OrdinaryITPostAd

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি দেখুন জাদুকরী কারিশমা

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই ব্রণের সমস্যা রয়েছে। ব্রণ মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে। তাই মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে মুখে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব এই পোস্টে।

আপনার মুখে ব্রণ নিয়ে আপনি কি খুবই চিন্তিত। যদি তাই হয় তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। কারণ আজকের পোস্টে ব্রণ দূর করার যাবতীয় উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব, মুখের ব্রণ দূর করার কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়ুন।  

পোস্ট সূচিপত্রঃ ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি দেখুন জাদুকরী কারিশমা

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই বিষয়টি সম্পর্কে যদি আপনার জানা না থাকে। তাহলে আপনি এই আর্টিকেল পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। মুখের সৌন্দর্য বাড়াতে কে না চায়। কিন্তু এই ব্রণ হতে পারে আপনার মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করার প্রধান কারণ। আপনাকে আগে খুঁজে বের করতে হবে আপনার ত্বকে ব্রণ বের হওয়ার প্রধান কারণটা কি। কেননা ত্বকে ব্রণ বের হতে পারে বিভিন্ন কারণে যেমন তৈলাক্ততা হলে, রক্ত দূষিত হওয়ায আবার মুখের ত্বক নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন হওয়ার কারণেও ব্রণ হতে পারে। 

আগে ত্বকের সমস্যা জানতে হবে এরপর সমাধানের উপায় খুঁজতে হবে। তবে এ কথা সত্য যে বর্তমান সময়ে বাজারে ব্রণ নির্মূল করার জন্য নানা ধরনের ক্রিম, ফেসওয়াশ, লোশন ইত্যাদি প্রোডাক্ট রয়েছে।  কিন্তু এই প্রোডাক্ট গুলো ছাড়াও বাড়িতে ঘরোয়া কিছু উপায়েও আবার এই ব্রণ দূর করা যায়। কিভাবে আপনি বাড়িতে বসে ভেষজ উদ্ভিদ দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে ব্রন দূর করবেন এই বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে এই পোস্টে আলোচিত হয়েছে।

মুখের ব্রণ দূর করার উপায় এর মধ্যে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্যবহৃত কয়েকটি ভেষজ উদ্ভিদের নাম উল্লেখ করা হলো-

  • অ্যালোভেরা
  • নিমপাতা
  • ধনিয়া পাতা
  • পুদিনা পাতা
  • পাথরকুচি পাতা
  • থানকুনি পাতা ইত্যাদি

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই সকল বিষয় নিয়েই মূলত আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট। তাই মুখের ব্রণ দূর করতে যে সকল ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহার করার ফলে আপনার মুখের ব্রণ দূর করবেন সেই সকল ভেষজ উদ্ভিদ সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে উল্লেখ করা হলো।

অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা খুবই পরিচিত একটি ভেষজ উদ্ভিদ। অ্যালোভেরার ঔষধি অনেক গুনাগুন রয়েছে। এছাড়াও রূপ চর্চায় এই অ্যালোভেরা ব্যবহার করা হয়। অ্যালোভেরা চুল ও ত্বকের যত্নে বিশেষ কার্যকরী। ন্যাচারাল অ্যালোভেরা জেল মুখে মাখলে ব্রণ দূর হয়। এছাড়া মুখের চুলকানি ও কালো দাগ দূর করে। 

নিম পাতাঃ নিম পাতার রসের বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। একই সাথে যদি নিম পাতা বেটে মুখে প্রলেপ লাগানো যায়। তাহলে মুখের যাবতীয় সমস্যা যেমন- এলার্জি, চুলকানি ও ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যায়।  

ধনিয়া পাতাঃ ব্রণ দূর করতে ধনেপাতার কার্যকারিতা রয়েছে। ইচ্ছে করলে শুধু ধনেপাতা পেস্ট করে মুখে লাগালেও ব্রণ সারবে। আবার যদি মনে করেন যে, ধনেপাতা পেস্ট এর সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে সেই পেস্টটি মুখে লাগিয়ে আধাঘন্টা পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। তাহলে এর উপকারিতা পাবেন।

পুদিনা পাতাঃ পুদিনাপাতা ব্রণ দূর করতে ভীষণ কার্যকরী। এই পুদিনা পাতার পেস্ট করে যদি মুখে লাগানো যায় এবং শুকানোর পরে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলেন তাহলে মুখের ব্রণ দূর করা সহ ব্রণের যাবতীয় কালো দাগ রয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে। 

