OrdinaryITPostAd

স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার সেই সম্পর্কে জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেল পোস্টে আপনাদের জানাবো, স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার । অনেকেই আছে এই বিষয়ই সম্পর্কে জানতে আগ্রহি। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে  বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

আসুন আমরা জেনে নিই স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার । আপনি যদি স্মার্ট ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। তাহলে আপনি এই আর্টিকেল পোস্টটি সম্পূর্ণ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। তাহলে আশা করছি আপনি একটি ভালো মানের স্মার্ট ফোন কিনতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার 

স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার 

আপনার কি মনে হয় না, স্মার্টফোন ছাড়া যেন সবকিছু অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তাই দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি। বর্তমানে স্মার্টফোন খুবই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বর্তমান সময়ে আমাদের এই তথ্য প্রযুক্তির দুনিয়াতে স্মার্ট ফোনের গুরুত্ব খুবই বেড়ে গেছে। তাই স্মার্ট ফোন কিনতে চাইলে আপনাদের অবশ্যই কিছু বিষয় জেনে রাখা দরকার। তাই স্মার্টফোন সম্পর্কে সমস্ত ধারণা পেতে  এই আর্টিকেল পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

আপনাদের জানতে হবে স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানাটা অত্যন্ত দরকার। আশা করছি, আপনার জন্য এই আর্টিকেল পোস্টটি অনেক হেল্পফুল হবে। স্মার্টফোনের কিছু যন্ত্রাংশ পরিচিতি নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

  • প্রসেসর
  • র‌্যাম
  • স্টোরেজ
  • ক্যামেরা
  • ব্যাটারি
  • ডিসপ্লে
  • রেজুলেশন
  • চার্জার

প্রসেসরঃ স্মার্ট ফোনের ব্যাপারে প্রথমেেই যদি প্রসেসরের কথা বলি, তাহলে বলবো এখানে আপনারা অবশ্যই চেষ্টা করবেন স্মার্ট ফোনে স্ন্যাপড্রাগন এর প্রসেসর নিতে কেননা স্ন্যাপড্রাগন এর প্রসেসরগুলো লং লাস্টিবিলিটি অনেক বেশি সেই সাথে হিটিংটাও  অনেক কম। 

এছাড়াও মিডিয়াটেক প্রসেসরও এখন মোটামুটি ভালো, সবচেয়ে বেটার হয় বায়োনিক প্রসেসর যেটা আইফোনে ব্যবহার করা হয়। যদি আপনার এবিলিটি থাকে তাহলে আইফোন টাও পছন্দ করতে পারেন।

র‌্যামঃ স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের স্মার্টফোনের র‍্যাম সম্পর্কে জানাটা অত্যন্ত দরকার। স্মার্ট ফোনের র‌্যামের কথা যদি বলি এখনকার আপডেট অনুযায়ী ৪ জিবির নিচে নেবেন না চেষ্টা করবেন ৬ জিবি অথবা ৮ জিবি র‌্যাম নেওয়ার। আপনি এর বেশিও নিতে পারেন তাহলে আপনি আরো পারফরম্যান্স ভালো পাবেন।

স্টোরেজঃ স্মার্ট ফোনের স্টোরেজের কথা যদি বলতে হয়। তাহলে বলব, এখানে আপনারা মিনিমাম  ৬৪ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজের স্মার্ট ফোন নেয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ বর্তমান সময়ের সাথে এর চেয়ে কম নেয়া একদমই ঠিক হবে না। তাই চেষ্টা করবেন ৬৪ জিবির বেশি নেওয়া। 

কেননা ৬৪ জিবির কম স্টোরেজের স্মার্ট ফোন যদি নেন, তাহলে ২০ জিবির বেশি অপারেটিং সিস্টেমে চলে যাবে। তারপর দেখা যাবে ছয় মাস বা এক বছর পরে আপনার ইন্টার্নাল কিছু না থাকলেও ভরে যাবে।

