দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজনীয়। অনেকেই আছেন যারা দাঁতের সমস্যাই ভুগে থাকেন। আপনার দাঁতকে সুস্থ রাখতে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে আপনি ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের যন্ত্রণা দূর করবেন।
আপনি যদি আপনার দাঁতের যন্ত্রণা দূর করতে চান। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। আশা করছি, আপনি আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হবেন। এমন কিছু ঘরোয়া উপাদান রয়েছে যেগুলো দ্বারা খুব সহজে দাঁতের যন্ত্রণা দূর করা যাই। এই বিষয়টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল পোস্টে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি
- দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- লবঙ্গ দিয়ে কিভাবে দাঁত ব্যথা দূর করা যায়
- দাঁতের যন্ত্রণার জন্য কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
- রসুন দিয়ে কিভাবে দাঁতের যন্ত্রণা কমাবেন
- চা পান করলে কি দাঁতের ব্যথা বা যন্ত্রণা দূর হয়
- দাঁতের পোকার কারণে ব্যথা হলে কি করনীয়
- চিনি সমৃদ্ধ খাবার বা পানীয় কি দাঁতের যন্ত্রণা বৃদ্ধি করে
- দাঁতের মাড়ি ফোলার জন্য দাঁতের যন্ত্রণা হলে কি করবেন
- দাঁতের যন্ত্রণা দূর করতে ব্রাশ কতদিন পরপর পরিবর্তন করতে হয়
- আমার শেষ মতামত
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি এই বিষয়টি বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে। দাঁতের যন্ত্রণা হয় নাই এমন ব্যাক্তি খুঁজে পাওয়া যাবে না। ছোটবেলা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত সব বয়সের মানুষেরই দাঁতের যন্ত্রণা হয়ে থাকে। দাঁতের যন্ত্রণা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। ছোটবেলায় দাঁত ওঠার কারণে বড় হয়ে গেলে আক্কেল মাড়ির দাঁত ওঠা ও বৃদ্ধ বয়সে দাঁত পড়ে যাওয়া অথবা দাঁতের পোকা ও দাঁতের গোড়া ফোলা বিভিন্ন কারণে দাঁতে ব্যথা হতে পারে।
দাঁতের অসহ্য যন্ত্রণা আপনাকে অনেক কষ্ট দেয় এজন্য দাঁতের তীব্র যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় আপনার না জানলেই নয়। ধরুন আপনার হঠাৎ গভীর রাতে দাঁতের ব্যথা শুরু হল। এরকম সময় আপনার ডাক্তার পাওয়া মুশকিল। এমত অবস্থায় আপনি ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার দাঁতের যন্ত্রণা নির্মূল করতে পারবেন। তাই সব সময় ওষুধের উপর নির্ভর না করে নিজে কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা ভালো। যাতে বিপদের সময় কাজে লাগে।
আপনি জানলে অবাক হবেন যে, আপনার ঘরেই রয়েছে এমন কিছু ঘরোয়া উপাদান যেগুলো খুব সহজেই আপনার দাঁতের যন্ত্রণা দূর করবে। তবে ওই উপাদানগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনাকে জানতে হবে যে কিভাবে ঘরোয়া উপাদান গুলো ব্যবহার করলে আপনার দাঁতের যন্ত্রণা দূর হবে। তবে ঘরোয়া উপাদান গুলো সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। এজন্য আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়তে হবে।
চলুন তাহলে এবার জেনে নিই যে, ঘরোয়া কোন উপাদান গুলো দাঁতের যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে।দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর কিছু ঘরোয়া উপাদান নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
