OrdinaryITPostAd

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

শ্বাসকষ্ট এই রোগটি এখন কমবেশি অধিকাংশ মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। আর তাই শ্বাসকষ্ট আক্রান্ত ব্যক্তি জানতে চাই শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না। মূলত যারা শ্বাসকষ্ট রোগে ভুগছেন তাদের উদ্দেশ্য করে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না।

শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত প্রতিটি মানুষেরই জানার আগ্রহটা অনেক বেশি থাকে যে, শ্বাসকষ্ট রোগ থেকে বাঁচতে এবং নিজেকে সুস্থ রাখতে শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না। তাই আপনার চিন্তাকে দূর করতে আমার আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি। তাই শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না বিষয়টি বিস্তারিত ভাবে জানতে আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না

স্বাস্থ্য মানুষের অমূল্য সম্পদ স্বাস্থ্যকে নিরাপদ ও সুস্থ রাখতে সঠিক তথ্য জানা আবশ্যক। শ্বাসকষ্ট রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির চিন্তার কোন শেষ থাকে না কেননা শ্বাসকষ্ট যখন বেড়ে যায় তখন শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ব্যক্তি এতটাই কষ্ট পাই যে, নিঃশ্বাসটুকু যেন নিমেষে বের হয়ে আসে। শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট যখন বেড়ে যায় তখন যদি তার সঠিক চিকিৎসা না পড়ে থাকে তাহলে তো মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। 

আপনি যদি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে জানতে হবে শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না। খাদ্য গ্রহণ যেন প্রতিটি মানব জীবনের জন্য আবশ্যক তেমনি ভাবে একটি রোগকে প্রতিরোধ করতে ও খাদ্য সচেতনতাও আবশ্যক। ধরেন আপনি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়েছেন এখন শ্বাসকষ্ট রোগী হিসেবে আপনি জানেন না কোন খাবারগুলো খাওয়া যাবে না আর যে খাবারগুলো খেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে। 

সেই খাবারগুলো আপনি প্রতিনিয়ত খাচ্ছেন তাহলে কি আপনার শ্বাসকষ্ট রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে মোটেই না। শ্বাসকষ্ট কমার বদলে শ্বাসকষ্টের তারতম্যটা আরও বেড়ে যাবে। তাই আপনি যদি একজন শ্বাসকষ্ট রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে জানতে হবে শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না। এবং একই সাথে কোন খাবার গুলো বেশি বেশি করে খেলে শ্বাসকষ্ট রোগকে আপনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। 

এই আর্টিকেল পোস্টটিতে শ্বাসকষ্ট রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার, ঔষধ, খাদ্য, জরুরি চিকিৎসা, এ টু জেড বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আর উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোই বিস্তারিত ভাবে জানতে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক শ্বাসকষ্ট রোগের খাদ্য তালিকায় কোন খাবারগুলো রাখা যাবে না।

১। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবারঃ শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা অতিরিক্ত লবণ খেয়ে থাকেন কিন্তু এই অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার শ্বাসকষ্ট রোগের জন্য ক্ষতিকারক। অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার গ্রহণ করার ফলে শ্বাসকষ্ট রোগীর গলা ফুলে যেতে পারে। যার কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হবে।

২। ফ্রিজের কোন ঠান্ডা জনিত খাবারঃ আপনি যদি শ্বাসকষ্ট রোগে ভুগে থাকেন তাহলে ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা জনিত খাবার যেমন- দুধ, পনির, আইসক্রিম, দই, ফ্রিজে রাখা দুগ্ধ জাত যেকোন খাবার  গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন। এছাড়া ফ্রিজে রাখা বিভিন্ন ধরনের কোল্ড ড্রিঙ্কস, জুস ও কোমল পানীয় জাতীয় খাদ্য শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা আরো বাড়িয়ে দেয়।

৩। অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাদ্যঃ অতিরিক্ত মসলা জাতীয় যে কোন খাদ্য গ্রহণ শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই খাবারে অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার করবেন না পরিমাণ মতো মসলা ব্যবহার করা হয়েছে এমন খাদ্য গ্রহণ করুন।