ক্যামেরাঃ স্মার্ট ফোনের পেছনের দিকে চার-পাঁচটা ক্যামেরা, সামনে দুইটা ক্যামেরা দেখে পাগল বা বেহুশ হয়ে যাবেন না। কারণ স্মার্ট ফোনে অতিরিক্ত ক্যামেরা বা সেন্সসরের কোন প্রয়োজন নেই।

স্মার্ট ফোনের যদি একটি ভালো সেন্সসরের ক্যামেরা হয়, তাহলে একটি ক্যামেরায় যথেষ্ট্। তাই একটি ভালো মানের ক্যামেরা ওয়ালা স্মার্ট ফোন নিতে হলে, স্মার্ট ফোনের রিভিউ এবং অপটিমাইজেশন চেক করে নিতে হবে।

ব্যাটারিঃ বর্তমান স্মার্ট ফোনের ব্যাটারি সম্পর্কে যদি বলি, তাহলে আপনারা চেষ্টা করবেন ৪৫০০ মিলি এম্পিয়ার এর নিচে ব্যাটারি না নেওয়ার। কারণ স্মার্ট ফোনের ৪৫০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারির নিচে নিলে, চার্জ ব্যাকআপ খুব একটা ভালো পাবেন না। দেখা যাচ্ছে যে, আপনারা স্মার্ট ফোনে ভিডিও দেখছেন, ক্যামেরা চালু করছেন, সেই ক্ষেত্রে অনেক দ্রুতই চার্জটা কমে যাবে।

সেজন্য আপনারা চেষ্টা করবেন ৪৫০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারির ওপরে স্মার্ট ফোন নেয়ার। যেমন ৫০০০ মিলি এম্পিয়ারের ব্যাটারি নিতে পারেন অথবা ৬০০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারী নিতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনারা স্মার্ট ফোনে চার্জ ব্যাকআপটা অনেক অনেক ভালো পাবেন।

ডিসপ্লেঃ একটি ভালো মানের স্মার্টফোন কেনার আগে আমাদের ডিসপ্লের সম্পর্কে যে বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত দরকার। ডিসপ্লের ক্ষেত্রে দুইটা পপুলার ডিসপ্লে হচ্ছে, একটি আইপিএস ডিসপ্লে আর একটি হচ্ছে সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে। এখন প্রশ্ন করবেন যে, কোনটা নিব। আমি এক বাক্যে বলবো স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে নিবেন।

কারণ স্মার্ট ফোনের সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে হয় কালারফুল ডিসপ্লে। আর আইপিএস ডিসপ্লের তুলনায় সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লের স্মার্ট ফোনের দাম একটু বেশি হতে পারে। যদি পারেন সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লের স্মার্ট ফোন কেনার চেষ্টা করবেন। সেটা আপনার জন্য অনেক ভালো হবে।

রেজুলেশনঃ স্মার্ট ফোনের রেজুলেশন নিয়ে ভাবছেন, তাহলে স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের জেনে নেওয়া উচিত। যে আপনি এইচডি নিবেন নাকি ফুল এইচডি নিবেন। তাহলে আমি বলব ফুল এইচডি নেওয়ার চেষ্টা করবেন।

চার্জারঃ স্মার্ট ফোনের চার্জার সম্পর্কে যদি আপনারা জানতে চান, সেই ক্ষেত্রে আমি বলব স্মার্ট ফোনের জন্য ৩৬ ওয়াটের নিচে চার্জার নিবেন না। কারণ স্মার্ট ফোনে ৩৬ ওয়াটের নিচে চার্জার নিলে দেখা যাচ্ছে যে, একটা মোবাইল চার্জ হতে প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা সময় লেগে যেতে পারে। তাই স্মার্ট ফোনের জন্য সবসময় চেষ্টা করবেন ৩৬ ওয়াটের ওপরে চার্জার নেয়ার।

তাই আপনি স্মার্ট ফোনের জন্য ভালো মানের চার্জার বেছে নিতে ৩৬ ওয়াট, অথবা ৪৫ ওয়াট, অথবা তার চাইতে বেশি ওয়াটের চার্জার নিতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনার স্মার্ট ফোনটি অনেক দ্রুত চার্জ হয়ে যাবে। তখন দেখবেন যে আপনার স্মার্ট ফোনটি ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যে চার্জ হয়ে গেছে।

