৪। পিত্তথলিতে পাথর থাকলেঃ যদি আপনার পিত্তথলিতে পাথর থেকে থাকে তাহলে আপনার জন্য এলাচ খাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ এলাচ এর উপাদানগুলি পিত্তথলির সংকোচন সৃষ্টি করে। যা পাথরকে সরানোর চেষ্টা করতে পারে। এবং আপনার তীব্র ব্যাথা হতে পারে। অতএব পিত্ত থলিতে পাথর থাকা ব্যক্তির জন্য এলাচ না খাওয়াই উত্তম।
এলাচ চিবিয়ে খেলে কি হয়
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই দিকগুলো জানার পাশাপাশি একজন ব্যক্তির জন্য জানা গুরুত্বপূর্ণ যে এলাচ চিবিয়ে খেলে কি হয়। এলাচ চিবিয়ে খাওয়ার কারণে আপনি উপকৃত হবেন যেভাবে- আপনার যদি অতিরিক্ত শরীরের ওজন বেড়ে থাকে। তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে বা ওজন কমাতে আপনি এলাচ চিবিয়ে খেতে পারেন। এলাচ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি তাই হতাশা ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এলাচ চিবিয়ে খাওয়া উত্তম। পাশাপাশি আপনি যদি মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে চান তাহলে এলাচ চিবিয়ে খেতে পারেন।
রাতে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
অনেকেই হয়তো জানেন না যে, রাতে এলাচ খেলে কি হয়। রাতে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা জানলে আপনি অবাক হবেন। মানসিক চাপ বেশি থাকলে ঘুম সঠিকভাবে হয় না। আর ঘুমের সমস্যা প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই হয়ে থাকে। আর ঘুম যদি সঠিকভাবে না হয় তাহলে মাথা যন্ত্রণা সহ আরো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এলাচ। আর যখন একজন মানুষের মানসিক চাপ কমে যায় তখন নিশ্চিন্তে ঘুম হয়ে থাকে।
তাই ভালো ঘুমের জন্য এলাচ এর সঠিক ব্যবহার করতে হবে। এলাচের ঔষধি গুনাগুন এবং ভালো ঘুম পেতে হলে এলাচ গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে রাতে পান করতে হবে। তাহলে উপকার পাওয়া যাবে এবং রাতে যদি ঘুম না আসে এর জন্য রাতে এলাচের তেল মাখাও যেতে পারে।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে এলাচ কিভাবে খাবেন
অনেকের মনে এই প্রশ্ন আসে যে মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে এলাচ কিভাবে খাওয়া যেতে পারে। মুখের দুর্গন্ধ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে থাকলেও এই সমস্যাটি বিরক্তকর অস্বস্তি জনিত। মুখে দুর্গন্ধ থাকলে একজন মানুষের মধ্যে কথা বলা খুবই লজ্জা জনক হয়ে যায়। আর ঘরে থাকা মসলা দিয়ে যদি এই সমস্যাটি সমাধান করা যায় তাহলে আর কি লাগে। তো এর জন্য একটি এলাচ মুখের মধ্যে দিয়ে আস্তে আস্তে চিবিয়ে রস সেবন করতে হবে। তাহলেই উপকার মিলবে।
আমার শেষ মতামত
এলাচ খেলে কি ক্ষতি হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের আলোচনার মধ্যে। এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন।তাই এখন পর্যন্ত যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার পড়া না হয়ে থাকে। তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভাবে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে।
তাই এইরকম আরও কার্যকরী, তথ্যমূলক, আপডেট আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলব আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট পড়ে আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন এবং আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেল পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।
comment url