OrdinaryITPostAd

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

গর্ভকালীন প্রতিটি মহিলাদের গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখা খুবই জরুরী। কেননা প্রতিটি মহিলা নিজেকে নিয়ে ও তার গর্ভের সন্তানকে নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে। কারণ একজন গর্ভবতী মহিলা যদি সুস্থ না থাকে তাহলে তার গর্ভের সন্তানও সুস্থ থাকবে না। তাই গর্ভবতী মায়েদের উদ্দেশ্য করেই মূলত আজকের এই আর্টিকেল পোস্টি।

সর্দি জ্বর এই রোগটি খুবই স্বাভাবিক একটি রোগ। প্রতিটি মানুষেরই যে কোন সময় যেকোন ভাবেই সর্দি জ্বর দেখা যায় বছরের প্রায় সব ঋতুতেই। কিন্তু যখন গর্ভ অবস্থায় সর্দি জ্বর দেখা যায়। তখন চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ গর্ভে একটি সন্তান রয়েছে। তাই গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে নিজেকে ও গর্ভের সন্তানকে ভালো রাখতে কি করনীয় সেটি অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে। তাই গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেল পোস্টটি পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয়

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টে। গর্ভাবস্থায় নারীদের তুলনামূলকভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সর্দি, জ্বর ও কাশির মতো রোগ অতি সহজেই আক্রমণ করতে পারে। কিন্তু এরকম অবস্থায় গর্ভবতী নারীরা খুব চিন্তিত থাকে। আর গর্ভের সন্তানকে সুস্থ রাখায় গর্ভবতী নারীদের প্রধান লক্ষ্য।

গর্ভবতী নারীরা নিজে অসুস্থ হলেও প্রতিনিয়ত ভাবতে থাকে যে অসুস্থতার কারণে তার নিজের গর্ভের সন্তানের কোন ক্ষতি হচ্ছে কিনা। তাই যখন একজন গর্ভবতী নারীর জ্বর, সর্দি, কাশি এই সকল সমস্যা দেখা যায়, তখন ওই গর্ভবতী নারীর মনে প্রশ্ন জাগে যে, জ্বর হলে কোন ঔষধ খাওয়া যাবে, কাশি হলে কি করতে হবে, সর্দি লাগলে কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না ইত্যাদি। আর কোন ঔষধ খেলে অসুখ সেরে যায়। 

আপনি সুস্থ হবেন এই কথাটি যেমন সত্য। তেমনিভাবে কিছু কিছু সময় আছে যে, ঔষধের মাধ্যমে আপনি ঝুকির দিকে এগিয়ে যেতে পারেন। যেমন গর্ব অবস্থায় আপনি যদি কাশি, সর্দি, জ্বর এ সকল অসুখের ঔষধ হিসেবে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করে থাকেন। তাহলে আপনার গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে।

গর্ভাবস্থায় সর্দির ঔষধ খাওয়া যাবে কি

ধরে নিন আপনি একজন  গর্ভবতী এরকম অবস্থায় আপনার সর্দি হয়েছে। এখন আপনি চাচ্ছেন যে, আপনি নিজে সুস্থ থাকবেন একই সাথে আপনার গর্ভের সন্তানও সুস্থ থাকবে। কিন্তু ভাবনা আপনার এটাই যে, আপনার অনেক সর্দি হয়েছে। এখন আপনার ঔষধ খাওয়ার দরকার। কিন্তু এই ঔষধ খাওয়ার মাধ্যমে কি আপনার গর্ভের সন্তানের কোন ক্ষতি হবে। সর্দি হলে স্বাভাবিকভাবে অন্যান্য সময় যে সকল ঔষধ খাওয়া হয়। 

গর্ভাবস্থায় সেই সকল ঔষধ খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। গর্ভাবস্থায় সর্দি হলে স্বাভাবিক নিয়মে যদি ঔষধ খাওয়া যায়। তাহলে গর্ভের সন্তান ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই আপনাকে ঘরোয়া উপায়ে সর্দি সারানোর চেষ্টা করতে হবে। প্রতিটি ঔষধেরই কিছু না কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তেমনি সর্দির ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকায়। আপনি গর্ভাবস্তায় সর্দির ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