পাথরকুচি পাতাঃ পাথরকুচি পাতার ঔষধি গুনাগুন প্রায় ১০০ টিরও অধিক। আর এই ঔষধি গাছের পাতাটি বেটে মুখে লাগালে মুখে ব্রণের সমস্যা দূর হয়। শুধু তাই নয় পাথরকুচি পাতার নির্যাস মুখে লাগানোর ফলে মুখের যাবতীয় সমস্যা দূর করে। 

থানকুনি পাতাঃ থানকুনি পাতাতে উপস্থিত এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি থাকাই ব্রনের প্রবণতা কমায়। আর তাই যদি থানকুনি পাতা বাটা মুখে লাগান তাহলে ব্রণ সমস্যা দূর হয়।

ব্রণের কালো দাগ দূর করার উপায়

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। এবার জেনে নিন ব্রনের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে। মুখে শুধু ব্রণ উঠেই ক্ষান্ত হয় না। ব্রণের দাগ থেকে যায়। যেটা দেখতে খুবই খারাপ লাগে। তাই আপনিও নিশ্চয় চিন্তিত হয়ে পড়েছেন যে, ব্রণ উঠার পরে যে ব্রণের দাগগুলো রয়ে গেছে এগুলো কিভাবে দূর করবেন এটা ভেবে। তো সহজ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে- যেগুলোর মাধ্যমে ব্রণের কালো দাগ দূর করা যায়। 

যেমন- আপেল ও মধুর মিশ্রণ ব্রনের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর জন্য প্রথমেই আপেলের পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে এরপর আপেলের পেস্টের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে সমস্ত মুখমন্ডলে ম্যাসাজ  করতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে কয়েকদিন করলে মুখের ব্রণের যে কালো দাগ রয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে।

এছাড়াও যদি আপনি চান তাহলে চন্দন কাঠের গুড়ার সাথে গোলাপজল এবং কিছু লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে পারেন। আর যদি লেবু না থাকে তাহলে লেবুর পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই পেস্ট মুখে মাখার ফলে ব্রণের কালো দাগ দূর হবে। সপ্তাহে প্রতি তিন থেকে চার দিন এই কাজটি করার চেষ্টা করুন তাহলে ভালো ফলাফল পাবেন। 

শুধু ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করলে হবে না। একই সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে এবং মুখ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কোনভাবে মুখের ত্বকে ধুলো বালি জমতে দেওয়া যাবে না। এবং যে সকল ফলগুলো ত্বকের সমস্যার সমাধান করে থাকে। সেই সকল মৌসুমী ফল প্রতিদিন অন্তত একটি করে খেতে হবে। তবেই ব্রণের সমস্যা দূর করা যাবে। 

তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনাদের জেনে রাখা দরকার যে, তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায় কি। তৈলাক্ত ত্বকে সবচেয়ে বেশি ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। তৈলাক্ত ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার প্রকোপ বেশি। তাই এরকম ত্বকে সর্বপ্রথম মুখের তেল নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সেই সঙ্গে  নিয়মিতভাবে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। কোনমতে মুখে ময়লা জমতে দেওয়া যাবে না। এবং তেল যাতে না জমে সেদিকে খেয়াল করতে হবে।

এরকম তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেসন খুবই উপকারী একটি উপাদান। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য দুই চামচ বেসনের সাথে চার চামচ দুধ একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন এবং এরপর পুরো মুখের ত্বকে লাগান যখন শুকিয়ে যাবে এটা তখন ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার মুখের ত্বকের তৈলাক্ত বা তেলতেলে ভাব দূর হয়ে যাবে। আবার কাঁচা হলুদের সঙ্গে পরিমাণ মতো লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে।

এরপর ওই পেস্ট মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর শুকিয়ে গেলে নরমাল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।এভাবে মুখের ত্বকের তৈলাক্ত বা তেলতেলে ভাব দূর হবে। ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। একই সাথে মুখের ত্বকের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও তৈলাক্ত ত্বক দূর করতে আপনি লেবুর রস ও মধু মিশ্রিত ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করতে পারেন।  

ব্রণ দূর করতে লেবুর ব্যবহার

লেবু দিয়ে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ দূর করা সম্ভব। তাই লেবু দিয়ে কিভাবে মুখের ব্রণ দূর করবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক। লেবুর সঙ্গে দারুচিনি গুড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন তারপরে ওই পেস্ট মুখে লাগিয়ে সারারাত রেখে পরের দিন সকালে উঠে হালকা কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন লেবু ব্যবহার করলেই ব্রণের সমস্যা কমে যাবে। আবার আপনি চাইলে শুধু লেবুর রস মুখে লাগিয়ে ব্রণের সমস্যাটি দূর করতে পারেন। 

