OrdinaryITPostAd

পা ফাটা দূর করার উপায় কি বিস্তারিত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানতে চান পা ফাটা দূর করার উপায় কি ? আমাদের সমাজে পা ফেটে থাকে কমবেশি সবারই। আপনার পা কোমল ও মসৃণ রাখতে চান। আপনার দৈহিক সৌন্দর্য কে ধরে রাখতে চান। তাই আপনার যদি পা ফেটে থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পোষ্টের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে পা ফাটা কিভাবে দূর করা যায়।

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। কারণ পা ফাটা এই সমস্যাটি প্রায় সারা বছরই হয়ে থাকে। তবে শীতকালে পা ফাটা সমস্যাটির তীব্রতা অনেক গুন বেশি বেড়ে যায়। প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই পা ফাটা সমস্যাটি হয়ে থাকে। পায়ের গোড়ালি যদি ফেটে যায় তাহলে পায়ের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। তাই পায়ের সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ পা ফাটা দূর করার উপায় কি বিস্তারিত জেনে নিন

পা ফাটা দূর করার উপায় কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় আমাদের অনেকেরই জানা নেই। তাই পায়ের সৌন্দর্য রক্ষা করতে অবশ্যই পা ফাটা দূর করবেন কিভাবে সেটা আপনাকে জানতে হবে। পা ফাটা নানা উপায়ে দূর করা যায়। যেমন ধরুন, পা ফাটা কৃত্রিম ও ঘরোয়া উপায়ে দূর করা সম্ভব। চলুন তাহলে জেনে নিন কি উপায়ে পা ফাটা দূর করা যায়। এমন ৬ টি উপায় নিম্নে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো-

  • দশ দিন অন্তর অন্তর পেডিকিউর করা।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
  • ব্রাশ দিয়ে পা পরিষ্কার করা।
  • পা শুষ্ক না রাখা।
  • ঘরোয়া উপায়ে পা ফাটা দূর করা।
  • কৃত্রিম উপায়ে পা ফাটা দূর করুন।

১। দশ দিন পরপর পেডিকিউড় করাঃ পায়ের পেডিকিউর করলে পায়ের ময়লা দূর হয়। পায়ের পুরাতন মোটা চামড়া গুলো উঠে যায়। ফলে পায়ের ত্বক নরম হয় এবং পায়ে পুরাতন ময়লা জমে থাকতে পারে না। যে কারণে পা ফাটে না। তাই প্রতি দশ দিন পরপর পেডিকিউর করুন।

২। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করাঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করলে বা পানি জাতীয় খাবার যদি না খাওয়া যায় তাহলে ত্বকে শুষ্কতা দেখা যায়। আর যে কারণে ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় যেমন- হাত, পায়ের গোড়ালি, ঠোঁট ফেটে যেতে পারে। তাই পানির ঘাটতি না করে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন এবং পা ফাটা রোধ করুন। 

৩। ব্রাশ দিয়ে পা পরিষ্কার করাঃ প্রতিদিন অন্তত গোসলের সময় পা ভালো করে ব্রাশ দিয়ে ঘষে ঘষে পায়ের গোড়ালি সহ পায়ের চারিপাশ সুন্দরভাবে ময়লা পরিষ্কার করে তুলে ফেলতে হবে। এতে পায়ের পুরনো ময়লাগুলো সব উঠে যাবে এবং পায়ের চামড়া মোটা হতে পারবে না। ফলে পায়ের চামড়া নরম হওয়ার কারণে পা ফাটা রোধ করবে।

৪। পা শুষ্ক না রাখাঃ অনেকে আছে যারা দীর্ঘ সময় ধরে পা শুষ্ক করে রাখে। কিন্তু এটা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়। যাদের পা ফাটে সারা বছর তারা কখনোই দীর্ঘ সময় ধরে পা শুষ্ক রাখবেন না। পা ভেজানোর পর ভালোভাবে মুছে ফেলে ভেসলিন লাগাতে হবে। তাহলে আপনার পায়ের ত্বক নরম থাকবে এবং পা ফাটা রোধ করবে।

৫। ঘরোয়া উপায়ে পা ফাটা দূর করাঃ প্রাকৃতিক কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো আমাদের ঘরেই থাকে। সে সকল উপাদানগুলি ব্যবহার করে আমরা পা ফাটা দূর করতে পারি। যেমন লেবু একটি প্রাকৃতিক উপাদান। হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস এবং শ্যাম্পু মিশিয়ে ওই পানির মধ্যে পা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে এরপর শক্ত ঝামা বা পাথর জাতীয় কিছু দিয়ে বা ঘষে পুরনো ময়লা গুলো তুলে ফেলতে হবে। এতে পা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও নোংরা মুক্ত থাকবে। ফলে পায়ের ত্বক কোমল হবে এবং পায়ের গোড়ালি ফাটবে না। 