৪। গ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে এমন খাদ্যঃ গ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে এমন খাদ্য যেমন বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া, পেঁয়াজ, রসুন, কার্বনেটেড ড্রিঙ্কস শ্বাসকষ্টের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই গ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে এ সকল খাবার পরিহার করুন।

৫। ওমেগা-৩ ও ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবারঃ অ্যাজমা হাঁপানীর অংশ বিশেষ হলো শ্বাসকষ্ট । অমেগা-৩  ও ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার এজমা হাঁপানি বাড়িয়ে দেয়। আর তাই এ সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

৬। অতিরিক্ত মরিচ বা ঝাল যুক্ত খাবারঃ এজমা হাঁপানি বাড়তে পারে এমন খাবার যেমন অতিরিক্ত মরিচ বা ঝাল যুক্ত খাবার এ সকল খাবার বাদ দিয়ে দিন কারণ এতে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যায়। 

শ্বাসকষ্টের লক্ষণ গুলো কি কি

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত কিছু খাবার সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। এবার জেনে নিন শ্বাসকষ্টের লক্ষণ গুলো কি কি। অনেকে আছেন যারা জানেনা না শ্বাসকষ্টের লক্ষণ হিসেবে কোন বিষয়গুলো ধরা হয়। আপনি কি জানেন অ্যাজমা ও হাঁপানির মত সৃষ্ট সমস্যা থেকেই শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি। অনেক সময় দেখবেন যে ঠান্ডা লাগার কারণে সর্দি লেগেই থাকছে। 

কখনো সর্দি সারছে না, আবার কাশি হচ্ছে, বুকে কফ জমে থাকছে,  ধুলোবালিতে হাঁচি আসছে। আবার দেখা যায় যে একটু কাজ করলে হাঁপিয়ে পড়ছেন। তো এগুলো তো অ্যাজমা ও হাঁপানির লক্ষণ আর এই লক্ষণগুলো থেকে দেখা দিচ্ছে শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা। আর যখন শ্বাসকষ্ট রোগে আক্রান্ত হয়ে যাবেন তখন আপনার শ্বাস নিতে অনেক কষ্ট হবে। 

নিশ্বাস আটকে থাকবে, হঠাৎ মনে হবে যেন আপনার দম বন্ধ হয়ে যাবে। আর যখনই দেখবেন যে আপনার নিঃশ্বাসের সমস্যা হচ্ছে তখনই বুঝবেন আপনার শ্বাসকষ্ট হয়েছে। শ্বাসকষ্টের লক্ষণ হিসেবে শ্বাস নিতে কষ্ট এই সমস্যাটি উল্লেখযোগ্য।

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে কি করনীয়

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না বিস্তারিত জেনে নিন। আপনি কি ভাবছেন যে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে কি করণীয়। তাহলে আমি বলব যে যখন হঠাৎ শ্বাসকষ্ট দেখা দিবে তখন মোটেও আতঙ্কিত হবেন না। আতঙ্কিত হলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরো বেড়ে যাবে। একটু শান্ত হয়ে সোজা হয়ে বসুন এবং আস্তে আস্তে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করুন। যত দ্রুত সম্ভব স্বাস্থ্য কেন্দ্র বা ডাক্তারের নিকটে যাওয়ার চেষ্টা করুন।

আর পরবর্তীতে যদি হঠাৎ শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা তৈরি হয় তার জন্য আপনি চেষ্টা করবেন আপনার বাড়িতে একটি ইনহেলার স্প্রে রাখার যাতে করে যখন আপনার নিঃশ্বাসের প্রবলেম দেখা দিবে তখন আপনি ইনহেলার মুখের ভিতরে স্প্রে করবেন সাথে সাথেই আপনি নিঃশ্বাস সহজে গ্রহণ করতে পারবেন এবং আপনি সাময়িকভাবেই দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন।

দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানোর উপায় 

আপনি কি জানতে চাচ্ছেন দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানোর উপায় কি? পূর্ব প্রস্তুতি হল দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানোর অন্যতম উপায় আপনি কি অবাক হচ্ছেন পূর্ব প্রস্তুতি বলতে কি বোঝানো হচ্ছে। আসলে অবাক হওয়ার কিছু নেই পূর্ব প্রস্তুতি বলতে শ্বাসকষ্ট দ্রুততম কমানোর প্রটেকশন হিসেবে কি ব্যবস্থা রাখবেন এ বিষয়টি মূলত বোঝানো হচ্ছে। যেমন ধরুন আপনার ঘরোয়া ট্রিটমেন্ট হিসেবে আপনি  শ্বাসকষ্ট দ্রুত কমানোর ব্যবস্থাপনা হিসেবে একটি ইনহেলার স্প্রে রাখলেন। 

এবার যখন আপনি  শ্বাসকষ্টে অনেক কষ্ট পাচ্ছেন ঠিক তখনই ইনহেলার ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করুন এবং দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমান। এছাড়াও আপনি দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমাতে আদা ব্যবহার করতে পারেন। আদা বিভিন্ন উপায়ে খেতে পারেন যেমন ধরুন আদা গরম পানির সাথে মিশিয়ে আবার কখনো চায়ের সঙ্গে। আদাতে বিদ্যমান এন্টি  ইনফ্লেলমেটরি ফুসফুসের প্রদাহ  কমাতে সাহায্য করে। ফলে দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানো সম্ভব হয়। 

আবার গরম দুধের সাথে সামান্য একটু হলুদ মিশিয়ে খেতে পারেন। হলুদে থাকা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা কে দূর করে। উপরোক্ত উপায়গুলোর মাধ্যমে যদি দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানো সম্ভব না হয় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যান এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। 

শ্বাসকষ্ট হলে কোন খাবার গুলো খেতে হবে

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এটি জানার পাশাপাশি জেনে নিন শ্বাস কষ্ট হলে কোন খাবার গুলো খেতে হবে। শ্বাসকষ্ট হলে শ্বাসকষ্ট কমানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে সবথেকে অন্যতম একটি খাবার সেটি হল গরম পানি। সেই গরম পানির গুণাগুণ বাড়িয়ে দিতে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন। আবার আপনি চাইলে তেজপাতা, লং, আদা মিশ্রিত চা তৈরি করে খেতে পারেন। লেবু চা, গরম পানি, আদা চা শ্বাসকষ্ট রোগ উপশম করে। 

এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এমন খাবার যেমন- শাক-সবজি, সামুদ্রিক মাছ,মধু,  ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলমূল বেশি করে খান।

শ্বাসকষ্ট হলে কি ওষুধ খেতে হবে

আপনার যদি শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে তাহলে আপনি নিজে নিজে কখনো সিদ্ধান্ত নিবেন না যে কোন ঔষধ  খাবেন। শ্বাসকষ্ট একটি জটিল রোগ যে রোগে মানুষ মৃত্যুবরণ পর্যন্ত করে। শ্বাসকষ্ট রোগের মৃত্যু ঝুঁকি থাকায় আপনি কখনোই এই রোগকে অবহেলা করবেন না। ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে কোন ওষুধ খেতে হবে সেটা জেনে নিন। 

বিশেষজ্ঞরা তাৎক্ষণিকভাবে শ্বাসকষ্ট উপশম করার জন্য ইনহেলার প্রেসক্রাইব করে থাকে। এছাড়া আরো কিছু ঔষধ যেমন- সালবিউটামল, ফরমেটরল, সালমেটেরল ইত্যাদি। বয়স ভেদে ঔষধের তারতম্য লক্ষ্য করা যায় তাই ডাক্তারের প্রেসক্রাইব অনুসরণ করুন।

শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায়

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এ বিষয়টিতে এবার অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায় কি। শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে আদা ও মধু বিশেষ ভূমিকা রাখে। আদা দিয়ে হালকা কুসুম গরম পানি ও মধুর সাথে দারুচিনি গুড়া মিশিয়ে নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