লবঙ্গঃ লবঙ্গ রান্নাঘরে মসলা হিসেবে খুবই পরিচিত। লবঙ্গ চিনেনা এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল।লবঙ্গ সাধারণত রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু লবঙ্গের বিশেষ কিছু ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। পাশাপাশি লবঙ্গ দাঁতের যন্ত্রণা সারাতে ঘরোয়া উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। একটি লবঙ্গ দূর করতে পারে আপনার দাঁতের অসহ্য যন্ত্রণা।
লবণঃ কমবেশি সকলেই জানে যে, লবণ দাঁতের ব্যথা বা যন্ত্রণা কমাতে কার্যকরী। তবে একটা কথা না বললেই নয় যে, দাঁত ব্যথার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো লবণ। লবণ হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে কুলকুচি করলে যেমন গলা ব্যাথা ভালো করে তেমনি ভাবে দাঁতের যন্ত্রণা দূর করে থাকে। লবণ যে কোন ইনফেকশন দূর করে।
রসুনঃ আপনার দাঁতের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে রসুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুন দাঁতের ব্যথায় খুবই কার্যকরী। শুধু দাঁতের ব্যথায় নয় রসুন দিয়ে শরীরের বাত ব্যথা দূর করা যায় এবং যে কোন অঙ্গ প্রতঙ্গের ব্যথা নাশক হিসেবে রসুন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
পেঁয়াজঃ আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে পেঁয়াজ দিয়ে কি আবার দাঁতের যন্ত্রণা দূর করা যায় না কি।অবাক হওয়ার কিছুই নেই পেঁয়াজ এন্টিসেপটিক, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হওয়ায় সহজেই দাঁতের যন্ত্রণা দূর করে। পেঁয়াজ যদি চিবিয়ে খেতে না পারেন তাহলে দাঁতের ব্যথা কৃত স্থানে পেঁয়াজ লাগিয়ে রাখুন এইভাবে দু-তিনবার করলে আপনি আরামবোধ করবেন।
লবঙ্গ দিয়ে কিভাবে দাঁত ব্যথা দূর করা যায়
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে লবঙ্গ দিয়ে কিভাবে দাঁত ব্যথা দূর করা যায় এই বিষয়টি সম্পর্কে এবার আলোচনা করব। এর আগেই বলেছি যে লবঙ্গ দিয়ে দাঁতের যন্ত্রণা অতি সহজেই দূর করা যেতে পারে। তো এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল যে দাঁতে ব্যথা হচ্ছে সে দাঁতের উপর একটি লবঙ্গ রাখুন। দাঁতে চাপ দিয়ে লবঙ্গ ধরে রাখুন ব্যাথা না কমা পর্যন্ত এভাবে রাখলে দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে দাঁতের ব্যথা কমে গেছে। আপনাকে লবঙ্গ চিবানো লাগবে না।
তাছাড়াও আপনি বিকল্প উপায় হিসেবে লবঙ্গের আরেকটি ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- লবঙ্গ তেল দাঁতে মাসাজ করার মাধ্যমেও দাঁতের যন্ত্রণা নির্মূল করা যেতে পারে। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন যে, দাঁতের যন্ত্রণা নির্ভুল করতে লবঙ্গ কতটা কার্যকরি। তাই হঠাৎ দাঁতের যন্ত্রণা হলে অসহ্য যন্ত্রণায় কষ্ট না পেয়ে ঘরে থাকা এই লবঙ্গ দিয়ে দাঁতের যন্ত্রণা কমান ও আরামবোধ করুন।
দাঁতের যন্ত্রণার জন্য কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
যেহেতু দাঁতের যন্ত্রণা এই সমস্যাটি সকলেই ফেস করে থাকে। দাঁতের যন্ত্রণা যেকোনো সময় হতে পারে। সকালে, দুপুরে কিংবা রাতে। তো হঠাৎ যদি গভীর রাতে দাঁতের যন্ত্রণা হয় তাহলে তো আপনাকে ঘরোয়া উপায়টা বেছে নিতেই হবে। কারণ এই সময় দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া আপনার সম্ভব হয়ে উঠছে না। তবে সাময়িকভাবে দাঁতের যন্ত্রণা কমে গেলেও যদি পরবর্তীতে আবারো দাঁতের যন্ত্রণা দেখা দেয় তাহলে আপনার কি করনীয়। চলুন তাহলে এবার এই বিষয়টি জেনে নি।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে দাঁতের যন্ত্রণা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে যাই। কারণ আপনাকে জানতে হবে কোন সময় দাঁতের যন্ত্রণার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। যদি দেখেন যে আপনার দাঁতের ব্যথা টানা দুই দিনের বেশি রয়ে গেছে এবং কোন ঘরোয়া উপায়েও দাঁতের যন্ত্রণা কমানো সম্ভব হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অতিশীঘ্রই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। হতে পারে কোন ইনফেকশন। এরকম ক্ষেত্রে আগে নির্ণয় করতে হবে দাঁত ব্যথার কারণ কি। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে।
