OrdinaryITPostAd

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরি। কারণ চোখের উপকার করে এই রকম খাবারের পাশাপাশি বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো চোখের জন্য ক্ষতিকর। না জেনে সে সকল খাবারগুলো খেয়ে থাকি। তাই যদি আপনি চোখের ক্ষতি করে এই রকম খাবার সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেল পোস্টটি থাকছে আপনার জন্য। 

একজন মানুষের জন্য চোখ খুবই অমূল্য একটি সম্পদ। তাই এই সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব প্রত্যেকের রয়েছে। অতএব জানতে হবে যে, কোন খাবারগুলোর চোখের জন্য ক্ষতিকারক । যদি না জানা থাকে তাহলে তো নিজের অজান্তেই অকালে চোখ নষ্ট হয়ে যাবে। তাই চোখের জন্য ক্ষতিকারক খাবার সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে নিবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর 

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের আলোচনার মধ্যে। পুষ্টিকর খাদ্য চোখের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত। কিন্তু আমরা মুখরোচক হিসেবে এমন কিছু খাবার খায়। যেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষভাবে চোখের ক্ষতি করে থাকে। তাই চোখ ভালো রাখতে স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভাসের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। 

এবং যে খাবারগুলো চোখের ক্ষতি করে সেই সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নেওয়া যাক। কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকারক। যে সকল খাবার চোখের ক্ষতি করে সেই সকল খাবার সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো-

মদ্যপানঃ অনেকে আছে যারা মদ্যপানকে নেশায় পরিণত করে। কিন্তু এই নেশার মধ্য দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে জটিল অসুখ। নিয়মিত মদ্যপান করলে চোখের লেন্স এ সানি পড়ার আশঙ্কা থাকে।  তাই চোখকে সুস্থ রাখতে, চোখের ছানি পড়া থেকে বাঁচতে মদ্যপান ছাড়তে হবে। আপনিও যদি মধ্যপানের নেশায় আকৃষ্ট হয়ে থাকেন। তাহলে অতি শীঘ্রই চোখের সুস্থতা রক্ষা করতে মদ্যপানের নেশা ত্যাগ করুন। 

কফিঃ কপি খাওয়ার এই অভ্যাসটা কম বেশি সবারই রয়েছে। প্রতিনিয়ত আমরা কম বেশি কফি খেয়ে থাকি। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় যদি কফি পান করা হয়ে থাকে। তাহলে চোখে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলবে কারণ ক্যাফেইন যুক্ত খাবার চোখের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত নয়। তাই যখন শরীরে ক্যাফেইন এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তখন চোখ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই অতিরিক্ত মাত্রায় কফি পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। 

কোল্ড ড্রিংকসঃ বর্তমান সময়ে কোল্ড ড্রিংকস এই পানীয় বিক্রির বিষয়টা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ যত দ্রুত গরম বৃদ্ধি পায় তত বৃদ্ধি পায় কোল্ড ড্রিঙ্কস এর মত পানীয় বিক্রির মাত্রা। তাছাড়া বাসাবাড়িতেও এই পানীয় এর ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়।  তীব্র গরমে এই ঠান্ডা পানীয় আপনিও কি খাচ্ছেন যদি খেয়ে থাকেন তাহলে জেনে রাখুন কোলড্রিংস আপনার চোখের ক্ষতি করতে পারে।পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। 

ভাজাপোড়া খাবারঃ ভাজাপোড়া খাবার কে না পছন্দ করে। ভাজাপোড়া খাবার মুখে খুব স্বাদ লাগে। মুখরোচক হিসেবে ভাজাপোড়া খাবার খেয়ে থাকে প্রায় সকলেই। কিন্তু এই ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। সেইসাথে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। পাশাপাশি শরীরে এমন কিছু ক্ষতিকারক পদার্থ তৈরি হয় যার কারণে চোখের ক্ষতি করে। তাই চোখ সুস্থ রাখতে ভাজাপোড়া খাবার কম খাওয়া উচিত।  

পাস্তাঃ মুখের সাধে কি আপনি পাস্তা খেয়ে থাকছেন। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে মনে রাখবেন পাস্তা এবং পাউরুটি এই দুটি উপস্থিত খাবার আপনার শরীরে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে। আর দীর্ঘদিন সুগারের মাথা বৃদ্ধি থাকার ফলে চোখের ভীষণ ক্ষতি হয়। বয়সকালের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকতে পারে। তাই এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। যদিও আপনি পাস্তা খেয়েছেন খেয়ে থাকলেও আজ থেকে এই খাবার খাওয়া বাদ দিয়ে দিন।   

অ্যালকোহলঃ আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন যে অ্যালকোহল চোখের ক্ষতির কারণ। তাই অ্যালকোহলযুক্ত খাবার খেলে চোখের নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। অ্যালকোহল যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে- মদ, বিয়ার, স্পিরিট ইত্যাদি।   

