OrdinaryITPostAd

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। আপনিও যদি ডিম খেলে ওজন বাড়ে কিনা এই বিষয়টি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য।

মানব দেহের জন্য পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে ডিমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। কিন্তু এই ডিম খাওয়ার ফলে আপনার অতিরিক্ত ওজন বাড়ছে কিনা এই বিষয়টি জানা জরুরী। একজন মানুষের ডিমের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু এবং কিভাবে খাওয়া উচিত এই বিষয়গুলো জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে নিবেন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি 

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোষ্টের আলোচনার মধ্যে। আমরা সকলেই জানি যে ডিম একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। ডিমে কম মাত্রায় ক্যালোরি থাকে।  কিন্তু ডিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। পুষ্টিবিদের মতে, ডিম একটি আদর্শ খাবার। ডিম খাওয়ার ফলে পেট অনেকক্ষণ সময় পর্যন্ত ভরে থাকে।   

সহজে ক্ষুধা লাগে না। এবং ডিম পুট্টি গুণে ভরপুর থাকার কারণে শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।অনেকে আবার ভেবে থাকে যে, ডিমের পুষ্টি উপাদান অনেক বেশি যে কারণে হয়তো ডিম খেলে ওজন বাড়ে। কিন্তু এই ভুল ধারণার মধ্যে বসবাস করবেন না। ডিম ওজন বাড়াতে সাহায্য করে না। বরং ডিম একজন মানুষের ওজন কমাতে সাহায্য করে। দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষুধা নিবারণ করে। পাশাপাশি মানব দেহের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে।

ওজন বাড়াতে ডিম কতটুকু কার্যকরী আশা করছি, এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন। এবার আপনাদের মাঝে আলোচনা করব ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি কি। একজন মানুষ ডিম খাওয়ার ফলে ডিমের পুষ্টি উপাদান থেকে কি কি উপকারিতা পাবে। এই বিষয়টি সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো- 

প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করেঃ ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। একজন মানুষের দৈনিক প্রোটিনের খাদ্য-ঘাটটির চাহিদা পূরণ করে থাকে ডিম। তাই শারীরিকভাবে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে ডিম এর বিকল্প আর কিছু হতে পারে না। তাই আপনি ডিম খান এবং শরীরের প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করুন।   

ভিটামিন 'এ ' এর ঘাটতি পূরণ হয়ঃ  ডিম প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ একটি খাবার। তাই আপনার শরীরে যদি ভিটামিন এ এর ঘাটতি হয়ে থাকে তাহলে ডিম খান এবং আপনার  শারীরিক চাহিদা মত ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ করুন।  

হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়ঃ মানব দেহের জন্য ডিম খুবই উপকারী একটি খাবার। এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ খুব কম। যে কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকিও কম। ডিমের কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকার কারণে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কম হয়। আর তাই শরীরের অন্যান্য ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে ডিম একটি আদর্শ খাবার বলে বিবেচিত।     

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে যার কারণে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি ঘটায়। কারণ আমরা সকলেই জানি যে, ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়। তাই আপনি যদি চোখে কম দেখেন কিংবা চোখের জ্যোতি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অনায়াসে ডিম খেতে পারেন।   

চোখের ছানি পড়া রোধ করেঃ অনেকের মধ্যেই চোখে ছানি পড়া সমস্যা দেখা দেয়। চোখে ছানি পড়া ছোট বড় সকলেরই হতে পারে। তবে বৃদ্ধ বয়সে চোখে ছানি পড়া সমস্যা বৃদ্ধি পায়। তাই আপনার চোখের ছানি পড়া রোধ করতে আপনার খাদ্য তালিকায় ডিম বেছে নিন।  

হাড় ও পেশী মজবুত করেঃ ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই আপনি যদি ডিম খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার শরীরের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করবে। পাশাপাশি হাড় ও পেশি মজবুত হতে সাহায্য করবে।  

লিভার সুস্থ রাখেঃ পুষ্টিবিদদের মতে, ডিম খাওয়ার ফলে লিভার সুস্থ থাকে। তাই লিভার সুস্থ রাখুন এবং নিয়মিত ডিম খান।  

রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ যারা অ্যানিমিয়ার মত সমস্যায় ভুগছেন। শরীরে রক্তের ঘাটতি রয়েছে। এইরকম অবস্থায় রক্তস্বল্পতা দূর করতে আপনার খাবার হিসেবে ডিম বেছে নিন। আয়রনের ঘাটতি পূরণ করুন ডিমের সাহায্যে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ঃ একজন মানুষ যদি তার খাবার তালিকায় ডিম রাখে এবং পরিমাণমতো ডিম খেয়ে থাকে। তাহলে তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। সহজে কোন রোগ সংক্রমণ করতে পারবে না।   

