OrdinaryITPostAd

আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি বিস্তারিত জেনে নিন

আপনি জানেন নিশ্চয়ই ড্রাগন ফল অসংখ্য পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু এই ড্রাগনই হতে পারে স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। যদি সেই ড্রাগন ফলটি হয় ভেজাল। তাই আজকের এই আর্টিকেল পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিন আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি।

নকল বা ভেজাল জিনিস কখনোই ভালো হয় না। সেটা হতে পারে ড্রাগন ফল।  ড্রাগন ফল যদি ভেজাল হয়ে থাকে তাহলে সেটি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী না। আসল ড্রাগন ফলে যতগুলো পুষ্টিগুণ রয়েছে তার বিপরীতভাবে ভেজাল ড্রাগন ফলে ততটাই ক্ষতি করে মানব দেহের। আর তাই ড্রাগন ফলের সঠিক তথ্য পেতে আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি বিস্তারিত জেনে নিন

আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায়

আমরা ছোট বড় সকলই ড্রাগন ফল খেয়ে থাকি। আপনি জানেন যে ড্রাগন ফল অধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ। এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভেবেই এ ড্রাগন ফল খেয়ে থাকেন। কিন্তু এই ড্রাগন ফল কখনো কখনো মানব দেহের জন্য অনেক ক্ষতি করে। মানবদেহে নিয়ে আসতে পারে মরণব্যাধি। এরকম সমস্যার সম্মুখীন আপনি তখনই হবেন যখন দেখছেন যে আপনি যে ফলটি খাচ্ছেন সেই ফলটি ভেজাল, আসল নয়।

অপরদিকে ড্রাগন ফলটি যদি হয় আসল তাহলে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলবে এবং বিভিন্ন রোগের উপশম করবে। এবং আসল ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের সঠিক পুষ্টির মাত্রা গ্রহণ করতে পারবেন। তাই আপনাকে জানতে হবে যে আসল ও নকল ড্রাগন ফলের পার্থক্য কোথায়। কিভাবে বুঝবেন ভেজালমুক্ত ড্রাগন ফল কোনটি।

আর আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটির মধ্যে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে সঠিক গুণগত মানসম্পন্ন ড্রাগন ফল সেবন করতে এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।  আশা করছি আপনার উপকারে আসবে।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ

ড্রাগন ফল বহু পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণের কথা মনে পড়লে প্রথমে মনে পড়ে যায় আয়রনের কথা কারণ ড্রাগন ফল একটি আয়রন সমৃদ্ধ ফল। এছাড়ও বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে-ভিটামিন সি, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ও খনিজ।ড্রাগন ফলের এই পুষ্টিগুণ গুলো যদি আপনি মিস করতে না চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ড্রাগন ফল খেতে হবে।

এবং অবশ্যই আপনি যে ফলটি খাচ্ছেন সেই ফলটি যেন ভেজালমুক্ত হয়। নতুবা আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর আপনি যদি আসল ড্রাগন ফল না চিনে থাকেন তাহলে তো আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হবেন তাই আপনাকে অবশ্যই আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে। তাই আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় গুলো কি কি জেনে নিন পুরো আর্টিকেল পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা

ড্রাগন ফলে অসংখ্য পুষ্টিগুণ বিদ্যমান থাকায় এই ফলের উপকারিতা রয়েছে অসংখ্য। স্বাস্থ্যের কথা কে না ভাবে। প্রত্যেকটা মানুষ তার নিজস্ব স্বাস্থ্য নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে। প্রায় প্রতিটি মানুষ তার খাদ্য ও স্বাস্থ্যের প্রতি খুবই সেনসিটিভ হয়ে থাকে। শরীরকে সুস্থ ও ভালো রাখতে সঠিক খাবারের প্রয়োজন পড়ে। সঠিক খাবার বলতে যেসব খাবার শরীরকে সুস্থ রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এবং শরীরে বল শক্তি বজায় থাকে। ড্রাগন ফলটি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টে সমৃদ্ধ একটি ফল। তাই এই ফলটির স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক। আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি এই আর্টিকেলটির ভেতরে উল্লেখিত রয়েছে ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলো কি কি। ড্রাগন ফলের বেশ কিছু উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

১। ড্রাগন ফল রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করেঃ এতে রক্ত শূন্যতা দূর হয়। মানব শরীরে রক্তের ঘাটতি থাকলে ড্রাগন ফল সেবন করে এই রক্তের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হয়। চাইলে আপনিও রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পূরণ করতে ড্রাগন ফল খেতে পারেন। মহিলাদের গর্ভকালীন অবস্থায় এই ড্রাগন ফল খেলে বিশেষ উপকার মিলবে।

