OrdinaryITPostAd

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার ম্যাজিক দেখুন

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার ম্যাজিক এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে আলোচনা করব। অনেকে আছে যারা থানকুনি পাতা চিনে।  কিন্তু এর ব্যবহার সম্পর্কে জানে না। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের পোস্টটি।

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতা কিভাবে ব্যবহার করবেন। এই বিষয়টি আপনার জেনে রাখা দরকার। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার ম্যাজিক দেখুন

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার ম্যাজিক দেখুন

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতা এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেল পোস্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। থানকুনি একটি ভেষজ উদ্ভিদ। থানকুনি পাতা অতি পরিচিত একটি পাতা। এ পাতাটি পুকুর পাড়ে, ক্ষেতের ধারে, ঝোপ-ঝারের পাশে দেখতে পাওয়া যায়। থানকুনি পাতার ঔষধি গুনাগুন থাকার পাশাপাশি এই পাতা রূপচর্চার কাজেও বিশেষ কার্যকরী। এই পাতাটির গুণাগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানে না।

চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক থানকুনি পাতা মুখে ব্যবহারে কি হয়। ত্বক ভালো রাখতে ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার উপকারিতা গুলো কি কি-

১। মুখের ব্রণ দূর করে।

২। কুঁচকে যাওয়া ত্বক ঠিক করে। 

৩। ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনে।

৪। চুল পড়া বন্ধ করে।

৫। ত্বকের ক্ষত স্থান ঠিক করে।

৬। ত্বকের জ্বালাপোড়া বন্ধ করে।

৭। অকালে চুল পাকা বন্ধ করে।

৮। নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

৯। ত্বকে আদ্রতা বজায় রাখে।

১০। ত্বক কোমল ও সতেজ করে।

১। মুখের ব্রণ দূর করেঃ অধিকাংশ মানুষেরই মুখে ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। ছেলে অথবা মেয়ে উভয়েরই এই সমস্যাটি হয়। তবে এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য অনেকেই আছে যারা হাজার হাজার টাকা খরচ করে ক্রিম, ফেসওয়াস ও সিরাম মুখে ব্যবহার করে। কিন্তু আসা স্বরূপ ফল পায় না। তাদের জন্য বলব, মুখের ব্রণ দূর করতে থানকুনি পাতার ব্যবহার করুন। থানকুনি পাতায় বিটা ক্যারোটিন, অ্যামিনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, ফাইটোকেমিক্যাল থাকায় ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করে। 

২। কুঁচকে যাওয়া ত্বক ঠিক করেঃ যাদের বয়স বাড়তে থাকে তাদের ত্বকে কুচে যাওয়া সমস্যাও বাড়তে থাকে। পর্যাপ্ত বয়স না হওয়ার পরও ত্বক এর টানটান ভাব হারিয়ে যায়। আর এই কুচে যাওয়া ত্বক ঠিক করতে থানকুনি পাতা সহায়ক ভূমিকা রাখে। 

৩। ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনেঃ যাদের ত্বকে বলি রেখা পড়ে যায়। তারা যদি এই থানকুনি পাতা মুখে ব্যবহার করে। তাহলে ত্বকের এই কালো বলিরেখা দূর করে ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনতে পারে। অর্থাৎ থানকুনি পাতার ব্যবহারে ত্বকের যৌবন ফিরিয়ে আনা সম্ভব। 

৪। চুল পড়া বন্ধ করেঃ থানকুনি পাতার রস মাথার চুলে ও মাথার স্ক্যাল্পে ব্যবহারের ফলে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। এতে চুলের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে এবং চুল পড়া বন্ধ করে। 

৫। ত্বকের ক্ষতস্থান ঠিক করেঃ ত্বকের কাটা, ছেঁড়া, ঘা ইত্যাদি ক্ষতস্থান ঠিক করতে থানকুনি পাতা অনেক উপকারী। তাই আপনি বাড়িতে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে থানকুনি পাতা ব্যবহার করে ত্বকের ক্ষতস্থান সারিয়ে তুলতে পারেন। 

৬। ত্বকের জ্বালাপোড়া বন্ধ করেঃ থানকুনি পাতায় বিদ্যমান ম্যাডেকাসসাইড এই উপাদানটির প্রভাবে ত্বক ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখে এবং ত্বকের জ্বালাপোড়া বন্ধ করে। 