দাঁত মজবুত করেঃ দাঁত মজবুত করতে ডিমের ভূমিকা রয়েছে। যদি এক বছরের বাচ্চাকে ডিম খেতে দেওয়া যায়। তাহলে ডিম খাওয়ার মাধ্যমে তার দাঁত মজবুত হবে। হাড় ও পেশী মজবুত করার পাশাপাশি শিশুটির দ্রুত বিকাশ ঘটবে।  

ডিমের পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি  

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন এবার জেনে নিন ডিমের পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি। ডিমের বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো- 

  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন ডি
  • ভিটামিন ১২ 
  • ভিটামিন ই
  • আয়রন
  • ফসফরাস
  • পটাশিয়াম 
  • জিংক 
  • প্রোটিন
  • কার্বোহাইড্রেট 
  • এনার্জি 
  • সামান্য কোলেস্টেরল ও ফ্যাট  

ডিম ভাজা খেলে কি ওজন বাড়ে 

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনাকে জানতে হবে যে, আসলে ভাজা ডিম খেলে ওজন বাড়ে কিনা। অনেকে আছে যারা ডিম খেলে ওজন বাড়ে এইটা ভেবে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এই বিষয়টি সঠিক নয় ডিম খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যাই।  যার কারণে ডিম শরীরের মেদ কমঅ্তেযা সাহায্য করে। আর ভাজা ডিম খেলে তো কোন কথাই নেই। 

ভাজা ডিমের সঙ্গে যদি মরিচ মেশানো হয়ে থাকে। তাহলে কখনোই ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে না।অতএব, আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন যে, ডিম খেলে ওজন বাড়বে না। সেটা ভাজা ডিম হোক কিংবা সিদ্ধ ডিম হোক। তবে মনে রাখবেন পরিমাণ মতো খাবার সেবন করা অত্যন্ত জরুরি।পরিমানের বাইরে অতিরিক্ত কোন খাবার খাবেন না। পরিমাণ মতো খাবার একজন মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত।   

সিদ্ধ ডিম নাকি ভাজা ডিমের পুষ্টি বেশি 

সেদ্ধ ডিম নাকি ভাজি ডিমের পুষ্টি বেশি এই প্রশ্নের উত্তর হিসেবে এটাই দাঁড়ায় যে, ভাজা ডিমের থেকে সিদ্ধ ডিমের পুষ্টিগুণ বেশি থাকে। অনেকে আছে যারা মুখের স্বাদের জন্য ডিম ভাজা খেয়ে থাকে। কিন্তু ডিম ভাজা খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত না। কেননা ডিম ভাজতে তেলের ব্যবহার হয়ে থাকে এবং এটি মুখে সুস্বাদু হয়ে থাকলেও পুষ্টিগুণ কমে যায়।  অপরদিকে সিদ্ধ ডিমের পুষ্টির মাত্রা বেশি থাকে এবং স্বাস্থ্যসম্মত।তাই চেষ্টা করুন সেদ্ধ ডিম খাওয়ার।  

প্রতিদিন ডিম খেলে কি হয়  

একজন ব্যক্তির প্রতিদিন ডিম খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু নিয়মের সীমাবদ্ধতা অনুযায়ী ডিম খেতে হবে। ডিমের পরিমাণ যেন অতিরিক্ত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক এক থেকে দুইটি ডিম খাওয়া উচিত এর বেশি নয়। নিয়ম মেনে একজন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন এক থেকে দুইটি ডিম খাই তাহলে যে উপকারিতা গুলো পাবে সেই উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো। 

প্রতিদিন একটি বা দুইটি ডিম খাওয়ার ফলে সুস্থ থাকা যায় এবং পাশাপাশি হার্ট সুস্থ থাকবে।  দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে। পেশী শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং খাদ্য হজমে সাহায্য করবে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এবং রাতকানা বা ছানি পড়া রোগের মত সমস্যার সমাধান করবে। ডিম দাঁতের ক্ষয় রোধ করতেও সাহায্য করে। তাই ডিমকে অবহেলা না করে প্রতিদিন একটি অথবা দুটি ডিম খান।      