গর্ভাবস্থায় জ্বর হলে নাপা খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এবার জেনে নিন গর্ভাবস্থায়ী জ্বর হলে নাপা খাওয়া যাবে কি না। অনেক গর্ভবতী মহিলা আছে যাদের জ্বর হয়েছে। এরকম অবস্থায় গর্ভবতী মহিলারা জানতে চায় গর্ভাবস্থায় জ্বর হলে নাপা খাওয়া যাবে কি। স্বাভাবিকভাবে গর্ভাবস্থা ব্যতীত জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল ঔষধ সেবন করা হয়ে থাকে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত মাত্রায় প্যারাসিটামল ঔষধ সেবন করা থেকে হতে পারে ক্ষতির কারণ। 

গর্ভের সন্তানের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। তাই স্বল্পমাত্রায় প্যারাসিটামল গ্রহণ করতে পারবেন। তবে অতিরিক্ত নয়। তবে গর্ভাবস্থায় নাপা খাওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং পরামর্শ অনুযায়ী কতটুকু প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নাপা ট্যাবলেট সেবন করুন। আশা করছি আপনি স্পষ্ট ধারণা পেয়ে গেছেন যে গর্ভাবস্থায় জ্বর হলে নাপা খাওয়া যাবে কি।

গর্ভাবস্থায় মায়ের ঠান্ডা লাগলে কি বাচ্চার ঠান্ডা লাগে

আপনি মা হতে যাচ্ছেন এমত অবস্থায় আপনি তো ঠিকই বুঝতে পারছেন যে আপনি মা হিসেবে যে সকল খাদ্য গ্রহণ করেন। সে সকল খাদ্যের পুষ্টিগুণ পেয়ে থাকে আপনার গর্ভের সন্তান। একই সাথে যদি আপনার শরীরে ঠান্ডা লেগে থাকে। সেই ঠান্ডার স্বাদ গ্রহণ করে থাকে আপনার গর্ভের সন্তান। তাই স্পষ্টভাবে বলা যায় যে, গর্ব অবস্থায় ঠান্ডা লাগলে বাচ্চার ঠান্ডা লাগে।

আপনার শরীরের সমস্ত প্রতিক্রিয়া গুলোই বাচ্চার শরীরের লক্ষ্য করা যায়। যেমন ধরুন আপনার এলার্জি সমস্যা রয়েছে। সন্তান জন্মের পর সন্তানের শরীরে অ্যালার্জি লক্ষ্য করবেন। এভাবে বিভিন্ন বিষয়ে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, মায়ের শরীরের সমস্ত ইফেক্ট বাচ্চার শরীরে পড়ে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, গর্ভাবস্থায় মায়ের ঠান্ডা লাগলে বাচ্চার ঠান্ডা লাগে।

গর্ভাবস্থায় কাশি হলে ঔষধ খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেল পোস্ট পড়তে হবে। গর্ভাবস্থায় কাশি হয়ে থাকে অনেকেরই। গর্ভাবস্থায় কাশি হয়েছে এমন ব্যক্তি জানতে চাই যে, গর্ভাবস্থায় কাশি হলে ঔষধ খাওয়া যাবে কিনা। তাদের উদ্দেশ্য করে আমি বলব, গর্ভাবস্থায় কাশি হলে ঔষধ খাওয়া যাবে। কিন্তু সব ঔষধ নয়। কেননা এমনও কোন ঔষধ আছে যেগুলো খেলে আপনার হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি এমনকি বাচ্চাও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আবার কিছু ঔষধ রয়েছে যে ঔষধগুলো গর্ভাবস্থায় খেলেও বাচ্চার কোন ক্ষতি হয় না। আপনার কাশি হয়েছে কিন্তু, আপনি কখনো মন গড়া কোন ঔষধ কিনবেন না ফার্মেসি থেকে এবং সেই সকল ঔষধ সেবন করবেন না, যে সকল ঔষধ খেলে গর্ভাবস্থায় আপনার সন্তানের ক্ষতি হতে পারে। তাই আপনি যখন একটি ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনতে যাবেন তখন, সেই ফার্মেসির দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করে নেবেন তারপর ঔষধ কিনবেন।