স্মার্ট ফোনে কি কি করা যায় 

স্মার্ট ফোন বর্তমান সময়ে দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ভাবে জড়িয়ে রয়েছে স্মার্ট ফোনের ব্যবহার। যেমন স্মার্ট ফোন দিয়ে আমরা বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তির খবরা-খবর আদান প্রদান করতে পারি, স্মার্ট ফোন দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারি। যেমন স্মার্ট ফোন দিয়ে ভিডিও কলে কথা বলতে পারি, স্মার্ট ফোন দিয়ে ছবি তুলতে পারি, স্মার্ট ফোন দিয়ে ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারি, স্মার্ট ফোন দিয়ে হোয়াটস্অ্যাপ ব্যবহার করতে পারি, সেই সাথে মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে পারি। 

স্মার্ট ফোনের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতে পারি। স্মার্ট ফোন দিয়ে গান শোনা, ভিডিও দেখা,  টাইম দেখা, ক্যালেন্ডার দেখা প্রভৃতি করা যায়। এছাড়াও স্মার্ট ফোনের ব্যবহারের মধ্যে নানা সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে। যেমন গুগলের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দেখা এবং লিখিত বার্তা পাঠানোর বাইরেও অনেক কিছু করা যায়। 

যেমন- এখন স্মার্ট ফোন দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারি, স্মার্ট ফোন দিয়ে বিভিন্ন অনলাইনের প্রোডাক্ট অর্ডার করতে পারি, বিভিন্ন ধরনের ই-কমার্স ব্যবসা করা সহ আরো অনেক কাজ অনায়াসে সহজে সম্পন্ন করতে পারা যায়। 

স্মার্ট ফোনের বৈশিষ্ট্য

স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার ? এই বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ পোস্টে আলোচনা করা হলো। আপনি স্মার্টফোন কেনার আগে স্মার্টফোনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কিছু বিষয় জেনে রাখুন। স্মার্ট ফোনের বৈশিষ্ট্য অপরিসীম। স্মার্ট ফোন একটি যোগাযোগ মাধ্যম। শিক্ষা ক্ষেত্রে এর একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। 

অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়া কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায়। স্মার্ট ফোনের ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সরবরাহ করা যায়। শিক্ষা প্রযুক্তি খাতে স্মার্ট ফোনের ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সকল ধরনের প্রযুক্তি প্রক্রিয়াগুলো প্রায় অধিকাংশ স্মার্ট ফোন দ্বারা সম্পন্ন করা হয়। 

এই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্মার্ট ফোনের এতটাই গুরুত্ব বেশি যেটা বলে শেষ করার মতো নয়। সেজন্য স্মার্ট ফোনের বৈশিষ্ট্য অতুলনীয়। বর্তমান সময়ে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি কর্মক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার হয়ে থাকে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবসা ক্ষেত্র অন্যান্য বিষয় সমূহ আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে গেছে। 

এক কথায় বলতে গেলে, প্রযুক্তি ছাড়া সবকিছু  অসম্ভব থেকে যায় যায়। এখনকার সময়ে অনলাইনের ব্যবসা বিশেষ একটি শীর্ষের স্থানে পৌঁছে গেছে। অনলাইনে ফেসবুক মার্কেটিং করে মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বেচাকেনা করে থাকে। আগেকার দিনে প্রত্যেকটি কাজ সময় সাপেক্ষ ছিল। 

কিন্তু বর্তমান সময়ে স্মার্ট ফোন দ্বারা অনলাইন -এ ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করায় প্রত্যেকটি কাজের সময় পরিসীমা কমে এসেছে। ফলে অল্প সময়ে একই সঙ্গে অনেকগুলো কাজ সম্পন্ন করা যায়। কারণ বর্তমান সময় স্মার্টফোনের প্রযুক্তি অনেক উন্নত। ফলে  প্রতিটি কাজ এখন মানুষের হাতের নাগালে চলে এসেছে এবং সহজতর হয়েছে।