২। মানব দেহকে ক্যান্সারের ঝুঁকিমুক্ত করেঃ ড্রাগন ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় মানব শরীরে কোন দীর্ঘস্থায়ী রোগের বাসা বাঁধতে দেয় না। মানব শরীরে বেড়ে ওঠা ক্যান্সারের সেলকে প্রতিরোধ করে ফলে ক্যান্সার রোগের ঝুঁকি থাকে না।

৩। রক্তে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করেঃ বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিকস রোগীর তীব্রতা দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ মানুষই ডায়াবেটিস রোগে ভুগে থাকে। এই রোগটিকে সাধারণভাবে প্রোটেক্ট করা যেতে পারে ড্রাগন ফল দ্বারা। ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে না।

৪। মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ ড্রাগন ফল ভিটামিন সি এর পুষ্টি সমৃদ্ধ হওয়ায় মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে সহজে কোন রোগ আক্রমণ করতে পারে না। রোগকে প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ।

৫। হজম প্রক্রিয়া উন্নত রাখেঃ ড্রাগন ফলে থাকা প্রিবায়োটিক পরিপাক তন্ত্রকে সচল রাখে এবং হজম প্রক্রিয়ায় উন্নতি ঘটায়। এক কথায় খাদ্য হজমে ড্রাগন ফলের বিশেষ একটি ভূমিকা রয়েছে। খাদ্যকে সহজেই ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে।

৬। হার্টকে সুস্থ রাখেঃ বয়স্কদের মধ্যে এ রোগের সম্ভাবনা বেশি হয়ে থাকে। প্রত্যেক বছর হার্ট অ্যাটাক করে হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করছে। তাই হাটকে সুস্থ রাখতে আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে। আপনি যদি হাটকে সুস্থ রাখতে চান এবং নিজে সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি ড্রাগন ফল খাবেন। ড্রাগন ফল আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে এবং হাটকে সুস্থ রাখে।

৭। চুলের যত্নে ড্রাগন ফলের উপকারিতাঃ চুলকে নরম মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখতে ড্রাগন ফলের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তাই আপনি চুলের যত্নে ব্যবহার করেন ড্রাগন ফল।

৮। চোখের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিরতাঃ ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বিদ্যমান থাকায় চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে। চোখের রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি করে এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে।

৯। বয়সের ছাপ দূর করেঃ ড্রাগনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের খারাপ স্টেস দূর করে। বার্ধক্যের মত সমস্যা সমাধান করে। সেই সাথে ড্রাগনের ভিটামিন সি থাকায় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

১০। হাড় সুস্থ রাখেঃ ড্রাগন ফলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম হাড়কে শক্ত করে। তাই আপনি হারকে শক্তিশালী করতে ড্রাগন ফল সেবন করুন। এছাড়া ড্রাগন ফল কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যাটি দূর করে। গর্ভাবস্থায় খেলে বিশেষ উপকৃত হওয়া যায়।

টনিক কি

আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি জানতে টনিকের ব্যবহার চলে আসে। টনিক এক ধরনের হরমোন। টনিককে গ্রোথ হরমোনও বলা হয়ে থাকে। টনিক গাছে ব্যবহার করলে গাছের বৃদ্ধি দ্রুত হয় ও উৎপাদন বেশি হয়। এক কথায় গাছ ও ফলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ব্যবহৃত কেমিক্যাল বা হরমোন টনিক নামে পরিচিত।

টনিক দেওয়া ড্রাগন ফল খেলে কি হয়

কোন কিছুই প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা ছাড়া কেমিক্যাল এর ব্যবহারে উৎপাদিত সকল পণ্যই ক্ষতিকারক। সেটা আবার ড্রাগন ফলও হতে পারে। আপনি যে ড্রাগন ফলটি খাচ্ছেন সেই ড্রাগন ফলটি যদি হরমোনের ব্যবহার অর্থাৎ টনিকের ব্যবহার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি পূর্ণ। 

তাই আপনাকে টনিক ব্যবহৃত ড্রাগন ফল এড়িয়ে চলতে হবে এবং আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি জেনে সঠিক ফল নির্বাচন করতে হবে। টনিক দেয়া ড্রাগন ফল খেলে উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি হয়ে থাকবে। তাই আপনি স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে টনিক দেওয়া ড্রাগন ফল এড়িয়ে চলুন। রোগ থেকে বাঁচতে, শরীরকে সুস্থ রাখতে ভেজালমুক্ত ড্রাগন ফল খান। 

