প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে জাদুকরী টিপস সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক আপনি যদি হাই প্রেসারে ভুগে থাকেন তাহলে জেনে নিন প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে জাদুকরী টিপস সম্পর্কে। সাধারণত যাদের হাই প্রেসারের সমস্যা রয়েছে তাদের এই বিষয়টি জেনে রাখা দরকার। কারণ বেশ কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবারগুলো খেলে প্রেসার আরও বৃদ্ধি পায়। আবার এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো প্রেসার হাই হলে খেতে হবে। তাই যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তাদের জন্যই মূলত আজকের এই আর্টিকেল পোস্ট।
হাই প্রেসার এর রোগীর খাবারের প্রতি সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। প্রেসার বেড়ে যাবে এমন খাবার বর্জন করতে হবে এবং প্রেসারের রোগী যে সকল খাবার খেলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই সকল খাবার গ্রহণ করতে হবে। তাই প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে নিবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে জাদুকরী টিপস সম্পর্কে জেনে নিন
- প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে জানুন
- প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ
- তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
- কি কি ফল খেলে প্রেসার কমে
- হাই প্রেসারের রোগীর লবণ পানি খেলে কি ক্ষতি হয়
- প্রেসার হাই হয়ে যাবে এমন খাবার কোনগুলো
- হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
- হাই প্রেসারের রোগীর ডিম খাওয়া যাবে কি
- আপেল খেলে কি প্রেসার বাড়ে
- হাই প্রেসার প্রতিরোধে করণীয়
- সবশেষে লেখক এর মতামত
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে জানুন
হাই প্রেসার হলে কি খাবেন এই বিষয়টি সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা জানেনা কোন খাবারগুলো খেলে প্রেসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে আপনার যদি হাই প্রেসার এর সমস্যা হয়ে থাকে। তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে কোন খাবারগুলো খেলে প্রেসার বেড়ে যেতে পারে এবং পেশার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কোন খাবার গুলো আপনাকে খেতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক হাই প্রেসার হলে কোন খাবারগুলো খাবেন।
১। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
২। তাজা ফল
৩। শাকসবজি
৪। তৈলাক্ত মুক্ত মাছ
৫। স্নেহ জাতীয় খাবার
১। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবারঃ আপনি যদি একজন হাই ব্লাড প্রেসার এর রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার দৈনিক খাদ্য তালিকায় এমন খাবার রাখুন। যে সকল খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন- ডাবের পানি,মসুরের ডাল, আলু ইত্যাদি খেতে পারেন।
২। তাজা ফলঃ হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীর জন্য তাজা ফল খাওয়ার কোন বিকল্প নেই। তাই কমলা, লেবু, জলপাই, আমলকি, পেয়ারা, কামরাঙ্গা, তেতুল, কলা, পেঁপে, বেদানা, নাশপাতি ইত্যাদি এই সকল ফলগুলো খেতে পারেন। এই সকল ফলগুলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৩। শাক সবজিঃ হাই প্রেসার এর রোগীর সবুজ শাকসবজি খাওয়া অধিক গুরুত্বপূর্ণ। সবুজ তাজা শাকসবজির মধ্যে যেমন- কলমি শাক, পালং শাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ, মটরশুঁটি, বেগুন, কুমড়া, ঢেঁড়স, টমেটো ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খান এবং ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৪। তৈলাক্ত মুক্ত মাছঃ হাই প্রেসারের রোগী হিসেবে আপনি এমন মাছ খান যে সকল মাছের মধ্যে অতিরিক্ত তৈল বা চর্বি নেই। প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। একই সাথে যদি মাছটি জ্যান্ত মাছ হয়ে থাকে তাহলে আপনি আরো বেশি উপকৃত হবেন। অর্থাৎ মাছটি যেন পচা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৫। স্নেহ জাতীয় খাবারঃ আপনার প্রেসার কে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি অধিক পরিমাণে স্নেহ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। স্নেহ জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে- কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম, চিনা বাদাম ইত্যাদি।
প্রেসার হাই হওয়ার লক্ষণ