৬। কৃত্রিম উপায়ে পা ফাটা দূর করুনঃ কৃত্রিম উপায়ে বলতে বিভিন্ন উপাদানে মিশ্রিত যে সকল প্রোডাক্ট বাজারে পাওয়া যায় সেগুলোকে বোঝানো হয়েছে যেমন ভ্যাসলিন, হিল গার্ড, ব্যানানা মিল্ক ফুড ক্রিম, ক্র্যাকেট ক্রিম ইত্যাদি। এই সকল ক্রিমগুলো পা ফাটা রোধ করে। এই ক্রিমগুলো সাধারণত পা পরিষ্কার করার পর পায়ে ব্যবহার করতে হবে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্যবহার করা উত্তম। এছাড়া বাইরে বের হলে এগুলো ব্যবহার করার পরে পায়ের সুরক্ষার জন্য পায়ে মোজা জাতীয় কিছু পড়ে তারপর বের হতে হবে। এতে পা কোমল থাকবে পা ফাটা সমস্যাটি দূর হবে। 

পা ফাটা দূর করার কোন ওষুধ আছে কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেল পোস্টটি পড়ুন। অনেকে মনে করে পায়ের যত্ন নিতে অনেক সময় সাপেক্ষ বা ঝামেলার। তো সে ক্ষেত্রে তারা ভাবে যে, পা ফাটার কোন ওষুধ পাওয়া যায় কিনা। তো তাদের জন্য বলব যে আসলে এরকম নির্দিষ্ট কোন পা ফাটার জন্য খাবার ওষুধ নেই। কিন্তু পা ফাটার জন্য নির্দিষ্ট কিছু ক্রিম রয়েছে যেমন- ইউকিরা ক্র্যাক গার্ড ক্রিম, ইমুরিয়া, হিল গার্ড, কেরাসল ইত্যাদি এই ক্রিমগুলো পা ফাটা রোধে ব্যবহৃত হয়।

পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি এবার জেনে নি ন ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে আপনি পা ফাটা দূর করবেন। পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া বিশেষ কিছু উপায় রয়েছে। পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলির মধ্যে যে ৭ টি উপাদান ব্যবহার করা হয়। সেগুলো নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হল-

১। লেবু

২। মধু

৩। পাকা কলা

৪। চালের গুড়া

৫। ভেজিটেবল ওয়েল

৬। অ্যালোভেরা জেল

৭। ভিটামিন ই ক্যাপ ক্যাপসুলের তেল

১। লেবুঃ পায়ের যত্নে লেবুর ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পায়ের ফাটা গোড়ালিতে লাগালে পা ফাটা বন্ধ হয়ে যাবে এবং পা ফাটা সেরে যাবে। এছাড়াও হালকা গরম পানি লেবুর রস ও শ্যাম্পু মিশিয়ে পা ভিজিয়ে কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার করে ধুয়ে মুছে ফেলতে হবে এতে করে পুরনো ময়লা আটকে থাকবে না পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং পা ফাটা রোধ করবে। 

২। মধুঃ গরম পানিতে মধু মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন এবং সেই মিশ্রণটি পায়ের গোড়ালিতে লাগান এরপর কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন এবং কিছুক্ষণ পরে পা ধুয়ে ফেলুন। এভাবেও মধু দ্বারা পা ফাটা রোধ করা সম্ভব। 

৩। পাকা কলাঃ পাকা কলা পা ফাটা রোধে ব্যবহার করতে পারেন যদি পাকা কলা চোটকে পায়ে লাগান এবং কলার খোসা দিয়ে ঘষতে থাকেন। কিছুক্ষণ পর সেটা ধুয়ে ফেলেন এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যদি করা যায় তাহলে পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর হয়ে যাবে। 

৪। চালের গুড়াঃ আধা কাপ চালের ঘোড়ার সাথে এক চামচ মধু, আপেল, সাইডার ভিনেগার, অল্প কয়েক ফোটা নারিকেল তেল মিশিয়ে পায়ের গোড়ালিতে ব্যবহার করুন ভালো ফল পাবেন।

৫। ভেজিটেবল অয়েলঃ বিভিন্ন ধরনের ভেজিটেবল অয়েল যেমন সরিষার তেল, নারিকেল তেল, বাদামের তেল, অলিভ অয়েল ইত্যাদি ফাটা জায়গায় ব্যবহার করলে ফাটা রোধ হয় অর্থাৎ পায়ের গোড়ালিতে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

৬। অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকটি পায়ে লাগান এতে করে পায়ের ত্বক নরম থাকবে।

৭। ভিটামিন ই ক্যাপ ক্যাপসুলের তেলঃ ভিটামিন ই ক্যাপ ক্যাপসুলের তেল ও পেট্রোলিয়াম জেলি একসঙ্গে মিশিয়ে যদি পায়ে লাগানো যায় সে ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। এভাবে আপনি ঘরোয়া উপায়ে পায়ের ফাটা রোধ করতে পারেন। 