চোখের জন্য ক্ষতিকারক অভ্যাস গুলো কি 

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এবার আলোচনা করব চোখের জন্য ক্ষতিকারক অভ্যাস গুলো কি-  শুধু খাবার নয় এমন কিছু অভ্যাস রয়েছে যেগুলো দ্বারা চোখ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই একজন মানুষের উচিত খাবার সচেতনতার পাশাপাশি কিছু অভ্যাস ত্যাগ করা। যাতে চোখ সুস্থ থাকে অর্থাৎ চোখের কোন রোগ না হয়।

চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক এমন কোন অভ্যাস রয়েছে যে অভ্যাসগুলোর কারণে চোখ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। চোখের ক্ষতি করে এমন অভ্যাসগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো-

  • চোখের বিশ্রাম না দেওয়া
  • ভুল খাদ্যাভ্যাস
  • প্রোটেক্টিভ চশমার ব্যবহার
  • চোখ ঘষলে
  • ধূমপান বর্জন না করলে 

চোখের বিশ্রাম না নেওয়াঃ চোখের বিশ্রাম না নেওয়া এই কথাটি শুনে হয়তো অবাক হচ্ছেন যে, চোখের বিশ্রাম আবার কেমন কথা। কিন্তু মানবদেহের সব অঙ্গ প্রত্যঙ্গেরই বিশ্রামের প্রয়োজন। সারাদিন পরিশ্রম করলে যেমন শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তেমনি ভাবে যদি আপনি দীর্ঘ সময় ধরে টিভি, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনের স্কিনে তাকিয়ে থাকেন। তাহলে চোখে ব্যথা, চোখ জ্বালা ও চোখে ঝাপসা দেখার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তাই দীর্ঘ সময় ধরে কোন স্ক্রিনে তাকিয়ে না থেকে কিছু সময় চোখের বিশ্রাম দিন অর্থাৎ চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকুন।  

ভুল খাদ্যাভাসঃ এমন কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো চোখের জন্য ক্ষতিকারক। তাই চোখের ক্ষতি করে এমন খাবার খাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। এজন্য বলা হয়েছে যে ভুল খাদ্যাভ্যাস ত্যাগ করুন এবং চোখ সুস্থ রাখুন।   

প্রোটেকটিভ চশমার ব্যবহারঃ দীর্ঘ সময় ধরে কোন স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে চোখ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। যে কারণে দীর্ঘ সময় ধরে স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার জন্য প্রোটেকটিভ চশমা পাওয়া যায়। এই চশমা গুলো ব্যবহার করা উচিত এবং বাহিরে গেলে ধুলোবালি, ময়লা চোখে পড়ে যার কারনে চোখের ক্ষতি হতে পারে। এই রকম ক্ষেত্রে বাইরে যাওয়ার জন্য প্রোটেকটিভ চশমার ব্যবহার করা উচিত।   

চোখ ঘষলেঃ অনেক সময় দেখা যায় অনেকে আছে যারা বিনা কারণে চোখ ঘষে এই ঘষার কারণে চোখে আঘাত পেতে পারে। যার ফলে চোখ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এই ভুল অভ্যাসটি ত্যাগ করতে হবে। যদি আপনি বিনা কারণে চোখ ঘষা দিয়ে থাকেন। তাহলে এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। তা না হলে আপনার চোখ অকালে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

ধূমপান বর্জন না করলেঃ অধিকাংশ মানুষই ধূমপান করে থাকে। কেউ কেউ আছে যারা ধূমপানকে নেশায় পরিণত করেছে। কিন্তু আপনার এই ধূমপান হতে পারে অকালে চোখ নষ্ট হওয়ার কারণ। অধিক মাত্রায় ধূমপান করার ফলে চোখের ছানি পড়ার তীব্রতা বেড়ে যায় এবং চোখের দৃষ্টি হারানোর ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এইটা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে, ধূমপান বর্জন না করলে। চোখ বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হবে।  তাই আজই ধূমপান ত্যাগ করুন।      

চোখ সুস্থ রাখতে করণীয় কি

চোখ সুস্থ রাখতে করণীয় কি এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরি কারণ চোখ প্রত্যেকটি মানুষের অমূল্য একটি সম্পদ। অকালে চোখ নষ্ট হয়ে যাক এটি কেউ চায় না। তাই জানতে হবে চোখ সুস্থ রাখতে একজন মানুষের কি করনীয়। প্রত্যেকটি মানুষের চোখ সুস্থ রাখতে যে বিষয়টি অবলম্বন করা উচিত সেই বিষয়গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো- 

  • চোখের জন্য উপকারী এমন পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে
  • চোখের ক্ষতি করবে এইরকম খাদ্যভাস ত্যাগ করতে হবে
  • চোখের সঠিক পরিচর্যা করতে হবে
  • নিয়মিতভাবে চোখ পরীক্ষা করাতে হবে 
  • চোখের সুরক্ষায় সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে
  • অ্যালকোহল ও ক্যাফেইন যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে
  • দীর্ঘ সময় তাকিয়ে থেকে স্ক্রিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে
  • পর্যাপ্ত চোখের বিশ্রাম নিতে হবে
  • পর্যাপ্ত সময় ধরে বদ্ধ ঘরে না থেকে বাহিরে হাটাহাটি করতে হবে