রসুন দিয়ে কিভাবে দাঁতের যন্ত্রণা কমাবেন
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে আপনি রসুন ব্যবহার করতে পারেন । অনেকেই আছে যারা শুধু রসুন খাবারের মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু রসুনের আরো যেসব গুণাগুণ রয়েছে সেগুলো জানে না। রসুনের বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। রসুন হাই প্রেসার কমাতে খুবই কার্যকরী। পাশাপাশি রসুন দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর জন্য চিবিয়েও খেতে পারেন আর যদি আপনার চিবিয়ে খাওয়া সম্ভব না হয় তাহলে ব্যথা কৃত স্থানে রসুন চেপে ধরে রাখতে পারেন। তাহলে উপকৃত হবেন।
চা পান করলে কি দাঁতের ব্যথা বা যন্ত্রণা দূর হয়
ঠান্ডা খাবার দাঁতের শত্রু। যাদের দাঁতে ক্ষয় রয়েছে এবং দাঁতে পোকা থাকার কারণে অসহ্য যন্ত্রণা করে। এই ধরনের সমস্যায় ঠান্ডা জাতীয় কোন খাবার খেলে দাঁতে যন্ত্রণা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু গরম জাতীয় পানীয় ব্যথা ও যন্ত্রণা নির্মূল করতে সাহায্য করে। যেহেতু চা গরম পানীয় তাই যদি চা পান করা যায়। তাহলে দাঁতের যন্ত্রণা কমে। বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের দাঁতের যন্ত্রণা রয়েছে তারা গরম চা পান করে দাঁতের যন্ত্রণা নির্মূল করতে পারবে। অসহ্য যন্ত্রণায় আরম্ভ বোধ করবে।
দাঁতের পোকার কারণে ব্যথা হলে কি করনীয়
দাঁতের পোকার কারণে দাঁতের অসহ্য যন্ত্রণা হয়ে থাকে। সাধারণত দাঁত নিয়মিতভাবে পরিষ্কার না করার ফলে দাঁতের ভিতরে ক্যাভিটি জমে দাঁতে পোকা সৃষ্টি হয় ও ক্ষয় রোধ হয়। এতে দাঁতে অসহনীয় ব্যথা হতে থাকে। দাঁতের পোকা দূর করতে ও দাঁতের পোকার কারণে মাড়ীতে যন্ত্রণা দূর করতে আমলকি ও কর্পূর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
চিনি সমৃদ্ধ খাবার বা পানীয় কি দাঁতের যন্ত্রণা বৃদ্ধি করে
চিনি সমৃদ্ধ খাবার বা পানীয় দাঁতের যন্ত্রণা বৃদ্ধি করে এটাই সত্য কারণ আপনার যদি দাঁতের ক্ষয় অথবা দাঁতে গর্ত থেকে থাকে। সে ক্ষেত্রে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দাঁতে শির-শিরানী ও ব্যথা, যন্ত্রণা অনুভব করবেন। কখনো কখনো আবার যন্ত্রণা তীব্র হতে পারে। কারন চিনি সমৃদ্ধ খাবার ও পানীয় খাবার খাওয়ার ফলে দাঁতের ডেন্টাল প্লাজমা হয়। যা থেকে ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি এবং এই ব্যাকটেরিয়া দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে ।
চিনি সমৃদ্ধ খাবার বা পানীয় দাঁতের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে। যে ব্যাকটেরিয়া থেকে কার্বোহাইড্রেটকে অ্যাসিডে পরিণত করে। যা লালার সাথে আবদ্ধ হয়ে দাঁতের গর্ত সৃষ্টি করে। এবং দাঁতে যদি পোকা থেকে থাকে। তাহলে পোকা আক্রান্ত জায়গায় তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করে। এ থেকে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় যে চিনি সমৃদ্ধ খাবার বা পানীয় জাতীয় খাদ্য দাঁতের যন্ত্রণা বৃদ্ধি করে।
দাঁতের মাড়ি ফোলার জন্য দাঁতের যন্ত্রণা হলে কি করবেন