হলুদ ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে সেই সাথে শ্বাসকষ্ট রোগীর সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন রয়েছে। ঠান্ডা যেন কোনোভাবে না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এক সময় এভাবে মিলবে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি। 

শ্বাসকষ্টের কারণ

অনেকে জানতে ইচ্ছুক শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এবং শ্বাসকষ্টের কারণ গুলো কি। তো চলুন জেনে নেই শ্বাসকষ্টের কারণ কি। শ্বাসকষ্টের প্রধান অন্যতম কারণ হলো বংশগত। বংশানুক্রমে শ্বাসকষ্টের মত সমস্যাটি হয়ে থাকে। এছাড়াও যারা অতিরিক্ত ধূমপান করে থাকে তাদের শ্বাসকষ্ট সমস্যাটি বেশি দেখা দিয়ে থাকে। 

আবার যদি হার্টের কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলেও এ রোগটি হতে পারে। আবার দেখা যায় যে অনেকের টিবি জনিত কোন রোগ রয়েছে অর্থাৎ টিবি জনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরও শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে।

হাঁপানি ও অ্যাজমার কারণে কি শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি আলোচনার মধ্যে এবার আলোচনা করব হাঁপানী ও অ্যাজমার কারণে কি শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। হাঁপানি ও অ্যাজমার অংশবিশেষ হলে শ্বাসকষ্ট। তাই হাঁপানি ও অ্যাজমা যদি বেড়ে যায় তাহলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাবে। হাঁপানি ও এজমা বেড়ে যাবে এরকম যদি কোন খাদ্য গ্রহণ করা যায় তাহলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাবে। চেষ্টা করুন হাঁপানি ও অ্যাজমার  প্রতিরোধ করার। এবং শ্বাসকষ্ট সমস্যা থেকে দূরে থাকার। 

শীতে শ্বাসকষ্ট রোগীর সঠিক পরিচর্যা

শ্বাসকষ্ট রোগীর সঠিক পরিচর্যায় লিপিবদ্ধ শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না শীতকালে ঠান্ডা জনিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। আর এই ঠান্ডার কারণেই শীতকালে হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় বেশি ভুগে থাকে। নিশ্চয়ই আপনি জানেন যে, আংশিকভাবে পরিচর্যা যেকোনো রোগের প্রতিকার করে থাকে। তাই শীতে শ্বাসকষ্ট রোগীর সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন। শ্বাসকষ্ট রোগের পরিচর্যা হিসেবে শ্বাসকষ্ট রোগীকে এমন খাদ্য দিন, 

যে সকল খাদ্য দ্বারা ঠান্ডা জনিত কোন রোগের আশঙ্কা নেই। বিপরীতে শ্বাসকষ্ট সমস্যায় উপকৃত। আর শীতকালে অনেক ঠান্ডা পড়ে সে ক্ষেত্রে ঠান্ডাকে এড়িয়ে চলতে হবে অর্থাৎ গরম পোশাক পরিধান করুন। যাতে ঠান্ডা জনিত কোন রোগে আপনাকে আক্রমণ করতে না পারে। হালকা গরম খাবার গ্রহণ করুন। শীতে নিজেকে উষ্ণ রাখার চেষ্টা করুন। 

তাহলে দেখবেন ঠান্ডা জনিত রোগ যেমন আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না। তেমনি অ্যাজমা হাঁপানির মত কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না। এভাবেই আপনি শীতে শ্বাসকষ্ট রোগীর সঠিক পরিচর্যা করতে পারেন।

শেষ মতামত

প্রিয় পাঠক আপনি এতক্ষণে নিশ্চয় শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করছি, আমার এই আর্টিকেল পোস্টের মাধ্যমে আপনি অনেক উপকৃত হবেন। আমাদের এই ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়। আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে আজকের বিষয় ছিল শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না।

তাই এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন সবশেষে বলবো আমাদের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে তা মন্তব্য করে জানাবেন। এতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