চোখের জন্য কোন শুকনো খাবার ভালো

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি এটা জানা দরকার যে, চোখের জন্য কোন শুকনো খাবার ভালো। সাধারণত চোখের জন্য ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খুবই উপকারী। আর ভিটামিন ই সমৃদ্ধ শুকনো খাবারের মধ্যে রয়েছে বাদাম। বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। বাদাম চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে, চোখকে ভালো রাখে এবং অল্প বয়সে অন্ধ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। 

যে কারণে শুকনো খাবার হিসেবে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আবার বাদাম চোখে ছানি পড়া রোধ করে। এছাড়াও চোখের জন্য শুকনো খাবার হিসেবে কিসমিস ও খেজুর এর অবদান রয়েছে।  

কি খেলে চোখের সমস্যা দূর হয় 

কি খেলে চোখের সমস্যা দূর হয় এই বিষয়টি জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন অনেকেই। সাধারণত চোখের জন্য পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার হল ভিটামিন সি, ই ও এ সমৃদ্ধ খাবার। তাই যে সকল ফল ও শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, সি ও এ পাওয়া যায় সেই সকল খাবার খেলে চোখ এর সমস্যা দূর করা সম্ভব। চোখ ভালো রাখতে জিংক এর ভূমিকাও অপরিসীম।   

চোখের জন্য উপকারী ফল কোনগুলো 

চোখ ভালো রাখবে সেই সকল ফল যে সকল ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, সি ও এ ।  তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক চোখের জন্য উপকারী ফল কোনগুলো। চোখের জন্য উপকারী ফলের মধ্যে রয়েছে- আম, জাম, কাঁচা পেঁপে, পাকা পেঁপে, বেদানা, তরমুজ, কমলালেবু, পেয়ারা, টমেটো, স্ট্রবেরি ইত্যাদি। একজন মানুষের চোখ সুস্থ রাখতে, চোখের রোগ প্রতিরোধ করতে উপরে উল্লেখিত ফলগুলো বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। আশা করছি চোখের জন্য উপকারী ফল কোনগুলো জানতে পেরেছেন।  

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কোনগুলো

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি এবার জেনে নিন যে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কোনগুলো। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার চোখের জন্য খুবই উপকারী। এই বিষয়টি জানেনা এমন মানুষ নেই বললেই চলে। তবে অনেকেই হয়তো জানে না যে, ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের মধ্যে কোন খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত। আপনি জানেন নিশ্চয়ই যে, ভিটামিন এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।

তাই প্রত্যেকের জানা দরকার ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কোনগুলো। কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কোনগুলো। ভিটামিন এ জাতীয় খাবারগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-হাস ও মুরগির ডিম, ঘি, দুধ, দই, মাখন, গরুর কলিজা, গাজর, মিষ্টি আলু ইত্যাদি। 

চোখের ঝাপসা দূর করার শাকসবজি কোনগুলো

কিছু মানুষ রয়েছে যাদের বয়স বেশি হয়নি অথচ তাদের চোখে ঝাপসা দেখতে শুরু করেছে। চোখে ঝাপসা দেখার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যেমন পুষ্টির অভাব, রাতকানা রোগ হয়েছে অথবা চোখে ছানি পড়া। সবুজ শাকসবজি চোখের ঝাপসা দেখা সমস্যার দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। সবুজ শাকসবজির মধ্যে রয়েছে- পালং শাক, কচু শাক, সজনে পাতার শাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকলি, মিষ্টি আলু, শালগম, টমেটো ইত্যাদি। 

অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার কি চোখের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ

অনেকে আছেন যারা অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার করে থাকেন। দীর্ঘ সময় ধরে স্মার্টফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকে। দীর্ঘ সময় ধরে স্কিনে তাকিয়ে থাকলে চোখের লেন্সের ক্ষতি হয়। যার কারণে চোখে কম দেখা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার করলে চোখের বিশ্রাম হয় না। চোখের অল্প দেখা থেকে শুরু করে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে দীর্ঘ সময় মোবাইল ফোনের ব্যবহার।   

চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকা অথবা চোখের বিশ্রাম নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এটা নিঃসন্দে বলা যায় যে, অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার চোখের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আশা করছি, বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।  

আমার শেষ মতামত 

কোন খাবার চোখের জন্য ক্ষতিকর এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টের আলোচনার মধ্য দিয়ে। তাই আশা করছি, আপনি আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হবেন। তাই এখন পর্যন্ত যদি আর্টিকেল পোস্ট না পড়ে থাকেন তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট পড়ে নিবেন। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভাবে আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে।

তাই এইরকম আরও আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ পর্যন্ত আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সবশেষে বলবো আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট আপনার কেমন লেগেছে মন্তব্য করে জানাবেন।   

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