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে বিষয়টি ইতোমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক পেশার হাই হওয়ার লক্ষণ গুলো কি। হাই প্রেসার এর সমস্যা সাধারণত বয়স্কদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যায়। হাই প্রেসারের লক্ষণগুলো যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে হাই প্রেসার হয়েছে কিভাবে বুঝবেন। আপনার যদি হঠাৎ এই সমস্যা হয়ে থাকে তখন আপনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে যাবেন।
এবং আপনার মারাত্মক বিপদ হতে পারে। কারণ প্রেসারে মৃত্যু ঝুঁকি থাকে। তাই আপনি জেনে নিন হাই প্রেসারের লক্ষণ গুলো কি। অধিকাংশ মানুষই বুঝতে পারে না যে, তার হাই প্রেসার হয়েছে। তাই হাই প্রেসারে সাধারণ উপসর্গগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো-
- শেষ রাতের দিকে মাথা ধরা সমস্যা।
- ঘাড়ে বা পিঠের উপরের দিকে ব্যথা অনুভব করা।
- দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যেতে পারে।
- সমস্ত শরীর কাঁপতে থাকা।
- শরীরে অতিরিক্ত ঘাম ঝরা।
- বমি হতে পারে।
- হার্টের ব্যথা।
- মতিভ্রম হওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এবার জেনে নেওয়া যাক তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি। হাই প্রেসার এর লক্ষণ গুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা যায়। তাহলে আপনি নিশ্চিত হবেন যে, আপনার হাই প্রেসার হয়েছে কিনা। আর নিশ্চিত হওয়ার জন্য প্রেসার চেক করার মেশিন দ্বারা আপনার প্রেসার চেক করে নিবেন। যদি আপনার বাড়িতে কোন প্রেসার চেক করা মেশিন না থেকে থাকে।
তাহলে আপনার নিকটস্থ যে কোন চিকিৎসকের কাছ থেকে প্রেসার চেক করে নিবেন। যদি আপনার হাই প্রেসার হয়ে থাকে। তাহলে আপনাকে ঘরোয়া কিছু উপায়ে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেশারটা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাৎক্ষণিকভাবে প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আপনি যেগুলো খাবেন সেগুলো হলো-
১। লেবুর রস
২। রসুন
৩। তেঁতুল ও টক জাতীয় খাবার ইত্যাদি।
১। লেবুর রসঃ হঠাৎ হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি সরাসরি লেবুর রস করে খেতে পারেন। আর যদি শুধু লেবুর রস খেতে সমস্যা হয়। তাহলে অল্প সামান্য পানির মধ্যে একটু বেশি পরিমাণে লেবু চিপে সেই রসটি খেয়ে নিন। এতে আপনার তাৎক্ষণিকভাবে প্রেশার কমাবে ।
২। রসুনঃ হাই প্রেসারে বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীর জন্য রসুন খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। আপনার হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুই টুকরা রসুন নিয়ে সরাসরি খেয়ে নেবেন।
৩। তেঁতুল ও টক জাতীয় খাবারঃ প্রেসার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি তেতুল পানি খেতে পারেন বা পাকা তেঁতুল চুষে খেতে পারেন। এবং আপনার ঘরে যদি কোন টক জাতীয় খাবার থেকে থাকে সেটিও খেতে পারেন এতে করে তাৎক্ষণিক প্রেসার কমতে পারে। এতে আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাবে এবং প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
কি কি ফল খেলে প্রেসার কমে
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে যেহেতু এই বিষয়টি জেনেছি সেহেতু এর পাশাপাশি আমাদেরকে জেনে রাখা দরকার কি কি ফল খেলে প্রেসার কমে। ফল মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য উপাদান। প্রতিদিন একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষকে মৌসুমী ফল অন্তত একটি করে খেতে হয়। সে ক্ষেত্রে ফল তো শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি খাবার। কিন্তু কিছু ফল রয়েছে যে ফলগুলো ব্লাড প্রেসারের জন্য আরো বেশি উপকারী সেগুলো হল-
- তরমুজ
- জলপাই
- তেতুল
- কাঁচা আম
- আমড়া
- কামরাঙ্গা
- লেবু
- বেরি
- কিউই
- কমলা
- নাশপাতি
- বেদানা ইত্যাদি।
হাই প্রেসার এর রোগীর লবণ পানি খেলে কি ক্ষতি হয়
জেনে নিন হাই প্রেসার এর রোগীর লবণ পানি খেলে কি ক্ষতি হয়। লবণ এমন একটি খাদ্য উপাদান যে খাদ্যটি খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায়। এক কথায় হাই প্রেসার এর রোগীর লবণ শত্রু। যাদের লো প্রেসার তারাই লবণ পানি খেয়ে থাকে এবং লবণ পানি পান করার ফলে তাদের প্রেশারটা বেড়ে যায়। তাহলে পেশার বেড়ে যায় এমন খাবার যদি আপনি খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার হাই প্রেসারের অবস্থা আরো সাংঘাতিক হয়ে যাবে।
অতএব প্রেসার যখন বেড়ে যাবে বা হাই হয়ে যাবে তখন স্ট্রোকের সম্ভাবনা থাকে এবং মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই লবণ পানি খাওয়ার কথা মুখেও আনবেন না। কারণ হাই প্রেসার এর রোগীর লবণ পানি মারাত্মক ক্ষতি করে। এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনার মধ্য দিয়ে লবণ পানির বিষয়টি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে, লবণ কতটা ক্ষতিকারক হাই প্রেসার রোগীর জন্য।