৭। অকালে চুল পাকা বন্ধ করেঃ আপনার কি অকালে চুল পেকে যাচ্ছে। আপনি যদি অকালে চুল পাকা সমস্যাটির সম্মুখীন হয়ে থাকেন তাহলে বলব অকালে চুল পাকা বন্ধ করতে থানকুনি পাতার রস মাথায় লাগান।

৮। নতুন চুল গজাতে সাহায্য করেঃ থানকুনি পাতার রস মাথায় দিলে মাথার চুল পড়া রোধ করার পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। অতএব যাদের মাথায় চুল পড়ছে কিন্তু নতুন চুল গজায় না তারা এই বিষয়টি ফলো করতে পারেন।

৯। ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখেঃ থানকুনি পাতায় উপস্থিত বিশেষ কিছু পুষ্টিগুণের সাহায্যে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে। ফলে ত্বককে শুষ্ক ও রুক্ষ হতে দেয় না। যে কারণে ত্বকের আদ্রতা সঠিকভাবে বজায় থাকে।

১০। ত্বক কোমল ও সতেজ করেঃ থানকুনি পাতা ত্বকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে থাকে। ফলে ত্বক কোমল ও সতেজ হয়ে ওঠে। চাইলে আপনিও আপনার ত্বকে কোমল ও সতেজ করে তুলতে থানকুনি পাতার ব্যবহার করতে পারেন।

থানকুনি পাতার রস খালি পেটে খেলে কি হয়

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্ন থানকুনি পাতা কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। এই বিষয়গুলি সম্পর্কে উপরে উল্লেখিত আলোচনায় আলোচিত হয়েছে। এবার জেনে নিন থানকুনি পাতার রস খালি পেটে খেলে কি হয়। বিশেষ কিছু ঔষধি গুনাগুন বিদ্যমান রয়েছে এই থানকুনি পাতার মধ্যে। তাই থানকুনি পাতার সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে যদি আপনি থানকুনি পাতার রস খান। তাহলে কি কি উপকারিতা গুলো পেয়ে থাকবেন সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

  • চর্মরোগ দূর করবে।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে। 
  • আমাশয় থেকে মুক্তি মিলবে।
  • মস্তিষ্কের কর্ম ক্ষমতা বাড়ে।
  • আলসার রোগ নিরাময় করে।
  • অনিদ্রজনিত সমস্যা দূর করে।
  • পেটের আলসার প্রতিরোধ করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • শরীরের জ্বালাপোড়া কমায়।
  • মানসিক অবসাদ দূর করে।
  • সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী।
  • মুখের ঘা ও বিভিন্ন ধরনের ক্ষত নিরাময় করে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
  • চুল পাকা ও চুল পড়া বন্ধ করে এবং নতুন চুল গজায়।

থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয়

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বকের যত্নে থানকুনি পাতা এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি এবার জেনে নিন থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয়। থানকুনি পাতা বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যেতে পারে। সেটি হতে পারে চিবিয়ে বা রস বের করে বা জুস তৈরি করে। রস করে খেলে যে উপকারিতা পাওয়া যায় ঠিক একই উপকারিতা পাবেন যদি আপনি থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেয়ে থাকেন। তাই থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে উপরোক্ত উল্লেখিত আলোচনায় উল্লেখ করা হয়েছে । তাই থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয় আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।  

থানকুনি পাতা রান্না করে খাওয়া যায় কি

থানকুনি পাতার ব্যবহার বিভিন্ন উপায়ে হয়ে থাকে। থানকুনি পাতা আপনি রান্না করেও খেতে পারেন। থানকুনি পাতা রান্না করার পদ্ধতি অনেক রকমের রয়েছে। যেমন- থানকুনি পাতা আপনি ভর্তা করে খেতে পারেন। আবার এটি শাক হিসেবে রান্না করেও খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলেই এটির বড়া বানিয়েও খেতে পারেন। অতএব, আপনি আপনার মুখের স্বাদ অনুযায়ী থানকুনি পাতা রান্না করে খেতে পারেন। একই সাথে থানকুনি পাতার পুষ্টিগুণ গুলো আপনি গ্রহণ করতে পারবেন এই পাতা খাওয়ার মাধ্যমে।  

থানকুনি পাতার পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় কিংবা আপনি থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে নিন। আরো বেশ কিছু তথ্য জানাতে এবার আলোচনা করব থানকুনি পাতার পুষ্টি উপাদান গুলো কি কি- 

  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন সি
  • খনিজ
  • বিটা ক্যারোটিন
  • অ্যামিনো এসিড
  • ফ্যাটি এসিড