শীতে পা ফাটলে করণীয় কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পা ফাটা দূর করতে আপনাকে যত্নশীল হতে হবে। পায়ের পরিচর্যা করতে হবে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, একই সাথে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। পায়ের গোড়ালি ঢাকা এরকম স্যান্ডেল ব্যবহার করবেন। পায়ে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় মোজা ব্যবহার করুন। লেবু হালকা গরম পানিও সম্পূর্ণ মিশিয়ে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন পায়ে পেডিকিউর করুন। ঘরের মেঝেতে হাঁটার সময় পায়ে স্যান্ডেল ব্যবহার করুন। 

গরমে পা ফাটলে করণীয় কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকে বিভ্রান্ত। কারণ এই যে, গরমে পা ফাটলে করণীয় কি আবার শীতে পা ফাটলে করণীয় কি। আসলে গরম বা শীতে পা ফাটার তারতম্যতা লক্ষ্য করা যায় না। কারণ সমস্যা তো একটাই তাই পা ফাটা সমাধানও একই। শীতকালে পা ফাটলে যে সকল করণীয় ঠিক একই করণীয় গুলো অবলম্বন করে গরমেও পা ফাটা রোধ করা যায়। তবে সবকিছুর মূলে একটাই কথা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ছাড়া কোন মতে পা ফাটা রোধ করা সম্ভব নয়। 

পা ফাটা দূর করার ক্রিম এর নাম কি ?

বাজারে পা ফাটা দূর করার অনেক রকমের ক্রিম পাওয়া যায়। এর মধ্যে বেশকিছু ক্রিম হলো- হিল গার্ড, ক্র্যাক হিল রিপেয়ার, ইকিউরা ইত্যাদি। এই সকল ক্রিমগুলো পা ফাটা রিপেয়ার করে থাকে। তাই আপনি চাইলে পায়ের ত্বকের যত্নের পাশাপাশি এ সকল ক্রিমগুলো দ্বারা পা ফাটা দূর করতে পারেন।

পা ফাটা ক্রিম এর দাম কত বাংলাদেশ

পা ফাটা ক্রিম এর দাম বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে কারণ বাজারে ক্রিম এর গুণগত মান এক একটা এক এক রকম। যে কারণে দামের তারতম্যটাও আলাদা আলাদা রয়েছে। কোন কোন ক্রিমের মূল্য ৩৫ টাকা বা ৬৫ টাকা বিভিন্ন রকমের রয়েছে অর্থাৎ আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পা ফাটা ক্রিম কিনে নেবেন।

পা ফাটা প্রতিকার করবেন কিভাবে

পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন এবার জেনে নিন পা ফাটা প্রতিকার করবেন কিভাবে। পা ফাটা প্রতিকার করতে আপনাকে সর্বপ্রথমে আপনার নিজের প্রতি অনেক যত্নশীল হতে হবে অর্থাৎ প্রত্যেক সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার লেবু হালকা গরম পানি দিয়ে পা পরিষ্কার করতে হবে। এছাড়াও প্রত্যেক দিন পা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ভেসলিন লাগাতে হবে এবং অতিরিক্ত ঠান্ডায় মোজা ব্যবহার করবেন, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন এ সকল উপায়গুলোর মাধ্যমে আপনি পা ফাটা প্রতিরোধ করতে পারেন। 

পা ফাটার কারণ কি ?

পা ফাটা দূর করার উপায় কি ? এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি অনেকেই জানতে চায় পা ফাটার কারণ কি। পা ফাটার কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য হলো বয়স বাড়ার সাথে সাথে পায়ের চামড়া মোটা হয়ে যায়। অর্থাৎ পায়ের চামড়া যখন শক্ত হয়ে যায়। এছাড়াও আবার আপনি যদি পায়ের ত্বককে অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন রাখেন। পা নোংরা পরিবেশে রাখেন তাহলেও পা ফেটে যেতে পারে। দীর্ঘ সময় ধরে পা শুষ্ক থাকার কারনেও এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।


এবং ত্বককে সুস্থ স্বাভাবিক রাখে এরকম খাবার খাওয়া থেকে যদি বিরত থাকেন। তাহলেও পা ফাটা সমস্যাটি হতে পারে। তাই আপনি সচেতন হন।

শেষ মতামত 

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনি পা ফাটা সমস্যায় ভুগে থাকেন এবং এই সমস্যাটি দূর করতে চান তাহলে এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন। এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে করলে আপনি আপনার পা ফাটা কিভাবে দূর করবেন সেই সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। আশা করছি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি অনেক উপকৃত হবেন।

আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের তথ্য মূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়। তাই এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পেতে আমাদের  ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আর যদি এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে মন্তব্য করে জানাবেন। এতক্ষণ পর্যন্ত এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