টনিক দেওয়ার ড্রাগন ফল চেনার উপায় 

ড্রাগন ফলের দ্রুত বৃদ্ধিতে টনিক ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাই স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা ড্রাগন ফলের থেকে টনিক দেওয়া ড্রাগন ফলের ওজন তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে। আবার প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা ড্রাগন ফল খেতে সুস্বাদু হয় অপরদিকে টনিক দেওয়া ড্রাগন ফল খেতে পানসে হয়। আবার প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত ড্রাগন ফল ২৫০ থেকে ৩০০ গ্রাম পর্যন্ত ওজন হয়ে থাকে কিন্তু টনিক ব্যবহারিত ড্রাগন ফল ৩০০ গ্রাম থেকে শুরু করে ৯০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সাদা ও লাল ড্রাগন ফলের পার্থক্য

চলুন তাহলে আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় এর পাশাপাশি জেনে নি সাদা ও লাল ড্রাগন ফলের পার্থক্য কি। প্রথমেই বলি সাদা ড্রাগন ফল উপেক্ষাকৃত ভাবে লাল ড্রাগন ফলের সাধ অনেক বেশি। সাদা ড্রাগনের থেকে লাল ড্রাগনে ভিটামিন সি এর পরিমাণ অনেক বেশি থাকে ফলে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। 

আবার সাদা ড্রাগন থেকে লাল ড্রাগনে আয়রনের পরিমাণ বেশি থাকে। সাদা ও লাল বর্ণের দুটো ফলেই স্বাভাবিকভাবে পুষ্টিগুণ রয়েছে কিন্তু দুটোর মধ্যে তুলনামূলকভাবে বিবেচনা করলে একটু কম বা বেশি পুষ্টিগুণ লক্ষ্য করা যায়।

সম্পূর্ণ পরিপক্ক ড্রাগন ফল কিভাবে চেনা যায়

গাছে থাকা অবস্থায় ড্রাগন ফল পরিপক্ক হয়েছে কিনা সেটি বুঝা যায় ড্রাগন ফলের বোটা লুজ হয়ে যায়। এবং ড্রাগন ফলের গা অনেক মসৃণ থাকে। সেই সাথে ফলটির নিচের অংশের দিকে ফেটে যায়। এবং সম্পূর্ণ পরিপক্ক ড্রাগন ফলটি খেতে অনেক সুস্বাদু মিষ্টি হয়ে থাকে। এভাবে সাধারন ভাবে নির্ণয় করা যায় যে আসলেই ড্রাগন ফলটি সম্পূর্ণ পরিপক্ক কিনা। 

রূপচর্চায় ড্রাগন ফলের ব্যবহার

আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি জানার পাশাপাশি জেনে নিন রূপচর্চায় ড্রাগন ফলের ব্যবহার সম্পর্কে। 

রূপচর্চায় ড্রাগন ফলের ব্যবহার এ কথাটি এ কারণে বলা হয়েছে যে, ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে চুল স্বাস্থ্যজ্জ্বল মসৃণ হয়ে থাকে। সেই সাথে আপনি যদি ড্রাগন ফল খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ত্বকের বয়সের ছাপ পড়বে না। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে। ত্বক ও চুল বাহ্যিক সৌন্দর্যের প্রতীক। ত্বক ও চুলে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ড্রাগন ফল ব্যবহার হয়ে থাকে। 

অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খেলে কি ক্ষতি হয়

আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পোস্টে। আপনি ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। এবার জেনে নিন অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খেলে কি ক্ষতি হয়। কোন কিছুই মাত্রা ছাড়া অতিরিক্ত সেবন করা ভালো নয়। মাত্রা ছাড়া অতিরিক্ত খেলে তার ইফেক্ট শরীরে পড়বেই। পরিমিতভাবে খেলে যেমন স্বাস্থ্য গুণ ঠিক থাকে পাশাপাশি অতিরিক্ত খেলে মানবদেহে বিরূপ প্রভাব পড়বে। যেমন-

  • হজমের মত সমস্যা দেখা দেয়।
  • পেট ব্যথা করে।
  • এলার্জির প্রবণতা বেড়ে যায়।
  • কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি বেড়ে যায় ইত্যাদি।

লেখকের শেষ মন্তব্য

এতক্ষণে নিশ্চয় আপনি বুঝতে পেরেছেন আসল ড্রাগন ফল চেনার উপায় কি। সঠিক ড্রাগন ফল নির্বাচন করতে আমার এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার অনেক কাজে লাগবে। আশা করছি আমার আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং আপনার ভালো লাগবে। যদি এই আর্টিকেল পোষ্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন।

এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। কারণ নিয়মিতভাবে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি তে বিভিন্ন তথ্য প্রযুক্তি মূলক আপডেট ব্লগ পোষ্ট সরবরাহ করে থাকি। এতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