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি এবার আলোচনা করব দাঁতের মাড়ি ফোলার জন্য দাঁতের যন্ত্রণা হলে কি করবেন। দাঁতের মাড়ি ফোলার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। ১। নিয়মিত ভাবে দাঁত ব্রাশ না করার কারণে ২। দাঁতে ক্ষয় বা গর্ত থাকলে ৩। দাঁত পোকায় আক্রান্ত হলে ইত্যাদি কারণে দাঁতের মাড়ি ভুলে যেতে পারে। এজন্য আপনাকে সতর্ক হতে হবে। দাঁত নিয়মিতভাবে ব্রাশ করবেন।
চিনি যুক্ত খাবার ও পানীয় কম খাবেন যেন দাঁতের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি না হয়। ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাবেন না। এতে করে দাঁতের মাড়ি ফোলা সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। দাঁত ব্রাশ করার সময় সতর্কতার সাথে দাঁত ব্রাশ করবেন যাতে দাঁতের কোন স্থানে আঘাত পেয়ে ইনফেকশনের সৃষ্টি না হয়। এর সাথে সাথে আপনাকে নির্ণয় করতে হবে যে, আপনার দাঁতের মাড়ি কি কারণে ফুলে গেছে দাঁতের মাড়িতে পুঁজ জমা হয়ে মাড়ি ফুলে গিয়েছে কিনা এই বিষয়টি বুঝতে হবে।
যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে বাড়িতে লবণ পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। এবং ফোটানো পানি হালকা গরম হয়ে এলে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করবেন। এর জন্য মুখের ভেতরে পানি নিয়ে একটু সময় ধরে অপেক্ষা করতে হবে এবং ওই হালকা গরম পানির ভাপ নেওয়া হয়ে গেলে মুখ থেকে পানি ফেলে দিবেন। এভাবে করতে থাকলে দাঁতের মাড়ি ফোলার কারণে যে যন্ত্রনা হবে সেই যন্ত্রণায় একটু স্বস্তি পাবেন। কারণ নোনা পানি দাঁতের যন্ত্রণার জন্য ভীষণ কার্যকরী।
এবং যত দ্রুত সম্ভব আপনার নিকটস্থ কোন ডেন্টাল কেয়ারে গিয়ে দাঁতের মা ড়ি থেকে পুঁজ বের করে নিবেন। দেখবেন মাড়ির যন্ত্রণা কমে গিয়েছে।
দাঁতের যন্ত্রণা দূর করতে ব্রাশ কতদিন পর পর পরিবর্তন করতে হয়
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি এই বিষয়টি আলোচনার মধ্যে আরও একটি বিষয় চলে আসে সেটি হল দাঁতের যন্ত্রণা দূর করতে ব্রাশ কতদিন পরপর পরিবর্তন করতে হয়। যেহেতু দাঁত দিনে দুইবার ব্রাশ করার মাধ্যমে দাঁত ক্যাভিটি মুক্ত ও পরিষ্কার রাখা হয়। সে ক্ষেত্রে ব্রাশের প্রতি নজর দিতে হবে। কারণ ব্রাশ যদি ব্যাকটেরিয়া যুক্ত থাকে তাহলে দাঁত ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হতে পারে না। তাই সকল প্রকার জীবাণু থেকে দাঁত রক্ষা করতে অন্তত তিন মাস পরপর ব্রাশ পরিবর্তন করতে হবে।
আমার শেষ মতামত
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় কি এই বিষয়টি সম্পর্কে এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট ধারণা পেয়ে গেছেন। আপনার দাঁত জীবাণুমুক্ত রাখতে ও দাঁতের তীব্র যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই এখনো যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়া না হয়ে থাকে তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে নিবেন। আশা করছি, আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন।
আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিতভাবে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। তাই এইরকম আরও আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলব, আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে এতক্ষণ পর্যন্ত আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আমাদের আর্টিকেল পোস্টটি কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।
comment url