মুখে বরফ দিলে কি ব্রণ কমে

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি অনেকে আবার জানতে চাই মুখে বরফ দিলে কি ব্রণ কমে? এ কথাটির উত্তরে আমি বলব যে হ্যাঁ আসলে বরফ দ্বারা ব্রণ সমস্যা দূর করা যায়। ব্রণ দূর করতে বরফ এতটাই কার্যকরী যে, রাতারাতি ব্রনের সমস্যা দূর হয়ে যায়। কিন্তু কিভাবে এ বিষয়টি জানতে চান? তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। কিভাবে রাতারাতি এক টুকরো বরফের মাধ্যমে ব্রণ দূর করা যায়। 

এক টুকরো বরফ নরম কাপড়ের মধ্যে পেঁচিয়ে নিন। এরপর এই কাপড়টি আলতোভাবে ব্রণের উপরে ধরে রাখুন। এভাবে কিছুক্ষণ পরপর ব্রনের উপরে বরফের ছেক দিতে থাকুন। এভাবে বেশ কয়েকবার বরফের ছ্যাঁক দিলেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। 

টুথপেস্ট দিয়ে কি ব্রণ দূর করা যায়

আপনি ব্রণ দূর করতে টুথপেস্ট এর ব্যবহার করতে পারেন। টুথপেস্ট এর ব্যবহারের কারণে আপনার ব্রণ একদিনের মধ্যে শুকিয়ে যাবে। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো রাতে ঘুমানোর আগে টুথপেস্টের প্রলেপ লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়তে হবে এবং সকালে উঠে দেখবেন ব্রণ অনেকটাই শুকিয়ে গেছে। 

ব্রণ দূর করতে নিম ও তুলসির কার্যকারিতা

নিম পাতা এন্টিফাঙ্গাল এবং তুলসী এন্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টি সংযুক্ত। তাই এই দুই পাতা যখন এক জায়গায় করে পেস্ট করে মুখে লাগানো যায়। তখন এর গুনাগুন আরো বৃদ্ধি পায়। ফলে মুখের ব্রণ দূর হয়ে যায়। তাই আপনার মুখে ব্রণ দূর করতে নিম পাতা তুলসী পাতার মিশ্রণ ব্যবহার করতেই পারেন। 

মুখের ব্রণ দূর করতে চন্দন কিভাবে ব্যবহার করবেন

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার পাশাপাশি এবার আলোচনা করব মুখের ব্রণ দূর করতে চন্দন কিভাবে ব্যবহার করবেন। চন্দনের বিশেষ উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে একটি হল মুখের ব্রণ দূর করে। চন্দনের মধ্যে উপস্থিত উপাদান হলো এন্টি ব্যাকটেরিয়াল। তাই মুখের ব্রণ দূর করতে চন্দনের সাথে সামান্য পরিমাণের গোলাপ জল মিশিয়ে ব্রণে লাগান। এতে আপনি উপকৃত হবেন। 

হলুদ ও নিমপাতা দিয়ে ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়

হলুদ ও নিমপাতা এ দুটি উপাদানই আপনাদের সকলের খুবই পরিচিত। হাতের নাগালে হলুদ ও নিম পাতা পাওয়া যায়। হলুদ ও নিম পাতার বিশেষ কিছু ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। তাছাড়া ঘরোয়া চিকিৎসার ক্ষেত্রে বেশ কিছু কার্যকারিতাও লক্ষ্য করা যায়। হলুদ ও নিম পাতা মুখের ব্রণ সারাতে বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনি যদি হলুদ ও নিমপাতা একসঙ্গে বেটে পেস্ট করে নেন এবং এই পেস্ট মুখে লাগান।

এবং কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলেন এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যদি হলুদ ও নিমপাতা ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার ব্রণ সেরে যাবে। 

আমার শেষ মন্তব্য

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি যদি আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে উপকৃত হবেন। আর যদি আর্টিকেল পোস্টটি না পড়ে থাকেন।তাহলে আপনি এইআর্টিকেল পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়ে নিবেন। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে।

তাই আপনি যদি এরকম আরো আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে চান তাহলে নিয়মিতভাবে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি ওয়েবসাইটি ভিজিট করুন। আশা করছি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। এতক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