স্মার্ট ফোনের সুবিধা 

স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার ? এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এবার আপনাদের মাঝে আলোচনা করব স্মার্টফোনের কিছু সুবিধা সম্পর্কে। স্মার্ট ফোনের সবচাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে বর্তমান সময়ের আধুনিক প্রযুক্তি দ্রুত জানা। স্মার্টফোনের মাধ্যমে এক জায়গায় বসে গোটা বিশ্বের নানান খবরাখবর মুহূর্তের মধ্যে জানা যায়। 

স্মার্ট ফোনের সুবিধা বিদেশি প্রবাসীদের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলা এছাড়াও বিদেশীদের সাথে বিভিন্ন ব্যবসা খাতে যুক্ত হওয়া, ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা, গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সেভ করে রাখা, বিভিন্ন অ্যাপ ডাউনলোড করে এই সুবিধা পেতে পারেন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে। 

বর্তমান সময়ে স্মার্ট ফোনে ফেসবুক ও ইউটিউব থাকায় সামাজিক যোগাযোগের একটি সবচেয়ে বড় মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। ঘরে বসেই বিশ্বের নানা স্থানের মানুষের সাথে তথ্য আদান-প্রদানসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কাজ সম্পন্ন করে থাকে স্মার্টফোনের ব্যবহার। 

স্মার্টফোনের ব্যবহার মানব জীবনে নানাভাবে উন্নতি সাধন করেছে বর্তমানে স্মার্ট ফোন বিনোদনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম হিসাবে পরিণত হয়েছে। যেমন বিভিন্ন ধরনের সিনেমা, নাটক, গান, নেটফ্লিক্স টিক-টক ভিডিও দেখা ইত্যাদি। 

স্মার্ট ফোনের অসুবিধা

স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের এই বিষয়গুলো জেনে নেওয়া উচিত। স্মার্টফোনের ব্যবহারে যেমন সুবিধা আছে, তেমন অনেক বড় অসুবিধা আছে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্মার্টফোনের অসুবিধা গুলো-

স্মার্টফোনের অসুবিধা গুলো আমাদের মাথায় রাখা উচিত এবং সেগুলো আমাদের সবারই মেনে চলা উচিত, খেয়াল রাখা উচিত। স্মার্ট ফোন ব্যবহারে আমাদের সবচাইতে বড় অসুবিধা হচ্ছে, আমাদের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে নানা ভাবে। 

যেমন আপনি একঘেয়ে অনেকক্ষণ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করলে অথবা দেখে থাকলে নানা সমস্যা হতে পারে। চোখের কাছে স্মার্ট ফোন অনেকক্ষণ দেখার ফলে চোখের জ্যোতি কমে যেতে পারে। এছাড়াও স্মার্ট ফোনের ব্যবহার বাচ্চাদেরও আসক্ত করে ফেলছে। 

ফলে প্রয়োজনের চেয়ে অপ্রয়োজনীয় ভাবে স্মার্ট ফোন বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে বাচ্চাদের খারাপ অভ্যাস তৈরি হয়। বাচ্চারা শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতি গ্রস্ত হয়। তাই আমাদের স্মার্ট ফোনের ব্যবহারের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

আমাদের শেষ কথা

এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানা দরকার । আপনি যদি একটি ভালো মানের স্মার্ট ফোন কিনতে চান তাহলে, আমাদের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই আর্টিকেলের মধ্যে স্মার্ট ফোন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে। 

আশা করি, আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। আমি আশা করছি এই আর্টিকেলটি পরে আপনি এটা বুঝতে পেরেছেন, যে স্মার্ট ফোন কেনার আগে আমাদের কি কি জানতে হবে। আমাদের সঙ্গে এতক্ষণ থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

এই ধরনের তথ্য ও আর্টিকেল পোস্ট পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে। আমাদের শেষ কথা আপনাদের এই আর্টিকেল পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনাদের প্রিয় বন্ধু স্বজনদের মধ্যে শেয়ার করে দিন। ধন্যবাদ !


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল মার্কেটিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টে রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