কিছু কাশির সিরাপ রয়েছে যেগুলো গর্ভাবস্থায় খেলে কোন ক্ষতি সাধিত হয় না। সেই সকল ঔষধ সেবন করতে পারবেন তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। তবে সব সময় ঔষধ দিয়ে অসুখ সারানোর কাজটি বুদ্ধিমানের নয়। গর্ভাবস্থায় কিছু কিছু অসুখ ঘরোয়া উপায়ে সারানোর চেষ্টা করুন। যেমন কাশির জন্য আদা খুবই উপকারী। তাই কাশির জন্য আপনি আদা চা তৈরি করে খেতে পারেন। তবে চা স্বল্প পরিমাণে খান। একই সাথে আপনি তুলসী পাতার রস এবং  হালকা গরম পানি পান করুন। এভাবে আপনি ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে কাশিকে নিরাময় করতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় বুকে কফ জমলে কি করবেন

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। এ বিষয়টি সাথে অন্তর্ভুক্ত গর্ভাবস্থায় বুকে কফ জমলে কি করবেন। বুকে কফ জমার কারণটি সাধারণত কাশি থেকে হয়ে থাকে। কাশির সংক্রমণ হয়ে থাকে ঠান্ডা থেকে। তাই কাশি থেকে রক্ষা পেতে  কোনভাবেই ঠান্ডা লাগানো যাবে না। অনেক সময় কাশি থেকেই বুকে কফ জমে যায়। গর্ভাবস্থায় যদি বুকে কফ জমে যায় তাহলে ভুলেও এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করবেন না। 

গর্ভবতী অবস্থায় বুকে কফ জমলে ঘরোয়াভাবে যে প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো নিতে পারবেন সেগুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলোঃ

১। পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

২। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন।

৩। পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিন। 

৪। লবণ মিশ্রিত হালকা গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করুন।

৫। ফুটন্ত গরম পানির ভাপ মুখে গ্রহন করুন।

৬। পরিমাণ মতো আদা দিয়ে তৈরিকৃত চা খেতে পারেন তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত চা পান করা যাবে না।

৭। মধুর সাথে তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন।

৮। আদা, তুলসী পাতা, লবঙ্গ মিশ্রিত চা তৈরি করে খান।

১০। লেবু চায়ের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে বুকের জমে থাকা কফ দূর হয়ে যাবে আরাম বোধ করবেন। 

গর্ভাবস্থায় সর্দি হলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে কি

গর্ভাবস্থার সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। গর্ভাবস্থায় আপনার যদি সর্দি লেগে থাকে।  তাহলে নিশ্চয়ই জানতে চাইবেন গর্ভাবস্থায় সর্দি হলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে কি। অবশ্যই মায়ের ভালো থাকা সুস্থ থাকার সাথে জড়িয়ে রয়েছে সন্তানের সুস্থ থাকা।বিশেষজ্ঞদের মতে মায়ের ঠান্ডা লাগলে গর্ভের সন্তানের ঠান্ডা লাগে এ কথাটি পুরোপুরি সত্য না হলেও কিছুটা সত্য।

কেননা ঠান্ডার কারণে যে সকল রোগ বালাই মায়ের হয়ে থাকে। সেই অসুখের ইফেক্ট গুলো গর্ভের সন্তানের উপর পড়ে। যেমন ধরুন আপনার ঠান্ডা জনিত রোগের কারণে গর্বের সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকে বা পেট থেকেই নিউমোনিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে থাকে। এতক্ষণের আলোচনায় নিশ্চয়ই গর্ভাবস্থায় সর্দি হলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে কি এ বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা পেয়ে গেছেন। 