ত্বকের যত্নে থানকুনি পাতা ব্যবহারের নিয়ম

থানকুনি পাতার ব্যবহারের নির্দিষ্ট কোন বিধি নিষেধ নেই। এ পাতাটি আপনি যেকোনো সময় খেতে পারেন রান্না করে, চিবিয়ে বা রস করে। এছাড়াও আপনি যদি মনে করেন এই পাতার রস মুখে লাগাবেন তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাবেন। তাই ত্বকের যত্ন নিতে থানকুনি পাতা রস মুখে লাগানোর পর কিছুক্ষণ পর স্বচ্ছ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

আর নরমালি আপনি যে সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন সেটি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি এটি ত্বকের যত্নে বা চুলের যত্নে খালি পেটে বা চিবিয়ে কিংবা ভর্তা করে শাক হিসেবে রান্না করে যেকোনোভাবে যেকোনো সময় খেতে পারেন। 

থানকুনি পাতা চুলে দেওয়ার নিয়ম

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আরো জেনে নিন থানকুনি পাতা চুলে দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনি চাইলে থানকুনি পাতার রস সরাসরি চুলে এপ্লাই করতে পারেন। আধাঘন্টা কিংবা ১ ঘন্টা রাখার পরে সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতেও পারেন আবার শ্যাম্পু করতে পারেন। তবে থানকুনি পাতার পুষ্টিগুণ বাড়াতে চাইলে থানকুনি পাতার রসের সাথে এলোভেরা জেল মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। 

দুধের সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে কি হয়

এবার আপনাদের মাঝে আলোচনা করব দুধের সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে কি হয়। তাহলে চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া। অনেকেই আছে যারা জানতে চায় দুধের সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে কি হয়। এতক্ষণের আলোচনা হয়তো জেনেছেন যে, থানকুনি পাতার বিশেষ উপকারিতা সমূহ ও পুষ্টিগণ গুলো কি। চেহারা নিয়ে সবাই চিন্তিত থাকে। প্রতিটি মানুষই চাই তার সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে।

কিন্তু তাদের জানা থাকে না যে, হাতের কাছে থাকা কিছু ঔষধি ভেষজ উদ্ভিদের দ্বারা তার চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব। চেহারাকে উজ্জ্বল লাবণ্যময় করতে তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি পাতা। এটি পাওয়া অত্যাধিক সহজ। আপনি চাইলে বিনা খরচে এই পাতাটি সংগ্রহ করতে পারেন।এরপর থানকুনি পাতার রস বের করে নিয়ে এক ক্লাস দুধের মধ্যে  চার থেকে ছয় চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন।  দেখবেন আপনার চেহারা লাবণ্যতা ফিরে আসবে। 

থানকুনি পাতার অপকারিতা

প্রতিটি জিনিসেরই ভালো গুনাগুনের পাশাপাশি খারাপ কিছু প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। তেমনিভাবে থানকুনি পাতারও একটি খারাপ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অতিরিক্ত থানকুনি পাতা রসের ব্যবহার হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। কারণ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। অতিরিক্ত থানকুনি পাতার ব্যবহারের ফলে আপনার পেটে যন্ত্রণা, মাথা ঘোরা, চুলকানি, এলার্জির মত সমস্যা হতে পারে। আবার হঠাৎ রক্তচাপ কমে যেতে পারে। 

আর যদি আপনার কোন অপারেশন হয়ে থাকে। তাহলে এই থানকুনি পাতার ব্যবহার না করাই উত্তম।তাই বলবো সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। তাই সচেতন ভাবে, পরিমাণ মতো, সঠিক পদ্ধতিতে থানকুনির পাতার ব্যবহার করুন তাহলেই উপকৃত হবেন। 

আমার শেষ কথা

থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় ত্বক ও চুলের যত্নে থানকুনি পাতার ব্যবহার এই বিষয়টি জানা আপনার জন্য অত্যন্ত আবশ্যক। তাই যদি আপনি আর্টিকেল পোস্ট না পড়ে থাকেন। তাহলে সম্পূর্ণ পড়ে নিবেন। কারণ এই আর্টিকেল পোষ্টের মাধ্যমে আপনি প্রাকৃতিক ভাবে কি উপায়ে উপকৃত হবেন এ বিষয়টি ভালোভাবে জানতে পারবেন। আশা করছি, আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লাগবে।

আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত তথ্যমূলক আপডেট আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে। তাই এরকম আরো তথ্য মূলক স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলবো, আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনার কেমন লেগেছে জানাবেন। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে ধৈর্য সহকারে আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