প্রেসার হাই হয়ে যাবে এমন খাবার কোনগুলো
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে। এবার তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রেসার হাই হয়ে যাবে এমন খাবার কোন গুলো। আমরা না জেনে বুঝে মুখের স্বাদ অনুযায়ী এমন কিছু খাবার গ্রহণ করি যে খাবারগুলো প্রেসার হাই করতে বা রক্তের উচ্চ রক্তচাপ বাড়াতে সহায়তা করে সেই সকল খাবার গুলো হল-
- হাঁসের ডিম খেলে।
- গরুর দুধ খেলে।
- স্যালাইন খেলে।
- দুধের তৈরি মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে।
- প্রক্রিয়াজাতকৃত মাংস খেলে।
- প্যাকেটজাতকৃত স্যুপ খেলে।
- অতিরিক্ত নোনতা জাতীয় খাবার খেলে।
- লবণ মিশ্রিত পানি খেলে।
- সয়া সস খেলে ইত্যাদি।
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
হঠাৎ হাই প্রেসার হয়েছে এটি আপনি কিভাবে বুঝবেন? আপনার শরীরে যদি প্রেসারের লক্ষণ গুলো বুঝতে পারেন। তাহলে আপনি আগে প্রেসার চেক করে দেখে নিবেন। আসলে আপনার হাই প্রেসার হয়েছে কিনা যদি বুঝতে পারেন তাহলে আপনি বসে থাকা বা দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মাথায় পানি ঢালতে পারেন এবং লেবু পানি খেয়ে নিবেন এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে যাবেন এবং চিকিৎসকের দেওয়া ঔষধ সেবন করবেন।
এবং ডাক্তারের দেওয়া ঔষধ আপনি সর্বসময় কাছে রাখবেন যাতে পরবর্তীতে এরকম সমস্যা আবার হলে আপনি সেবন করতে পারেন এবং হঠাৎ পেশার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হন। একবার যদি প্রেসার হয়েছে এটি বুঝতে পেরে যান তাহলে পরবর্তীতে পেশার ঠিক রাখার জন্য খাবারের প্রতি সচেতন হবেন।
হাই প্রেসারের রোগীর ডিম খাওয়া যাবে কি
পেশার হাই হলে কি খেতে হবে এই বিষয়টির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় যে, হাই প্রেসার এর রোগীর ডিম খাওয়া যাবে কি না? আসলে ডিমে রক্তচাপ বাড়ে। তাই উচ্চ রক্তচাপ অবস্থায় ডিমের কুসুম না খাওয়া উত্তম। তবে পুরোপুরি ডিম খাওয়া যাবেনা এরকম কথার কোন উল্লেখ নেই। তবে চেষ্টা করবেন হাঁসের ডিম না খাওয়ার। কারণ হাই প্রেসার এর রোগীর হাঁসের ডিম খেলে রক্তের চাপ বেড়ে যায়।
আপেল খেলে কি প্রেসার বাড়ে
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে এটি জানার আগ্রহ অনেকে প্রকাশ করে থাকেন। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে আজকের আর্টিকেল পোস্ট বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এবার জানুন আপেল খেলে কি প্রেসার বাড়ে। আপেল ফাইবার যুক্ত একটি খাবার। আর প্রেসারের রোগীর জন্য অধিক তেল চর্বিযুক্ত খাবার বিপদজনক। তাই আপেল খেলে প্রেসার বাড়ে না। তাই আপনি নিঃসন্দেহে আপেল খেতে পারেন। আপেলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিদ্যমান থাকায় আপেল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
হাই প্রেসার প্রতিরোধে করণীয়
আপনি কি হাই প্রেসারে ভুগছেন। আপনি যদি হাই প্রেসারে ভুগে থাকেন। তাহলে জেনে নিন হাই প্রেসার প্রতিরোধে করণীয় কি। কারণ বর্তমান সময়ে হাই প্রেসারের সমস্যায় অধিকাংশ মানুষই ভুগে থাকেন। যেকোনো রোগকে প্রতিরোধ করতে সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। হাই প্রেসারে আক্রান্ত হতে পারেন এমন খাবার বর্জন করুন। হাই প্রেসার প্রতিরোধে যে সকল খাবার গুলো ভুলেও খাবেন না যেমন-
- অধিক তেল চর্বিযুক্ত খাবার খাবেন না।
- অতিরিক্ত অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় খাবার খাবেন না।
- যে সকল খাবারে ক্যাফেইন যুক্ত রয়েছে সে সকল খাবার বর্জন করুন।
- হাই প্রেসারে চিনিযুক্ত খাবার বিপদজনক তাই এই খাবারটি এড়িয়ে চলুন।
- প্যাকেটজাত বা প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
- টমেটো বা টমেটো থেকে প্রস্তুত করা বিভিন্ন ধরনের সস এবং জাঙ্ক ফুট কে না বলুন।
- ধূমপান থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন।
সবশেষে লেখক এর মতামত
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যদি আপনি নিজেকে সচেতন করতে চান। তাহলে অবশ্যই আজকের আর্টিকেল পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে নেবেন। প্রেসার সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা যদি আপনার থেকে থাকে। তাহলে আপনার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে। আশা করছি আপনি আজকের আর্টিকেল পোস্টটি সম্পন্ন পড়েছেন এবং বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন।
আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়। এরকম আরো তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেল পোস্ট এর সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।
comment url