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে কি

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এবার জেনে নিন গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে কিনা? তো গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে কি অনেকেরই মনে এই প্রশ্নটি এসে থাকে। তাদের জন্য বলব যে, গর্ব অবস্থায় অতিরিক্ত জ্বর আসলে ঘাবড়াবেন না। অতিরিক্ত জ্বরকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ঘরোয়া প্রাথমিক কিছু চিকিৎসা করতে হবে।

যেমন মাথায় জল পট্টি দিয়ে দিতে হবে, সেই সাথে হালকা গরম পানি দিয়ে বারবার শরীর মুছে দিতে হবে, এতে অতিরিক্ত জ্বর খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। একই সাথে নরমাল প্যারাসিটামল পরিমাণ মতো খেতে পারেন। এভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা অর্থাৎ ঘরোয়া ট্রিটমেন্ট করার পরও যদি জ্বর না কমে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে। কিন্তু কোনভাবে নিজের মনগড়া জ্বরের ঔষধ খাওয়া যাবেনা।

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত জ্বরে কোন এন্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া যাবেনা। গর্ব অবস্থায় অতিরিক্ত জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক খেলে অনেক সময় গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনাও থেকে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত জ্বরে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন নিজে এবং নিজের গর্ভের সন্তানকে সুস্থ রাখুন।

গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা লাগলে কি করনীয়

গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনাকে  পুরো আর্টিকেল পোস্টটি পড়তে হবে। এবার জানুন গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা লাগলে কি করনীয়। সর্ব প্রথমে আমি একটা কথা বলবো যে, গর্ভাবস্থায় যাতে আপনাকে ঠান্ডা না লাগে সেদিকে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং নিজের প্রতি অনেক যত্নবান হতে হবে। আর যদি আপনার অসতর্কতামূলক যেকোনোভাবে ঠান্ডা লেগে যায়। তাহলে আপনাকে বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

যে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে এমন কোন ঔষধ সেবন করবেন না। চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায়ে আপনার অসুখ সারানোর বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নরমাল কোন ঔষধ খেয়ে আপনার সমস্যা সমাধান করার। অসতর্কতা মূলক ভাবে যদি ঠান্ডা লেগে যায় তাহলে ঘরোয়া উপায় গুলো ফলো করুন।গর্ব অবস্থায় ঠান্ডা লেগে থাকলেই তো সর্দি, জ্বর, কাশি এই সকল সমস্যাগুলো হয়ে থাকবে। তাই নিয়মিতভাবে হালকা গরম কুসুম পানি পান করুন।

কোন ভাবে ঠান্ডা লাগা যাবে না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এমন খাবার বেশি করে খেতে হবে, পর্যাপ্ত পানি পান করুন। সেই সাথে আদা, লবঙ্গ তুলসী পাতা, মধু এগুলো খান। তাহলে ঘরোয়াভাবে আপনার ঠান্ডা লাগলে আপনি অনেক আরাম বোধ করবেন এবং ঠান্ডা জনিত সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হবেন। আপনাকে কোন এন্টিবায়োটি খেতে হবে না। একই সাথে গর্বের সন্তানকে নিরাপদে রাখতে পারবেন। এবং যেকোনো সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

শেষ মতামত

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি এতক্ষণ পর্যন্ত উপরোক্ত আলোচনায় সমস্ত বিষয়গুলি পড়ার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন যে গর্ভাবস্থায় সর্দি জ্বর হলে করণীয় কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে না থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরুক্ত আলোচনায় দেয়া সমস্ত বিষয়গুলি পড়ে নিবেন। এই বিষয়টি সম্পর্কে মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টটি পড়লে আপনি উপকৃত হবেন। এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য অনেক হেল্পফুল হবে। 

আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটিতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট পাবলিশ করা হয়। তাই আপনি যদি এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের আপডেট তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট প্রতিনিয়ত পেতে চান। তাহলে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং আইটি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। সবশেষে বলব আপনার আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কেমন লেগেছে তা মন্তব্য করে জানাবেন। এতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