রাতে ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে 

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি শুধু এই বিষয়টি সম্পর্কে জানলেই হবে না।  আপনাকে আরো জানতে হবে যে রাতে ডিম খাবার ফলে কি ওজন বাড়ে ও রাতে ডিম খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি। প্রথমে উত্তরে বলব রাতে ডিম খেলে ওজন বাড়ে না এবং রাতে ডিম খেলে যে সকল উপকার পাওয়া যায় সেই উপকার গুলো হল- আপনার ভালো ঘুম হতে সাহায্য করবে এবং মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটাবে। 

শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল জমা করতে সাহায্য করবে। আপনার মনকে শান্ত করবে ও আপনার মানসিক চাপ কমাবে। এবং পাকস্থলীর খাদ্য হজমে  সাহায্য করবে।ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে। আশা করছি, বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।  

হাঁসের ডিম খেলে কি হয় 

হাঁসের ডিম অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণ রিবোফ্লাভিন পাওয়া যায়। যে কারণে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে। এবং হাঁসের ডিমে থাকা পুষ্টি উপাদানের সাহায্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমবে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যাবে এবং আপনার ত্বক ভালো থাকবে, শরীরে আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। সেই সাথে আপনার রাতকানা রোগ দূর হবে ও চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাবে। হাঁসের ডিমে একটু আঁশঠে গন্ধ হলেও এতে ফ্যাট নেই বললেই চলে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।  

সেদ্ধ ডিম ও পোচ ডিম এর গুনাগুন কি একই থাকে  

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এ বিষয়টি জানার সাথে সাথে আপনাকে জেনে রাখা দরকার যে, সেদ্ধ ডিম ও পোচ ডিমের গুণাগুণ কি একই থাকে। কেননা ডিম নানাভাবে খাওয়া হয়ে থাকে। সেদ্ধ, কখনো পোচ, আবার কখনো ভাজা। কিন্তু অনেকে হয়তো জানে না যে কিভাবে ডিম খেলে বেশি পুষ্টি উপকারিতা পাওয়া যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই সেদ্ধ ডিম ও পোচ ডিমের গুণাগুণ একই থাকে কিনা।

পুষ্টি বিশেষজ্ঞের মতে, ডিম আপনি যেভাবে খান না কেন তার পুষ্টিগুণ একই থাকে তবে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। যে খাবার তৈরির মান যেন স্বাস্থ্যসম্মত হয়। তবে একটি বিষয় লক্ষ্য করা যাই যে, সেদ্ধ ডিমের প্রাকৃতিক গুনাগুন সঠিক থাকে। কিন্তু যখন ডিম পোচ করা হয় তখন তাতে তেল অ্যাড করা হয়ে থাকে। যাতে করে প্রাকৃতিক গুনাগুন সামান্যতম কমে যায়। চেষ্টা করবেন পোচ কিংবা ভাজা নয় সাধারণত সেদ্ধ ডিম খাবার।  

হাফ সিদ্ধ বা হাফ বয়েল ডিম খাওয়া উচিত কিনা  

অনেকে জানতে চেয়েছেন হাফ সিদ্ধ বা হাফ বয়েল ডিম খাওয়া উচিত কিনা। এই প্রশ্নের উত্তরে আমি বলতে চাই যে, ডিমে কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে যেগুলো হাফ সিদ্ধ বা হাফ বয়েল করলে এই ব্যাকটেরিয়া দূর করা যায় না। আর যদি আপনি পুরোপুরি সিদ্ধ বা রান্না করে ডিম খেয়ে থাকেন।  তাহলে ওই ডিমের ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। ফলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। পাশাপাশি পেটের প্রদাহ দূর হয়।  

তাই বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন ডিম হাফ সিদ্ধ বা হাফ বয়েল নয় পুরোপুরি সিদ্ধ করে খাওয়ার। তাই আপনি যদি কখনো ডিম খান তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রেখে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ফুল বয়েল করে ডিম খান। আশা করছি বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পেরেছেন।

আমার শেষ মতামত 

ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে ও ডিম খাওয়ার উপকারিতা কি এই বিষয়টি সম্পর্কে এতক্ষন পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আর্টিকেল পোস্টটি আপনি পড়ে উপকৃত হবেন। তাই যদি এখন পর্যন্ত আর্টিকেল পোস্টটি আপনার পড়া না হয়ে থাকে। তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে নিবেন। এবং আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন।  

আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিতভাবে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। তাই এইরকম আরো আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো, আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে এতক্ষণ পর্যন্ত আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।         

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